২৮/০৮/২০১৩ইং আমরা ক’জন মিলে আয়োজন করেছিলাম একটি জল ভ্রমণের। আয়োজক ছিলাম আমরা ৫ বন্ধু আর ইনভাইটেট ছিল আরো ৮ জন। এক দিন আগেই একটি বোট ভাড়া করে রেখেছিলাম আমরা। ২৭ তারিখ বিকল থেকেই সমস্ত বাজার শেষ করে ফেলি শুধু সালাদের উপকরণটা বাদে। আয়োজন ছিল খুবই সাদা-সিধা সাদা ভাত, ডাল, আলু ভর্তা, ধনেপাতা ভর্তা, শুটকি ভর্তা, মুরগির সাদা ঝাল মাংস।
প্রোগ্রামটা ছিল এমন –
সকালে হোটেলে নাস্তা করে সাঁতারকুল থেকে উঠবো বোটে সকাল ১০টা মধ্যে।
নাগরির কাছে কামিনী ঘাটে এক বড় ভাইয়ের খামারে গিয়ে দুপুরের খাবার শেষ করবো।
সেখানেই দুপুরের পর থেকে আস্ত একটা খাসি বারবিকিউ করা হবে।
সেই সাথে ১০টা মুরগিও নেয়া হয়েছে বারবিকিউ করার জন্য।
নানা ধরনের পানিয় নেয়া হয়েছে পর্যাপ্ত, যে যত খুশী পান করতে পারবেন এটা মাথায় রেখে।
সন্ধ্যার আগে আগে আবার উঠে পরবো বোটে, রাতের ১২টা পর্যন্ত ঘুরবো বোট নিয়েই।
সেই কাহিনীর প্রথম অংশ আজ দেখবেন ছবিতে।
বি.দ্র. বিড়ি ও নানা ধরনের পানিয় স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর।
বি.দ্র. ছবিগুলি আমার তোলা নয়।
২০১৩ সালের ভ্রমণ, লেখাটাও তখনকারই, এখানে নতুন করে শেয়ার করলাম।
চলবে……
loading...
loading...
হাহাহা দারুণ সব ক্যাপশন আর আয়োজন। পরেরবার আমাদের নিয়ে দস্যু ভাই।
loading...
আমাদেরতো রেগুলারই হয়। তবে আস্ত খাশী আর করা হয়না।
loading...
বাব্বাহ্ এতো দেখি এলাহী কায় কারবার ছবি দা !!
loading...
তা বলা চলে।
loading...
দারুণ আয়োজন ছিল। তা ছবি দেখেই বোঝা যাচ্ছে। তবে দাদা যেই বোট ভাড়া করেছিলেন, সেই বোটে চড়ে সোজা শীতলক্ষ্যা নদীতে চলে আসলেই পারতেন! দেখা হতো, কথাও হতো।
loading...
হুম, মুরাপাড়া পর্যন্ত যাওয়া হয়। তার বেশী না।
loading...
কাহিনীর প্রথম অংশ আজ দেখলাম ছবিতে। তারপর আসবে দ্বিতীয়াংশ। আমাদের যোগভুক্তি কবে মরুভূমি ভাই ? দরকার হলে বাংলাদেশে আসব।
loading...
আমাদের আয়োজনতো প্রায়োশই হয়। এই গত শনি বারেও হলো, কামিনী ঘাটের কাছেই, নাগরিতে। ২২টি মুরগীর বারবিকিউ।
loading...
* পুরোটাই যেন সৌদি স্টাইল!!!
loading...
নাহ, এটা আমাদের স্টাইল।
loading...