নীরবতার ঘনত্ব বুঝিয়ে দেয় হাত ঘড়ির টিকটিক শব্দ
ঝি-ঝি পোঁকা ছাড়া আর কোনো মহৎ কবির গান নেই
প্রিয় অরুন্ধতী, তোমাকে না- ভুলে আছি নিজেকেই।
দিন দিন প্রতিদিন রক্তে ভেজে মৃত্তিকা
মানবতার ওষ্ঠে জমে প্রতারক ধুলো
অন্ধগলির পতিতা শেখায় সীতার সতীত্ব;
বড়ই আজব এদেশ এসময়, অরুন্ধতী!
দুপুরের টানাপোড়েনে কাটে রাত্রিদিন
একটি শিশু ধীরে ধীরে উঠে দাঁড়ায়
এক পা দু পা করে এগিয়ে যায় পৃথিবীর পথে
সভ্যতার চাকা ঘুরতে দেখে মিথ্যে সুখে ঘুমায় পিতা
–
অরুদ্ধতী, তোমার ঘুম তো ভাঙলো না!
বেজন্মা সভ্যতার উপর এতো ঘৃণা তোমার?
সত্যি করে বলো তো অরুদ্ধতী-
তুমি কি দুপুরের রোদে বিবর্ণ ঘাসফুল?
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
রোম্যান্টিক ঘরানার প্রশ্নের মধ্য দিয়ে লিখাটি শেষ হয়েছে।
বেশ অসাধারণ লিখেন আপনি; ইতিমধ্যেই পাঠক হিসেবে আমাদের বিশ্বাস জন্মেছে।
ভালো থাকুন কবি।
loading...
আপনার কবিতা পড়লাম। পড়ে বেশ ভাল লাগল। সবথেকে ভাল লেগেছে – দুপুরের রোদে বিবর্ণ ঘাসফুল।
শুভেচ্ছা জানাই।
loading...
হতাশা, ক্ষোভ, প্রেম ও প্রতিবাদের কথামালায় এক শৃঙ্খল ভঙ্গের আহ্বান লক্ষনীয় আপনার এ কবিতায় । কবিতায় তীব্র এ আবেদন ভীষণ ভালো লাগলো ।
loading...