১
প্রচন্ড মশা আর আবর্জনার দুর্গন্ধ। চারপাশে লোকের সমাগম। কত লোক যাচ্ছে আর আসছে। ট্রেনের ঘন্টা এখন ও পড়ে নি। ভুল হল আজকাল ট্রেনের ঘন্টা আর পড়ে না। আধুনিক যুগে সাউন্ড বক্স- এ বলা হয়। কখন ট্রেন যাবে আর কখন আসবে। শুনেছি টিকিটটাও অনলাইনে কাটা
আর কত রক্ত খাবি –
আর কত চিরবি আমাকে
খুবলে খেয়েও মিটছে না সাধ
আমার এই ছোট্ট যৌনটাকে।
কামুক তুই বুঝলাম আমি
আছে অনেক পল্লী
তারা থাকতে আমার উপড়
হাতটা কেন ফেললি।
স্বপ্ন তো দেখি আমি
তোরই মেয়ের মত
তবু কেন করলি আমার
এই শরীরটা ক্ষত।
এতই যখন সাধ তোর
গেলিনা কেন মা”র
হাজার আর্তনাদ আজ
আমাদের কানে আসে না।
মটরযানের ভয়ংকর শব্দগুলো
আমাদের কান্নার রোল তোলে না।
আজ আমরা বোবা
হাড্ডিসার মানূষগুলো দেখি।
বলার ভাষা আমাদের নেই
আমরা জাতি যার লজ্জা নেই।
বাবা হারা সন্তান রাস্তায় দারিয়ে
চেয়ে থাকে অদূর পানে।
ফিরে আসবে হয়ত বা
কোন সন্ধ্যায় কোন রাত্রীক্ষনে।
আমরা দেখি বলার ভাষা আমাদের নেই
আমরা বোবা
আমরা কান্না
আজ ৫ টি বছর
তুমি নেই আমার পাশে।
কিছু বিষন্ন স্মৃতি
আকড়ে ধরে আছে।
জানি আমাকে কখন ও তুমি
হয়ত বা মনে করবে না।
কিন্তু তোমার অস্তিত্ব থেকে
কখন ও আমাকে ছাড়তে পারবে না।
হাসছো, পাগল আমি
না, আমি পাগল নই।
বাস্তবতার নিরিখে অস্তিত্বহীন
আমি ধূলো পড়া স্মৃতির বই।
একবার বুকে হাত দিয়ে বলতো
ভুলতে কি পেরেছো
কতকাল তোকে ছুই নি।
গভীর রাতে বিনিদ্রতায়,
তোকে আমি পাই নি।
তোর গোলাপ স্পর্শ ঠোট
স্বর্গীয়তুল্য গাল,কতকাল স্পর্শ করি নি।
চাঁদনী রাতে তোকে পাশে রেখে –
কতকাল জ্যোৎস্না দেখি নি ।
কতদিন চলে গেল–
তোকে পাশে নিয়ে বৃষ্টি তে ভিজি নি।
কত রৌদ্র তপ্ত দুপুর চলে গেল
তোর বুকে মাথা রেখে আমি ঘুমাই নি
নওগাঁ জেলার রাণীনগর উপজেলার ৩ কিঃমিঃ দূরে কাশিম পুর গ্রাম অবস্থিত। গ্রামের নামের উৎপত্তি সম্পর্কে জানা যায় যে সম্রাট আকবরের সময় কাশিম খা নামক এক পাঠান জায়গীরদার বাস করতেন। তার নাম অনুসারে এই গ্রামের নাম হয় কাশিমপুর। মহারাজা মানসিংহ কাশিম খার জায়গীর বাজেয়াপ্ত করে
স্বাধীন বাংলাদেশের রাজশাহী বিভাগের নওগাঁ জেলার রাণীনগর থানার আধা কিঃমিঃ দূরে খট্টেশ্বর গ্রাম। পাল রাজবংশের কোন প্রতাপশালী জমিদার সম্ভবত খ্রিঃ ১০\১১ শতাব্দী থেকে এই অঞ্চলে রাজত্ব করতেন। এই সমস্ত জমিদারের জমিদারী অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এই বংশের কোন জমিদারের নাম অনুসারে নবাবী আমলে