মহান বিজয় দিবসের সাক্ষী হয়ে আজও বেঁচে আছি

061393

বিজয় দিবস হলো, মুক্তিযুদ্ধ। আর মুক্তিযুদ্ধ হলো মুক্তির জন্য যুদ্ধ। যা শুরু হয়েছি, ১৯৭১ সালে সংঘটিত তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পূর্ব পাকিস্তানের নিরস্ত্র বাঙালির সশস্ত্র সংগ্রাম। যার মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন দেশ হিসাবে পৃথিবীর মানচিত্রে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতের অন্ধকারে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী পূর্ব পাকিস্তানে বাঙালী নিধনে ঝাঁপিয়ে পড়লে একটি জনযুদ্ধের আদলে মুক্তিযুদ্ধ তথা স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনা ঘটে। তারপর দীর্ঘ ৯ মাস রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের বিনিময়ে অর্জিত হয় বাঙালির এই মহান বিজয়।

আমি তখন ৮ বছরের এক নাবালক শিশু। বাবা আর আমার বড়দা চাকরি করতেন নারায়ণগঞ্জ। বাবা চাকরি করতেন নারায়ণগঞ্জ বর্তমান সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন গোদনাইল চিত্তরঞ্জন কটন মিলে। আর বড়দা চাকরি করতেন নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানাধীন লক্ষণখোলা আদর্শ কটন মিলে। আমার মা আর তিন বোন সহ থাকতাম নোয়াখালী বজরা রেলস্টেশনের পশ্চিমে মাহাতাবপুর গ্রামে, আমাদের বাড়িতে। তখনকার সময় ঘরে-ঘরে এত রেডিও টেলিভিশন ছিলো না। পুরো একটা গ্রামে বিত্তশালী কোন ব্যক্তির বাড়িতে হয়তো একটা কাঠের বাক্সের মত রেডিও থাকতো। টেলিভিশন তো ছিল স্বপ্নের সোনার হরিণ! ছিল না বললেই চলে।

আমাদের মাহাতাবপুর গ্রামে এক বাড়িতে ছিল, ওয়ান বেন্ডের একটা রেডিও। বাড়িটার নাম ছিল বড়বাড়ি। খবরের সময় হলে সারা গ্রামের মানুষ ওই বড়বাড়িতে ভীড় জমাতো, খবর শোনার জন্য। মায়ের সাথে আমি আর আমার তিন বড়দিদিও যেতাম খবর শুনতে। শুনতাম পঁচিশে মার্চের কাল রাতের ভয়াবহ ঘটনার কথা। শুনতাম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী কর্তৃক ঢাকায় অজস্র সাধারণ নাগরিক, ছাত্র, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, বাঙালী পুলিশ হত্যা ও গ্রেফতারের কথা। শুনতাম ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ সহ দেশের বহু জেলা শহরে জ্বালাও পোড়াও এর কথা। আমার অভাগিনী মায়ের চোখে তখন ঘুম ছিল না। উদরে ক্ষুধা ছিল না। মুখে হাসি ছিল না। কাঁদতে কাঁদতে মায়ের চোখ নদীতে অবশিষ্ট জল ছিল না।

আমার মা স্বামী আর সন্তানের জন্য মায়ের কান্নাকাটি আর থামছিল না। পাগলের মত হয়ে আমার মা শুধুই ঘুরে বেড়াতেন, স্বামী সন্তানের খবর জানার জন্য। এদিকে ঘরে খাবার নেই, টাক-পয়সা কিছু নেই। তখনকার সময় গ্রামের স্বচ্ছল স্বাবলম্বী গৃহস্থদের বাড়িতে গিয়েও দুই কৌটা চাউল হাওলাৎ পাওয়া যেত না। তাদের কাছে থাকলেও দিত না। কারণ আমার বাবা আর বড়দার কোন খোঁজখবর ছিলো না, তাই। এভাবেই না খেয়ে-না-খেয়ে অনাহারে অর্ধাহারে দিন কাটতে লাগলো আমাদের।একসময় তুমুল যুদ্ধ শুরু হলো! যুদ্ধ শুরু হবার পর কেটে গেল দুই মাস।

১৯৭১ সালের মে মাসের দিকে আমার বাবা সহকর্মীদের কাছ থেকে কিছু টাকা ধার করে অনেক কষ্ট করে বাড়িতে আসে। শুনলাম বড়দা শরণার্থী হয়ে চলে গেল ভারতে। তবু বাবার আগমনে মায়ের কান্নাকাটি দূর হলো। আমার মা বাবাকে পেয়ে সন্তান হারা ব্যথা বুকে চাঁপা দিয়ে এই হট্টগোলের মাঝেও বেঁচে থাকার স্বপ্ন দেখতে শুরু করলো।

অনেক কষ্ট করে এক পাড়াপড়শী একজোড়া কাছ থেকে কিছু টাকা নিয়ে মুড়ির ব্যবসা শুরু করলো, আমাদের পেটের ক্ষুধা নিবারণের জন্য। একদিন বাবা বিক্রি করার জন্য মুড়ির বস্তা বাজারে রাখলো। এমন সময় হৈচৈ শোনা যাচ্ছে, পাকবাহিনী বাজারে হানা দিয়েছে। রাস্তার ধারে কয়েকটা দোকানে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। এই খবর ছড়িয়ে পড়া মাত্রই বাজারের মানুষ এদিক-সেদিক ছোটাছুটি শুরু করে দিলো। বাজারটিতে একেক পণ্যের একেক সাইট ছিলো। বাবার সাথে মুড়ি বিক্রেতা আরও অনেকেই ছিলো। সবাই সবার মুড়ি বস্তা নিয়ে পালাতে শুরু করে দিলো। বাবা আর পালাতে পারছে না, মুড়ির বস্তাটার জন্য। হুড়াহুড়ির কারণে মুড়ির বস্তাটা কেউ আর বাবার মাথায় উঠিয়ে দিচ্ছিল না। বাপ-ছেলে দুইজনেই মুড়ির বস্তাটা নিয়ে অনেক চেষ্টা করলাম, কিন্তু মুড়ির বস্তাটা বাবার মাথায় আর উঠিয়ে দিতে পারলাম না। তখন বস্তাটা ধরেই বাবা ঠায় দাঁড়িয়ে আছে। আমি ভয়ে বাবাকে ঝাপটে ধরে কাঁদতে শুরু করলাম। মনের ভেতরে ভয়! পাকবাহিনীরা গুলি করে মানুষকে মেরে ফালে, তাই এতো ভয়!

বাবা এক হাতে বস্তা আরেক হাতে আমাকে ধরে দাঁড়িয়ে আছে। অনেক কষ্টের মুড়ির চালান। সেজন্য বাবা মুড়ির বস্তা রেখেও পালাতে পারছে না। এরমধ্যে পুরো বাজার জনশূন্য হয়ে গেল। সব দোকানপাট বন্ধ হয়ে গেলো। বাজারের কয়েকটা দোকানে লাগানো আগুনের তাপ শরীরে লাগতে শুরু করলো। চারজন পাকবাহিনী বাবার সামনে এসেই রাইফেলের বাঁট দিয়ে বাবাকে আঘাত করলো। বাবা মুড়ির বস্তা ছেড়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লো। বাবাকে বললো কলেমা বাতাও। বাবা কলেমা বলতে পারল না। বাবা কাঁপছে আর কাঁদছে। পাকবাহিনী আমার দিকে বড়বড় চোখ করে কয়েকবার তাকালো। আমি বাবাকে ধরে কান্নাকাটি শুরু করে দিলাম। তাঁদের দয়া হলো। তারা আর আমাদের কিছুই বললো না, সোজা বাজারের দিকে চলে গেল। বড় হয়ে বুঝতে পেরেছি আমার কান্নাতে হয়তো তাদের মায়া লেগেছিল। তাই তারা আমাদের কিছু না বলে সোজা বাজারের ভেতরে চলে গেল। এর কিছুক্ষণ পরই পাকবাহিনী তাদের সাঁজোয়া যান নিয়ে বাজার ত্যাগ করলো। সেদিন আর আমাদের সব মুড়ি বিক্রি হলো না। ক্লান্ত শরীর নিয়ে বাবা কয়েক সের মুড়ি বিক্রি করেছিল। তারপর কোনরকমে বাবা-সহ বাড়ি চলে আসি।

বাবা সেই রাইফেলের আঘাতে পুরোপুরিভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। বাবা রাইফেলের বাঁটের আঘাতে, ৬/৭দিন আর বাজারে যেতে পারেনি। তখন আমাদের গ্রামে তেমন কোনও নামিদামি ডাক্তারও ছিল না। পুরো গ্রামে কেবল একজন মাত্র ডাক্তার ছিলো, তাও হোমিওপ্যাথি ডাক্তার। সেই ডাক্তারের ঔষধ মেশানো জলপড়া খেয়ে ক’দিন পর বাবা সুস্থ হলেন। আবার শুরু করে দিলেন মুড়ি নিয়ে জীবনসংগ্রাম।

এর মধ্যে আমাদের বাড়িতে মুক্তিবাহিনীদের সন্ধ্যাকালীন আড্ডার আসর শুরু হলো। এর কারণ– আমাদের বাড়িটা ছিল বজরা রেলস্টেশন থেকে আসতেই মাহাতাবপুর গ্রামের প্রথম বাড়ি, তাই। অর্থাৎ আমাদের বাড়িটিই ছিল গ্রামে প্রবেশদ্বারের প্রথম বাড়ি। আমাদের বাড়ির আগের গ্রাম হলো, ‘হিলমুদ’। হিলমুদ গ্রামের পরেই বজরা বাজার ও রেলস্টেশন। তাই আমাদের বাড়িটা ছিল মুক্তিবাহিনীদের পছন্দের বাড়ি।

আমার দুই জেঠা ছিলেন অবসরপ্রাপ্ত পাকিস্তানি পুলিশ। মুক্তিবাহিনীর সদস্যরা প্রতিদিন সন্ধ্যার পর আমাদের বাড়িতে আসতো। এসেই আমার দুই জেঠার সাথে বসে গল্প করতো। মাঝেমাঝে চা’র আড্ডা হতো। বাড়িতে বানানো মুড়ির মোয়া থাকতো। নারিকেল কোরা সহ মুড়ি তাদের দেওয়া হতো। তারা আনন্দের সাথে খেতো আর জেঠা মহাশয়ের সাথে কথা বলতো। সময়সময় জেঠার সাথে বসে বসে নিজেও তাদের কথা শুনতাম। মা চা বানিয়ে দিতেন, সেই চা তাদের এনে দিতাম। সেসব হৃদয়বান মুক্তিযোদ্ধাদের কথা কোনদিন ভুলবো না। পাকবাহিনী আর রাজাকার বাহিনীদের ভয়ে অনেক মানুষই গ্রাম ছেড়ে শরণার্থী হয়ে ভারত চলে গেছে। আমাদের তেমন টাকা-পয়সা ছিল না বিধায় আমরা নিজ গ্রামেই থেকে যাই।

আমাদের ভরসাই ছিল একমাত্র হৃদয়বান মুক্তিযোদ্ধারা। সেসব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সু-নজরের কারণে, রাজাকার আর পাকবাহিনীরা গ্রামের একটা বাড়িতেও ক্ষতি করতে পারেনি। এভাবে চলতে চলতে কেটে গেল দীর্ঘ ৮ মাস। সময় তখন নভেম্বর ১৯৭১ সাল। রেডিওর শুধু সংবাদ ছিল আকাশবাণী কোলকাতার বাংলা সংবাদ। প্রতিদিন সন্ধ্যার পরপর মায়ের সাথে বড়বাড়িতে গিয়ে রেডিওর খবর শুনতাম। মুক্তিবাহিনীদের কাছেও একটা রেডিও ছিলো। যা দিয়ে তারা খবর শুনতো। তখন চারিদিকে আমাদের মুক্তিযোদ্ধাদের জয়জয়কার। জাগায় জাগায় ঘটতে লাগলো পাকবাহিনীর পরাজয় এর আত্মসমর্পণ। আর পিছু হঠার খবর। সামনেই ডিসেম্বর মাস। পুরো ডিসেম্বর মাসই ছিল সবচেয়ে বেশি রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ। কুকুর পাগল হলো যেমন এদিক-সেদিক দৌড়াদৌড়ি করে মানুষকে কামড়ায়, ঠিক সেই অবস্থাই হয়েছিল পাকবাহিনীদের বেলায়। তারা ঠিক হিংস্র জানোয়ারের মতো হিংসাত্মক হয়ে উঠলো। নিরস্ত্র সাধারণ মানুষদের গুলি করে মারতে লাগলো।

তাদের মুখে ছিলো শুধু ইদুর কাঁহা (হিন্দু)? মুক্তিবাহিনী কোন আদমি হ্যাঁ? এটাই ছিল তাদের প্রথম জিজ্ঞাসা। হিন্দুদের বেশি খুঁজতো এই কারণে যে, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধে পার্শ্ববর্তী ভারত সহযোগিতা করছিল, তাই। আমাদের বীর বাঙালিরা ভারত গিয়ে মুক্তিযুদ্ধ করার ট্রেনিং নিয়ে আসছে, তাই। তাই পাকবাহিনীদের প্রথম শত্রুই ছিলো ভারত ও হিন্দু। রাস্তাঘাটে পাকবাহিনীরা চেকপোস্ট বসিয়ে মুক্তিবাহিনী আর হিন্দুদের খুঁজতো। যাকেই ধরতো, আগেই জিজ্ঞেস করতো, ‘তুমি হিন্দু না মুসলমান?’ যদি বলতো, আমি মুসলমান। তাহলে আদেশ আসতো, ‘কলমা পড়ে শোনাও।’ কলমা পড়ে শোনানোর পরও বলা হতো, ‘কাপড়া উঠাও।’ কাপড় উঠিয়ে দেখানোর পরই ওরা নিশ্চিত হতো লোকটি হিন্দু না মুসলমান। হিন্দু হলে মৃত্যু অনিবার্য। আর মুসলমান হলেও তবু সন্দেহ থেকেই যেতো!

সন্দেহ শুধু একটাই, তা হলো, এই লোক সাধারণ মানুষ, না মুক্তিবাহিনী? অনেক সময় সাধারণ মানুষকে মুক্তিবাহিনী সন্দেহ করে মেরেও ফেলেছে ঐ হিংসাত্মক পাকবাহিনীরা। আবার অনেকসময় একটু স্বাস্থ্যবান মানুষদেরও ধরে নিয়ে মেরে ফেলতো। তাদের সাথে পাল্লা দিয়ে দেশীয় রাজাকারবাহিনীও হিংসাত্মক কর্মকাণ্ড শুরু করে দিলো। কার বাড়িতে কয়টা যুবতী মেয়ে আছে, সেসব তালিকা পাকবাহিনীদের কাছে পৌঁছাতে লাগলো। সময়-সময় পাকবাহিনীদের মনোরঞ্জনের জন্য, বাড়ি থেকে জোরপূর্বক যুবতী মা-বোনদের তুলে নিয়ে যেতো। এসব দেশীয় আলবদর-রাজাকাররাই পাকবাহিনীদের সবকিছু শিখিয়েছিলো। অচেনা রাস্তাঘাট চিনিয়ে দিয়েছিলো। হিন্দুদের কিভাবে চেনা যায়, সেটাও শিখিয়েছিল।

একসময় ডিসেম্বরের আগমন ঘটলো। সেইসাথে পাকবাহিনী সহ তাদের দোসররাও মানুষ খেকো রাক্ষসের মতন হয়ে উঠলো। ডিসেম্বরের প্রথম থেকে এভাবে চলতে চলতে একসময় সারাদেশেই পাকবাহিনী পরাজয় বরণ করতে লাগলো। ১৫ ডিসেম্বর দেখেছি, মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের গ্রামের পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলো থেকে রাজাকারদের হাত বেঁধে রাস্তা দিয়ে নিয়ে যেতে। সেই দৃশ্য দেখার জন্য গ্রামের অনেক মানুষের মধ্যে আমিও রাস্তার পাশে দাঁড়িয়েছিলাম। মা-বাবা বড় দিদিদের সাথে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখেছি। মুক্তিযোদ্ধাদের মুখে জয়বাংলা ধ্বনি শুনেছি। গ্রামের হাজার হাজার মানুষের মুখেও শুনেছি জয় বাংলার জয়ধ্বনি। পাকহানাদার বাহিনী পরাস্ত হলো। আল-বদর রাজাকার বাহিনীর শত কুচক্র শলাপরামর্শ ধূলিসাৎ হলো।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকা-সহ সারাদেশে বিজয়ের আনন্দ মিছিল বের হলো। ত্রিশ লক্ষ শহীদের রক্তে আর লক্ষ মা-বোনদের সম্ভ্রমহানির বিনিময়ে বিজয় অর্জিত হলো। বাংলাদেশ নামে একটি দেশ পৃথিবীর মানচিত্রে স্থান পেলো। বাংলাদেশের আত্মপ্রকাশ ঘটলো সারাবিশ্বে। আর আমি এই বিজয়ের সাক্ষী হয়ে আজও বেঁচে আছি।

ছবি: গুগল থেকে সংগ্রহ।

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

৮ টি মন্তব্য (লেখকের ৪টি) | ৪ জন মন্তব্যকারী

  1. ফয়জুল মহী : ১৬-১২-২০২০ | ১৩:২৩ |

    বিজয়ের বিজয় হোক। সূর্য উঠুক মেহনতী ও নিরহ মানুষের দিগন্তে। সার্থক হোক বিজয়।

     

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১৭-১২-২০২০ | ১৯:৩৯ |

      কামনা করি স্বার্থক হোক বিজয়! বাংলার ঘরে ঘরে পোঁছে যাক বিজয়! 

      মহান বিজয় দিবসের অফুরান শুভেচ্ছা রইলো, দাদা। 

      GD Star Rating
      loading...
  2. মুরুব্বী : ১৬-১২-২০২০ | ২১:৫৬ |

    অভিনন্দন প্রিয় লিখক নিতাই বাবু। বিজয়ের অফুরান শুভেচ্ছা জানবেন। ধন্যবাদ। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১৭-১২-২০২০ | ১৯:৪০ |

      আপনাকে-সহ শব্দনীড় পরিবারের সকলকে মহান বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। 

      GD Star Rating
      loading...
  3. আলমগীর সরকার লিটন : ১৭-১২-২০২০ | ১৩:০৮ |

    লাল স্যালুট জানাই আর বিজয় দিবসের হাজারও শুভেচ্ছা রইল

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১৭-১২-২০২০ | ১৯:৪০ |

      কামনা করি স্বার্থক হোক বিজয়! বাংলার ঘরে ঘরে পোঁছে যাক বিজয়! 

      মহান বিজয় দিবসের অফুরান শুভেচ্ছা রইলো, দাদা। 

       

       

      GD Star Rating
      loading...
  4. জাহাঙ্গীর আলম অপূর্ব : ১৯-১২-২০২০ | ১০:২০ |

    সত্যি অসাধারণ লিখেছেন 

    শুভকামনা রইল 

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১৯-১২-২০২০ | ১৭:৫৩ |

      সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। সাথে বিজয় মাসে বিজয়ের শুভেচ্ছা। 

      GD Star Rating
      loading...