রাতভোর হতে-না-হতেই বামনীর লক্ষ্মী পাঁচালীর সুর তোলা শুরু হয়ে গেলে, ঘরে চাল-ডাল তেল লবণ-সহ তরিতরকারি না থাকার কারণে। বামনী তাঁর স্বামী বামনাকে শুনিয়ে শুনিয়ে জোরে চিল্লাতে চিল্লাতে বলছে– আমি আর পারুম না। আমার জান আর চলে না। ভগবান আমারে নেয় না ক্যা রে? ভগবান আমারে দেহে না ক্যা? দুন্নাইর এতো মাইনষেরে লইয়া যায়, ভগবান আমারে চোক্ষে দেহে না। আমারে লইয়া যা-রে ভগবান, আমারে লইয়া যা। আমি আর কাম করতে পারি না। মাজায় কুলায় নারে ভগবান, দেহে কুলায় না। আমি হারাদিন মাইনষের বাড়িত খাইটা মরি, আর আমার হোয়াদের বামনায় খালি বইয়া বইয়া খাইবো। আমি কি হারাজীবন পরের বাইত বান্দালিগিরি করুম? আর পাত্তাম না। এই কুমিরা আইলসা বামনার লগে ঘর কইরা আমার জীবনডাই শেষ কইরা দিছি। বিয়া অইছে ১৫/১৬ বছর অইয়া গেছে। অনও ভগবান একখান পোলাপাইনের মুখ আমাগো দেখাইল না। আর মনে অয় দেখাইতোও না। হিল্লাইগা কই, আরে বামনা অহন হুইয়া থাইক্ক না। কাম কাইজ কইরা, খাইয়া দাইয়া কিচ্ছু না রাইখলে বুড়া বষে আমাগো দেখবো কেডা? বুঝে না, বুঝে নারে ভগবান। বুঝবো বুঝবো, যনকা বিছনাত পড়বো তনকা বুঝবো।
–হ, হ, যনকার টা তহনকা বুঝা যাইবো। বেয়াইন্নাবেলা বেশি চিল্লাচিল্লি করিস না কইয়া দিলাম বামনী। হালার মাইনষে বেয়াইন্নাবেলা ঘুমেত্তুন উইঠা হরিনাম জপে। আর আমার বামনী জপে শয়তানের নাম। হালার শান্তি পাইলাম না। খালি মরার জীবনকাহিনী! এই জীবনকাহিনী হুনতে হুনতে কান দুইডার ছেদা বন্ধ অইয়া গেছেগা। অহনে মাইনষে ভালা কথা কইলেও হুনি খারাপ কথা। হিল্লাইগা মাইনষের লগে লাগে কাইজ্জা। আর ঘরে ত শান্তি নাই ও-ই।
–এ-এ-এ, শান্তি বিছরায়, শান্তি! শান্তি থাকবো কইতন? কাম না করলে শান্তি থায়ে? শান্তি অ-ত শান্তি চায়! ভাত চায়, কাপড় চায়, এইডা চায় ওইডা চায়। এডি না দিতে পারলে ত অশান্তি অ থাকতো না। অশান্তি অ চায় শান্তিত থাকতে। বামনা আমার ভাত দেওনের মুরুদ নাই, কিল দেওনের গোসাই হাইজ্জা বইয়া বইয়া শান্তি বিছরায়। আইজগা আমি নিজের মতন ঘরে হুইয়া থাকুম। দেহি কেডা আম্নেরে চাইল ডাইল আইন্না রাইন্দা খাওয়ায়।
–ও-ই, বামনী, আমি আইলসা? আমি হুইয়া বইয়া খাই? আমি কি পরের বাইত ভিক্ষা করতে যাই না? পরের বাইত তন চাইল ডাইল কম আনি? যেডি আনি, এডি যায় কই? এডি কি আমি একলা খাই? আইজগা তোর রান্দন লাগত না। আমি বাইর অইলাম এই ঘরেরতুন। হালার এক পেট কুত্তায়ও চালাইতে পারে। মাইনষের বাইত খাইয়া দাইয়া রাস্তায় হুইয়া থাকুম। হের পরেও যদি আহি, কামাই রোজগার কইরা টেকা পইসা বস্তা ভইরা লইয়া আইমু। না অইলে আর বাইত আইতাম না, আমি জীবন বামনা কইয়া গেলাম। এলা তুই একলা একলা থাইছ। এই বলেই বামনা জীবন চক্রবর্তী তাঁর ভিক্ষার ঝুলি কাঁধে ঝুলিয়ে ঘর থেকে বের হয়ে গেল।
বামনা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে আর ভাবছে, কার বাড়িতে গেলে অন্তত দুপুরের খাবার খাওয়া যাবে! জীবন বামনা ভেবে দেখলো যার বাড়িতে অভাব অনটন নাই, সেই বাড়ি গেলেই হয়তো দুপুরের খাবার কপালে জুটতো পারে। এই ভেবে জীবন বামনা জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়ির দিকে রওনা দিলেন। যেই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল, সেটি গ্রামের রাস্তা। রাস্তার দুইপাশে খাল, মাঝখান দিয়ে হলো রাস্তা। জীবন বামনা যেই রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে, সেই রাস্তার মধ্যে কে একটা গরু খুটা গেড়ে বেধে রেখেছে। গরু তাঁর গলায় বাধা রশির আওতায় ঘুরে ঘুরে ঘাস খেয়ে রাস্তার ঠিক মধ্যখানে এসে দাঁড়িয়ে আছে। এমনভাবে দাঁড়িয়ে আছে, গরুটির জন্য এখন আর জীবন বামনা রাস্তার সামনের দিকে যেতে পারছে না। বামনা এখন বসে বসে ভাবছে, এই গরু কখন রাস্তার কিনারে যাবে! এই ভেবে জীবন বামনা অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পরও গরুটি কিছুতেই রাস্তা ছাড়ছে না। জীবন বামনাও জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়ি যেতে পারছে না।
বামনা এখন বসে রইল গরুটির সামনে রাস্তার একপাশে। জীবন বামনা রাস্তার পাশে বসে তাঁর ঝুলি থেকে কাগজ কলম বের করলো, তাঁর ঝুলিতে থাকা কাগজে কিছু লেখার জন্য। জীবন বামনা আবার গরুটির গতিবিধিও ফলো করছে, গরুটি দড়ি ছেড়ে লেজ তুলে গুঁতো দিতে আসে কিনা! কিন্তু না, গরুটি কাউকে গুঁতো দেওয়ার ভাব নিচ্ছে না। গরুটি তাঁর লেজ উপরে উঠিয়ে প্রস্রাব করতে লাগলো। গরুটি প্রস্রাব করে ঘাস খাবার জন্য আস্তে আস্তে রাস্তার নিচে নেমে গোলো। জীবন বামনা তা দেখে কিছুক্ষণ একা একাই হাসলো। এরপর জীবন বামনা তাঁর হাতে থাকা কাগজে তিনটি কথা লিখে, জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়ির দিকে রওনা হলো।
জীবন বামনা গেলেন জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়িতে। এই বাড়িতে জীবন বামনা আরও অনেকবার গিয়েছিল। তাই জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়ির সবাই জীবন বামনাকে খুব ভালো করে চিনে এবং জানে। কিন্তু সেদিন সকালে জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়ির কেউ তখনো ঘুম থেকে উঠেছিল না। জীবন বামনাও জমিদার বাড়ির উঠোনের এককোণে অনেকক্ষণ বসে থাকতে থাকতে ভালো লাগছিল না। অনেকক্ষণ পর জীবন বামনা ভাবলো আর কতক্ষণ এখানে বসে থাকবো? তারচেয়ে বরং অন্য বাড়িতে চলে যাই। কিন্তু আমি যে আজ জমিদার কার্তিক বাবুর বাড়িতে এসেছি, তার একটা প্রমাণ রেখে যাই। এই ভেবে রাস্তায় বসে গরুর কাহিনী লেখা কাগজের টুকরোটা জমিদার কার্তিক বাবুর ঘরের দরজায় গাছের আঠা দিয়ে লাগিয়ে রেখে, জীবন বামনা অন্য এক বাড়িতে চলে গেল।
সেইদিনই আবার কার্তিক বাবুর মুখের গোঁফদাড়ি ছাঁটানোর কথা মরণ সীল নামের এক নাপিতের। যেই নাপিত জমিদার কার্তিক বাবুর গোঁফদাড়ি ছাঁটতে এসেছে, সেই নাপিতই আবার গণেশ জমিদারের গোঁফদাড়িও ছাঁটানোর কাজ করে। এদিকে গণেশ বাবু আর কার্তিক বাবুর সাথে অনেক আগে থেকে রেষারেষি চলছিল। এমন রেষারেষির ফলে কার্তিক বাবু সুযোগ খুঁজে গণেশ বাবুকে মারতে, গণেশ বাবু সুযোগ খুঁজে কার্তিক বাবুকে মারতে। এভাবেই চলছে বছরের পর বছর দুই জমিদারের একে অপরকে খতম করার চেষ্টা। কিন্তু কেউ কাউকে সুযোগ বুঝে কোপ দিতে পারছে না। একসময় জমিদার গণেশ বাবু এই মরণ শীল নাপিতকে ফুসলিয়ে আর টাকার লোভ দেখিয়ে হাত করে ফেলে। মরণ শীল নাপিতকে গণেশ বাবু বুদ্ধি দিলো, তুমি যেদিন কার্তিক বাবুর গোঁফদাড়ি ছাঁটতে যাবে, সেদিন তোমার হাতের ধারালো খুর দিয়ে কার্তিক বাবুর গলা কেটে ফেলবে। বিনিয়ে তোমাকে এক হাজার টাকা দেওয়া হবে। যা দিয়ে তুমি অনেক বছর কাজ না করেও পরিবার পরিজন নিয়ে চলতে পারবে। জমিদার গণেশ বাবুর কুবুদ্ধিতে দরিদ্র নাপিত মরণ শীল রাজি হয়ে, এইদিনই জমিদার কার্তিক বাবুকে মেরে ফেলার প্রস্তুতি নিয়ে আসে তাঁর বাড়িতে।
নাপিত মরণ শীল জমিদার বাড়িতে এসে ডাক দিলো, ‘জমিদার বাবু, ‘আমি মরণ আইছি। আম্নে আহেন।’ নাপিত মরণের ডাক শুনে জমিদার কার্তিক বাবু গোঁফদাড়ি ছাঁটতে বাড়ির উঠোনে এসে, দরজার বরাবর মুখ করে জলচকির পর বসলো। নাপিত বসলো জমিদার বাবুর সামনা-সামনি মুখ করে। নাপিতের সাথে ছোট একটা বাক্স। বাক্সের ভেতরে চুলদাড়ি কাটার খুর কেচি বাটি-সহ লম্বা একটা পশুর চামড়া। যা দিয়ে খুর ধার করে। বাক্স খুলে ভেতর থেকে ছোট পিতলের বাটিটা বের করলো। বাটিতে জল ঢেলে জমিদার বাবুর মুখে সাবান মাখলো। এরপর নাপিত যখন লম্বা চামড়ার সাথে খুরটা ঘষতে ছিল, তখন জমিদার বাবুর চোখ গেল দরজায় লাগানো জীবন বামনার লেখা কাগজের দিকে। তখন নাপিত খুর ঘষছে, আর জমিদার কার্তিক বাবু জীবন বামনার লেখাগুলো পড়ছে, “ঘষন্তি মাজন্তি তিন খুর।” নাপিত এখন মনে মনে ভয় পাচ্ছিল। নাপিত মনে মনে বলছে, ‘খাইছে আমারে, কার্তিক বাবু কি কইতাছে? কার্তিক বাবু কি আগেত্তে টের পাইয়া গেছে? চামড়ার লগে খুরডা ত আমি তিনবারই ঘষা দিছি। হিল্লাইগাই কার্তিক বাবু কইছে, ‘ঘষন্তি মাঝন্তি তিন খুর।’
এই ভেবে ভয়ে ভয়ে নাপিত মরণ শীল যখন মুখটা কালো করে ফেললো, জমিদার বাবু তখন দরজায় জীবন বামনার লাগানো কাগজের লেখা পড়ছে, ‘মুখ অতিশয় গম্ভীর।’ নাপিত মরন শীল এখন ভয়ে থরথর। এবার কাঁপতে কাঁপতে নাপিত মরণ শীল বাটি থেকে কয়েক ফোঁটা জল বামহাতের তালুতে দিয়ে খুরটা ডানহাতে ধরে যখন ঘষছিল, জমিদার বাবু তখন দরজায় জীবন বামনার লাগানো কাগজে লেখা পড়ছে, ‘শ্রী শ্রী বিশ্বপানি তুমি যাহা করিবা তাহা আমি জানি।’ জমিদার কার্তিক বাবু এই কথা বলার সাথে সাথেই নাপিত খুর ফেলে দিয়ে কার্তিক বাবুর পায়ে ধরে বলছে, ‘বাবু আমারে মাপ কইরা দেন। আমার কোনও দোষ নাই। ঐ গণেশ জমিদার আমারে এক হাজার টেকা জোর কইরা দিয়া কইছে আম্নের গলা কাইট্টা মাইরা হালাইতে।’ নাপিতের মুখে এই কথা শুনে জমিদার কার্তিক বাবু জলচকি থেকে লাফ দিয়ে উঠে দাঁড়ালো। জমিদার কার্তিক বাবুর লোকজন এসে নাপিতকে ধরে বেধে ফেললো।
এরপর জমিদার কার্তিক বাবু জীবন বামনার লেখা কাগজটা হাতে নিয়ে বলছে, ‘আজ সকালে আমার বাড়িতে কে এসেছিল? তোমরা কেউ কি দেখেছ?’ একে একে বাড়ির সবাই বললো, ‘না।’ কার্তিক বাবু বললো, ‘তাহলো আমার ঘরের দরজায় এই কাগজটা লাগালো কে?’ এবারও বাড়ি সবাই বললো, ‘জানি না।’ এবার জমিদার কার্তিক বাবু ঢুলিকে আসতে খবর পাঠালো। ঢুলি আসলো। ঢুলি জমিদার কার্তিক বাবুর কাছে জানতে চাইলেন, ‘কী ঘোষণা দিতে হবে এবং কীভাবে বলতে হবে?’ জমিদার কার্তিক বাবু ঢুলিকে সব বুঝিয়ে দিলো। ঢুলি তাঁর ঢোল নিয়ে জমিদারের মুল্লুকে বের হলো।
ঢুলি কার্তিক বাবুর পুরো মুল্লুকে ঢোল পিটিয়ে ঘোষণা দিলো।, ‘আজ জমিদার কার্তিক বাবুর ঘরের দরজায় একটা কাগজ লাগানো ছিল। সেই কাগজের জন্য আজ জমিদার কার্তিক বাবুর জীবন রক্ষা পেল। কিন্তু এই কাগজটা কে লাগিয়েছে তা এখনো জানা যাচ্ছে না। তাই ঘোষণা দিচ্ছি যে, যিনি এই কাগজের টুকরোটি জমিদার কার্তিক বাবুর ঘরের দরজায় লাগিয়েছে, কেউ তাঁর সন্ধান দিতে পারলে তাকে নগদ এক হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যিনি এই কাগজে লিখেছেন, তাকে দুই হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে, দমদমা-দম, দমদমা-দম, দম-দম-দম!
ঢুলি আবারও বলতে লাগলো, ‘আজ জমিদার কার্তিক বাবুর ঘরের দরজায় একটা কাগজ লাগানো ছিল। সেই কাগজের জন্য আজ জমিদার কার্তিক বাবুর জীবন রক্ষা পেল। কিন্তু এই কাগজটা কে লাগিয়েছে তা এখনো জানা যাচ্ছে না। তাই ঘোষণা দিচ্ছি যে, যিনি এই কাগজের টুকরোটি জমিদার কার্তিক বাবুর ঘরের দরজায় লাগিয়েছে, কেউ তাঁর সন্ধান দিতে পারলে তাকে নগদ এক হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে। আর যিনি এই কাগজে লিখেছেন, তাকে দুই হাজার টাকা পুরস্কার দেওয়া হবে, দমদমা-দম, দমদমা-দম, দম-দম-দম!
ঢুলির ঢোলের আওয়াজে অনেক মানুষে জড়ো হয়ে গেল। ঢুলি সবার উদ্দেশে বললো, ‘কাগজটি কে লাগিয়েছে, তার সন্ধান কেউ কি দিতে পারবেন? এ বিষয়ে কেউ কি কিছু জানেন? জানা থাকলে ঢোল ধরুন, পুরস্কার নিন!
কিন্তু ঢুলির এই ঘোষণায় উপস্থিত অনেকে জানি বলে ঢোল ধরে। যাঁরা ঢোল ধরে, তাঁদের নিয়ে যাওয়া হয় জমিদার কার্তিক বাবুর কাছে। জমিদার কার্তিক বাবু কাগজে লেখা বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে, তখন আর কেউ এর সদুত্তর দিতে পারে না। শেষমেশ কান ধরে ওঠবস করে ছাড় পেতে হয়। এরপর আর কেউ এই খবর শুনলেও ঢোল ধরার সাহস পায় না। কারণ, সত্যিকারের প্রমাণ কারোর কাছে নেই বলে। এভাবে দুইদিন গত হয়ে গেল ঢুলির ঢোল পেটানো। তারপরও এর কোনও সুরাহা মিলছে না। শেষতক এই খবর পৌঁছে গেল জীবন বামনার কানে। জীবন বামনা তখন আরেক মুল্লুকে থাকা এক মন্দিরে থেকে খেয়ে-না-খেয়ে দিন পার করছিল।
ঘষন্তি মাজন্তি তিন খুর–মুখ অতিশয় গম্ভীর-২ শেষ পর্ব
চলবে…
loading...
loading...
ব্যাক্তিগত ভাবে আমি ভীষণ আনন্দ পেয়েছি আপনার লিখাটি পড়ে। সংলাপ আর চিঠির কৌশল আমাকে আপনার লিখার প্রতি আস্থা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। এককথায় উপভোগ্য বলতে পারি। কোন কোন লিখায় চলবে শব্দটি থাকলে মনে প্রশান্তি আসে। এখানেও এলো। অভিনন্দন মি. নিতাই বাবু। চলুক …
loading...
শ্রদ্ধেয় দাদা, শব্দনীড়ে টুকিটাকি গল্প লিখে আপনাদের দেওয়া উৎসাহ পেয়ে খুবই আনন্দ পাই। আশা করি গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথে থেকে উৎসাহ দিবেন।
loading...
বাহ্ কবি নিতাই বাবু। আপনার এই লেখাটিও বাজীমাৎ করবে। অভিনন্দন রইলো।
loading...
শ্রদ্ধেয় দিদি, আশা করি সাথে থাকবেন।
loading...
* চলুক, আমরাও পাঠক হিসেবে আছি সাথে…
loading...
আশা করি সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
loading...
ঘষন্তি মাজন্তি তিন খুর–মুখ অতিশয় গম্ভীর। অদ্ভুত সুন্দর একটি গল্প হবেই হবে।
loading...
আশা করি সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় দাদা।
loading...
খুবি মজার গল্প। চালিয়ে নিন দাদা ভাল লাগছে।
loading...
আশা করি সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি রিয়া দিদি।
loading...
মন ফুরফুরে করে দিলেন নিতাই বাবু। আবার আগ্রহ বাড়িয়ে দিলেন অপেক্ষার।
loading...
আশা করি সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দাদা।
loading...
সংলাপের পাত্র পাত্রীকে যেন চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি।
loading...
ঠিকই বলেছেন দিদি। চোখের সামনে এমন অনেক আছে। গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথে থেকে উৎসাহ দিবেন বলে আশা করি।
loading...
ঘষন্তি মাজন্তি তিন খুর শিরোনামটি বেশ হয়েছে
loading...
আশা করি সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
loading...
পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় ।দারুণ লাগলো গল্পটি ।
loading...
আশা করি সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় কবি দিদি।
loading...
loading...
আশা করি গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথেই থাকবেন শ্রদ্ধেয় দাদা।
loading...
দারুণ দারুণ
loading...
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ শ্রদ্ধেয় দাদা। আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
loading...
অনেক ভালো লাগছে ……….



loading...
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় দাদা।
loading...
চালিয়ে যান
loading...
সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আশা করি গল্পের শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় দাদা।
loading...