ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৪

গল্পের তৃতীয় পর্ব এখানে:
ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৩

গল্পের তৃতীয় পর্বের শেষাংশ:
কুলসুম দরিয়ার মাঝে পৌঁছতে আর অল্প ক’দিনের পথ বাকি। এরপরই শুরু হবে কোঁয়া কোঁয়া আর লোকমান হেকিমের কেরামতি।

কোঁয়া কোঁয়ার সাথে সেদিন লোকমান হেকিমের কথা-বার্তা এ-ই পর্যন্তই শেষ। মানে পাকাপাকি কথা। কোঁয়া কোঁয়া আর লোকমান হেকিমের কথা-বার্তার সময় বাদশা যে জ্ঞানহারা হয়ে পড়েছে, তা ছিল বন্ধু লোকমান হেকিমের অজানা। বাদশার সাথে কথা হয় সাগর ভ্রমণের যাত্রাপথে ক’দিন আগে। শেষ বিরতির সময়। বাদশার মুল্লুক থেকে জাহাজ ছেড়ে আসার পর থেকে লোকমান হেকিমের সাক্ষাৎ হয়েছিল দুই-তিন বার। তাও সাগর পথে জায়গায় জায়গায় বিরতির এক ফাঁকে দেখা করতেন। আলাপও সারতেন গোপনে। এছাড়া লোকমান হেকিম এই যাত্রাপথে কোনও সময় জাহাজের উপরে উঠে বাদশার সাথে দেখা করতে পারেনি, দেখা করে-ও-নি।এভাবেই যাচ্ছে দিন, গড়াচ্ছে মাস। এভাবেই চলছে জাহাজ। পাড়ি দিচ্ছে সাগরের পর সাগর। এভাবে আর দুইএক দিন চললেই পৌঁছে যাবে কুলসুম দরিয়ার মাঝে। কিন্তু বাদশার কোনও সাড়াশব্দ নেই।

বাদশার সাড়াশব্দ না পেয়ে লোকমান হেকিম নিজে থেকেই কোঁয়া কোঁয়াকে জিজ্ঞেস করলো, ‘ভাবীসাহেবা, আমার বন্ধুর তো কোনও সাড়াশব্দ পাচ্ছি না। উনি কি ঘুমাচ্ছে?’ কোঁয়া কোঁয়া বললো, ‘চিন্তার কোনও কারণ নেই, ‘উনি ঘুমাচ্ছে।’ আসলে কিন্তু বাদশা জ্ঞানহারা হয়ে বিছানায় পড়ে রয়েছে। কোঁয়া কোঁয়া মিথ্যের বলার কারণ হলো, লোকমান হেকিমকে শুধু শান্তনা দেওয়া। যদি বলে বাদশা জ্ঞানহারা, তাহলে লোকমান হেকিম সোজা উপরে চলে আসবে। লোকমান হেকিম যেন উপরে না আসে, তাই মিথ্যে কথা বলা। এরপর অবশ্য বাদশার জ্ঞান আপনা-আপনি ঠিকই ফিরেছে। বাদশার জ্ঞান ফেরার পর কোঁয়া কোঁয়াকে দেখেই বাদশা আবার ভয়ে কেঁপে উঠলো।

বাদশার এই অবস্থা দেখে কোঁয়া কোঁয়া বাদশার সামনে গিয়ে আস্তে আস্তে বললো, ‘আপনি ভয় পাবেন না। আমি আপনার কোনও ক্ষতি করবো না। আপনি আমাকে জঙ্গল থেকে টেনে নিয়ে আপনার মহলে ঠাঁই দিয়েছেন। তা আমি ভুলে যেতে পারি না। যদিও আমি মানুষ নই, তবুও আমি আপনার ক্ষতি করবো না। যদি আপনার ক্ষতি করার ইচ্ছে আমার থাকতো, তাহলে তো আমি আপনার মহলে বসেই ক্ষতি করতে পারতাম। আপনি যখন সোনা বনে হরিণ শিকারে গেলেন, তখনও আমি ক্ষতি করতে পারতাম। কিন্তু আপনার ক্ষতি আমি করিনি। শুধু আশ্রয় নিয়েছি আমার মনোমত আহার সংগ্রহের জন্য।

‘আমি ছোটবেলা থেকে সোনা বনে ঘুরেফিরে বড় হয়েছি। বাবাকে দেখিনি। মায়ের মুখে শুনেছি আপনার মতো এক রাজা হরিণ শিকারে এসে বাবাকে তীর মেরে মেরে ফেলেছে। আমার মাকে মরেছিল একজন হেকিম। ওই হেকিম প্রায়ই সোনা বনের গহীনে গিয়ে ঔষধি গাছগাছালি সংগ্রহ করতো। একসময় বনের গহীনে আমার মায়ের গন্ধ উনার নাকে লাগলো। আমার মা-ও হেকিমের সামনা-সামনি হয়ে গেল। ওমনি হেকিম উনার বানানো ঔষধ আমার মায়ের উপর নিক্ষেপ করে। এরপর মায়ের মৃত্যু হয়েছে মনে করে হেকিম তাড়াতাড়ি সোনা বন থেকে চলে যায়। মা বনের গহীনে পড়ে ছটফট করছিল। তখন আমি ছিলাম খুবই ছোট। সেদিন আমি ছিলাম এক বড় গাছের গর্তের ভেতরে। যেখানে মা আমাকে রেখে আহারের সন্ধানে বেরিয়েছিল। আমি গর্তের ভেতরে ঘুমিয়ে ছিলাম। চিৎকার শুনে দৌড়ে মায়ের সামনে আসি। মা আমাকে ধরে কেঁদে কেঁদে বলে গিয়েছিল, একজন মনুষ্য হেকিম মায়ে শরীরে কি যেন নিক্ষেপ করেছিল। এরপরই মায়ের মৃত্য হয়।

‘মায়ের মৃত্যুর পর আমি একা হয়ে গেলাম। সোনা বনে পশুপাখি ধরে ধরে খেতাম। খেতে খেতে সব পশুপাখি শেষ করে ফেললাম। আমার ভয়ে সোনা বনে পশু তো আসতোই না, একটা পাখিও উড়ে আসতো না। যখন আর আহার সংগ্রহ করতে পারছিলাম না, তখন ভিন্ন বেশে রাতের অন্ধকারে সোনা বনের আশপাশের গ্রামে ঢুকতাম। মানুষের গরুছাগল হাঁস মুরগী ধরে ধরে খেতেম। এমনকি ক্ষুধার জ্বালা সহ্য করতে না পেরে সময় সময় মানুষও ধরে খেয়ে ফেলতাম। ভোর না হতেই আবার সোনা বনের গহীনে চলে আসতাম। এভাবে চলতে চলতে সোনা বনের আশপাশের গ্রামের মানুষজন আমাকে বধ করার জন্য উঠেপড়ে গেলে যায়। আমিও ছিলাম মনুষ্য ভয়ে। কারণ আমার বেশ ধরার কেরামতি আর শারীরিক শক্তি যতই থাকুক-না-কেন, মানুষের বুদ্ধির কাছে আমি সবসময়ই শূন্য। আমি বুদ্ধিহীন শক্তিহীন কেবল মানুষের কাছেই। তাই আমি মানুষকে খুবই ভয় পাই না। মানুষের ভয়ে ভয়ে থাকতে থাকতে এমন সময় আপনার দেখা পেলাম। মানুষ বেশে আমার সামনে এলাম। আপনি আমাকে পরিধান করার মত বস্ত্র দিলেন। আদর করে বুকে টেনে নিলেন। আপনার স্ত্রীর মর্যাদা দিলেন। আমিও আশ্রয় পেলাম। আপনার মুল্লুক হলো আমার নতুন মুল্লুক। আপনার মুল্লুকের মানুষের কাছে আমি ছিলাম অজানা। তাই ক’দিন রাতের অন্ধকারে মনের আনন্দে আহার করেছিলাম। মনে করেছিলাম সারাজীবন এভাবে থেকে মনের আনন্দে ঘুরাঘুরি করবো। কিন্তু তা বুঝি আর হলো না। আমি যে মানষ নই, তা টের পেয়ে গেল আপনার বন্ধু লোকমান হেকিম।

‘আমি এখন বুঝতে পেরেছি আমার মাকে কে মেরেছিল। আমি নিশ্চিত, আমার মাকে আপনার এই বন্ধু লোকমান হেকিমই মেরেছিল। এখন আবার উনারই একটা পরীক্ষার মধ্যেও আমি পড়ে গেলাম। যা কিনা কুলসুম দরিয়ার তালা আছে কি নেই, সেই পরীক্ষা। আমি তা প্রমাণ অবশ্যই দেখাবো। এরপর হবে লোকমান হেকিমের সাথে আমার বোঝাপড়া। আপনি নির্ভয়ে থাকুন!’

কোঁয়া কোঁয়ার জীবন কাহিনী শুনে বাদশা আবারও হার্টফেল করলো। তখন কোঁয়া কোঁয়া জ্ঞানহারা বাদশাকে বিছানায় শোয়াইয়া দিলেন। বাদশা নীরবে নিঃশব্দে ঘুমাচ্ছেন। জাহাজ চলছে শোঁ শোঁ করে। সগরের ঢেউয়ের শব্দে উপর থেকে কোঁয়া কোঁয়ার কথার আওয়াজ নিচে আসেনি। তাই আর লোকমান হেকিম তাঁদের কথা কিছুই শুনেনি। লোকমান হেকিম শুধু কুলসুম দরিয়ায় পৌঁছানোর অপেক্ষায় থাকলো।

একসময় বেতের জাহাজ কুলসুম দরিয়ার মাঝে পৌঁছাল। লোকমান হেকিম মাঝি-মাল্লাদের থামতে বললেন। মাঝিরা জাহাজের বৈঠা টানা বন্ধ করলেন। জাহাজ থামলো। লোকমান হেকিম কোঁয়া কোঁয়াকে উদ্দেশ্য করে বললো, ‘ভাবীসাহেবা, ‘আপনি কি সজাগ? আমরা কিন্তু কুলসুম দরিয়ার মাঝখানে আছি। এখানে শুধু পানি আর পানি। নিচে কোনও তলা নেই।’ কোঁয়া কোঁয়া আবারও হেসে বললো, ‘আপনি একজন মস্তবড় হেকিম হয়ে আহাম্মকের মতো কথা বলছে কেন? সব দরিয়ার তলা আছে। তলদেশ আছে। সাগরের তলাই যদি না থেকে তো সাগরের পানি থাকছে কিসের উপরে? এই দরিয়ারও তালা আছে। তা আমি অবশ্যই প্রমাণ দেখাবো।’ লোকমান হেকিম বললেন, ‘এটা আমার কিছুতেই বিশ্বাস হচ্ছে না ভাবীসাহেবা। আপনার কথা যদি সত্যি হয়, তাহলে আপনাকে অবশ্যই এর প্রমাণ দেখাতে হবে। আর আপনি আগেও বলেছেন কুলসুম দরিয়ার যে তলা আছে, তা আপনি প্রমাণ করে দেখাবেন। আমি ভাবীসাহেবা আপনার প্রমাণ দেখার অপেক্ষায় আছি। দেরি না করে আপনি আপনার কেরামতি শুরু করুন! আমি উপর থেকে তা পর্যবেক্ষক করতে থাকি।’ কোঁয়া কোঁয়া বললো, ‘ঠিক আছে, আমি এক্ষুনি সাপের রূপধারণ করে দরিয়ার নিচে যাচ্ছি। দরিয়ার তলায় গিয়ে আমি আমার লেজ নাড়াচাড়া করলেই, বুঝে নিবেন আমি কুলসুম দরিয়ার তলার মাটি স্পর্শ করেছি।’ এছাড়াও আমি ফিরে আসার সময় আমার মুখে করে কুলসুম দরিয়ার নিচের মাটি নিয়ে আসবো।’

লোকমান হেকিম বললো, ‘ঠিক আছে ভাবীসাহেবা, আপনি যেকোনো রূপধারণ করে কুলসুম দরিয়ার নিচে যেতে পারেন। আমি উপর থেকে তা দেখছি।’ মুহূর্তেই কোঁয়া কোঁয়া এক সাপের রূপধারণ করে ফেললো। জাহাজের নিচতলা থেকে লোকমান হেকিম দেখছে, জাহাজের জানালা বেয়ে এক বিশাল সাপ কুলসুম দরিয়ায় নামছে।

চলবে…

ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৫ শেষ পর্ব!

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

২০ টি মন্তব্য (লেখকের ১০টি) | ১০ জন মন্তব্যকারী

  1. আবু সাঈদ আহমেদ : ১১-১০-২০১৯ | ২১:৫৪ |

    জাহাজের নিচতলা থেকে লোকমান হেকিম দেখছে, জাহাজের জানালা বেয়ে এক বিশাল সাপ কুলসুম দরিয়ায় নামছে। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Confused.gif.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ১:৫৪ |

      পরবর্তী পর্বেই শেষ হচ্ছে গল্পের শেষ কাহিনী। আশা করি সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় দাদা। বর্তমানে আমি অফিসের কাজে একটু ব্যস্ত হয়ে পরেছি। যার কারণে  ব্লগে আপনাদের সকলের পোস্টে মন্তব্য করতেও ব্যর্থ হচ্ছি। তাই আমি অত্যন্ত দুঃখিত, দাদা।           

      GD Star Rating
      loading...
  2. সৌমিত্র চক্রবর্তী : ১১-১০-২০১৯ | ২১:৫৮ |

    কোঁয়া কোঁয়া। দম বন্ধ করার মতো কাহিনী জমে উঠেছে। লোকমান হেকিম সাবধান। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Shy.gif.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ১:৫৭ |

      লোকমান হেকিম তো ভয় পায় না, শ্রদ্ধেয় দাদা। কোঁয়া কোঁয়াই ভয় পায় লোকমান হেকিমকে। দেখা যাক পরবর্তী শেষ পর্বে কী হতে চলছে?          

      GD Star Rating
      loading...
  3. সাজিয়া আফরিন : ১১-১০-২০১৯ | ২২:০৯ |

    অনেক টেনশনে আছি কবি নিতাই বাবু। Smile

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ১:৫৯ |

      আগামী পরশু গল্পের শেষ কাহিনী নিয়ে হাজির হচ্ছি, শ্রদ্ধেয় কবি দিদি। আশা করি সাথে থাকবেন।         

      GD Star Rating
      loading...
  4. সুমন আহমেদ : ১১-১০-২০১৯ | ২২:১০ |

    অপেক্ষা অপেক্ষা অপেক্ষা। লোকমান হেকিম এর কেরামতি দেখতে চাই। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Razz.gif.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২:০১ |

      আগামী পরশুই হবে লোকমান হেকিমের শেষ কেরামতি এব তাঁর জীবনাবসান। আশা করি সাথে থাকবেন।         

      GD Star Rating
      loading...
  5. মুরুব্বী : ১১-১০-২০১৯ | ২২:২৪ |

    কুলসুম দরিয়ার তলদেশে কোঁয়া কোঁয়া মিশন শুরু। চলুক মি. নিতাই বাবু। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_smile.gif.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২:০৭ |

      হ্যাঁ, শ্রদ্ধেয় দাদা। এখানেই কোঁয়া কোঁয়ার শেষ কেরামতি। আর এখান থেকেই শুরু লোকমান হেকিমের বাহাদুরি এবং জীবন নিয়ে টানাটানি। আশা করি সাথে থাকবেন।

      আর বর্তমানে আমি অত্যন্ত ব্যস্ত হয়ে পরেছি। তাই ব্লগে সময় দিতে পারছি না। ফেসবুকেও আমি এখন নেই। মানে ফেসবুক প্রোফাইল ডি-অ্যাক্টিভ করে রেখেছি। ফেসবুক আর ভালো লাগে না, তাই। কিন্তু আপনার সাথে কী করে যোগাযোগ করি, সেটাই বড় চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে, দাদা।           

                      

      GD Star Rating
      loading...
  6. শাকিলা তুবা : ১১-১০-২০১৯ | ২২:৩৫ |

    সুন্দর রূপকথা। Smile

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২:০৯ |

      আর মাত্র একটা পর্ব! মানে শেষ কাহিনী, শেষ পর্ব। আশা করি সাথে থাকবেন শ্রদ্ধেয় দিদি।       

      GD Star Rating
      loading...
  7. রিয়া রিয়া : ১১-১০-২০১৯ | ২২:৪৮ |

    মন্তব্য মিস হতে পারে কবি দা। তবে সব পর্ব পড়েছি। দারুণ চলছে। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২:১১ |

      আমিও বর্তমানে খুবই ব্যস্ত, দিদি।  তাই আপনাদের লেখাও পড়তে পারছি না এবং মন্তব্যও করতে পারছি না। আগামী পরশু গল্পের শেষ পর্ব নিয়ে হাজির হচ্ছি। আশা করি সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় দিদি।                   

      GD Star Rating
      loading...
  8. মুহাম্মদ দিলওয়ার হুসাইন : ১২-১০-২০১৯ | ৫:৩৫ |

    * রোমাঞ্চকর…https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Yes.gif.gif

     

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২১:৪৫ |

      পরবর্তী পর্বেই শেষ হচ্ছে ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৫! আশা করি শেষ পর্বটার সাথে থাকবেন, পড়বেন এবং আপনার মতামত পোষণ করবেন। জয় গুরু।  

               

      GD Star Rating
      loading...
  9. ছন্দ হিন্দোল : ১২-১০-২০১৯ | ৯:২৭ |

    গল্প জমে উঠেছে   বাকিটার প্রতিক্ষা

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২১:৪৭ |

      শ্রদ্ধেয় কবি দিদি, পরবর্তী পর্বেই শেষ হচ্ছে আমার লেখা "ক্যাম্বাচারদের মুখে শোনা লোকমান হেকিমের এক গল্প-৫!"

      আশা করি শেষ পর্বটার সাথে থাকবেন, পড়বেন এবং আপনার মতামত পোষণ করবেন। 

      GD Star Rating
      loading...
  10. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী : ১২-১০-২০১৯ | ১৫:০৮ |

    সুন্দর লিখেছেন । আগামী শেষ পর্বের জন্য অধীর প্রতীক্ষায় আছি
    শুভ লক্ষ্মীপূজা আগাম প্রীতি শুভেচ্ছা আর অভিনন্দন রইল।
    সাথে থাকবেন। জয়গুরু!

    GD Star Rating
    loading...
  11. নিতাই বাবু : ১২-১০-২০১৯ | ২১:৪৯ |

    আশা করি গল্পের শেষ পর্ব পর্যন্ত সাথে থাকবেন, শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। আপনাকেও শ্রীশ্রীলক্ষ্মী পূজার শুভেচ্ছা। জয় গুরু।    

    GD Star Rating
    loading...