মানুষের মতো মানুষ কাকে বলে?

তিন থেকে সাড়ে তিন বছর হলো প্রিতম নামের ছেলেটির এই সুন্দর পৃথিবীতে আসা। প্রিতম যখন হাঁটি হাঁটি পা পা করে হাঁটা-চলা শুরু করলো, ঠিক তখনই শুরু হয়ে গেল প্রিতমের ভবিষ্যৎ নিয়ে নানান চিন্তাভাবনা। চিন্তা শুধু কোন স্কুলে ভর্তি করবে! আর কোথায় পড়াবে! কীভাবে প্রিতমকে মানুষের মতো মনুষ করবে! এমন চিন্তাভাবনার মাঝে ছোট প্রিতমকে নিয়ে অভিভাবকদের স্বপ্ন দেখারও কমতি নেই!

প্রিতমের বয়স যখন চার বছর ছুঁই ছুঁই, তখন বাসার সামনে থাকা একটা নামী-দামী কিন্ডারগার্ডে প্রিতমকে ভর্তি করা হলো। যাকে বলে ইংলিশ ইস্কুল। স্কুল আর লেখাপড়া যে কী, ছোট প্রিতম তা বুঝে না। প্রিতম শুধু বুঝে মুখে হাতের বুড়ো আঙুল পুরে দিয়ে আঙুল চোষা। আর মজার মজার খাবার খাওয়া, সুন্দর সুন্দর জামা পেন্ট; সুন্দর সুন্দর খেলনা দিয়ে খেলা। কিন্তু এখন স্কুলের সময় হলে মজার খেলা বাদ দিয়ে প্রিতমকে স্কুলে যেতে হয়। স্কুলে না গেলে মায়ের বকুনি খেতে হয়। সময়সময় বাবার বকুনিও খেতে হয়। তাই বাধ্য হয়ে মাজার খেলে ফেলে রেখে, মন খারাপ কোরে সময়মত প্রিতমকে স্কুলে পৌঁছাতে হয়।

স্কুলে যাবার সময় স্কুল ব্যাগের ভেতরে দামী পাউরুটি, ডিম, চকলেট সহ আরও অনেকরকমের মজাদার খাবারও ভরে দেয়। এসব প্রিতমের কাছে খুবুই পছন্দের। শুধু স্কুল আর বই, কলম, খাতা প্রিতমের কাছে সবসময়ই অপছন্দের। তবু প্রিতমের মা-বাবা সবসময়ই বলে, নিয়মিত স্কুলে যেতে হবে। মন দিয়ে লেখাপড়া করতে হবে, বড় হয়ে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে; অনেক বড় মাপের মানুষ হতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি।

মা-বাবার এসব কথা ছোট প্রিতমের একেবারেই পছন্দ হয় না। প্রিতমের পছন্দ হয় না এই কারণে যে, “আমিতো মানুষই আছি! আমাকে আবার মানুষের মতো মানুষ হতে হবে কেন? মহল্লার আরও দশজনের মতো আমারও হাত আছে, পা আছে, নাক আছে, কান আছে, চোখ আছে, সুন্দর মুখমণ্ডল সংযুক্ত একটা মাথাও আছে। তাহলে আমাকে আবার কোনধরনের মানুষের মতো মানুষ হতে হবে?” এসব নিয়ে প্রিতম একা একা ভাবে। আর মানুষের মতো মানুষ খোঁজে।

প্রিতম মনে করে মানুষের মতো মানুষ মনে হয় অন্যরকম মানুষ! হয়তো ওইসব মানুষের চোখ হবে চারটে। হাত হবে চারটে। মাথা হবে দুটো। আর নাহয় হবে অনেক লম্বা মানুষ। যেমন– তালগাছ এক পায়ে দাঁড়িয়ে, সব গাছ ছাড়িয়ে, উঁকি মারে আকাশে। আমরা সবাই ওই তালগাছের মতো লম্বা মানুষটির হাঁটুর নিচেই পড়ে থাকবো, এমন।

এরকম ভাবনা নিয়ে প্রিতম স্কুলে যায়, লেখে, পড়ে। প্রিতম রাস্তায় বেরুলেই মানুষের মতো মানুষ খোঁজে। কিন্তু পায় না! তবুও স্কুলে যাবার সময় মা বলে, ভলো করে পড়তে হবে! বাবা বলে লেখাপড়া শিখে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। এসব কথা শুনলেই প্রিতমের শরীরে জিদ ওঠে!

একদিন প্রিতম তার বাবাকে জিজ্ঞেস করলো, “বাবা মানুষের মতো মানুষ দেখতে কেমন? ওইসব মানুষগুলা কি তালগাছের মতো লম্বা? নাকি চার হাত আর চৌপায়া?”
প্রিতমের বাবা বিস্মিত হয়ে জবাব দেয়, “তা ওইসব এখন তোমার মাথায় ঢুকবে না বাবা! তুমি মন দিয়ে লেখাপড়া চালিয়ে যাও! একদিন তুমি নিজেই মানুষের মতো মানুষ হবে।”
মা- বাবার এরকম কথায় প্রিতম সবসময়ই ভাবে। প্রিতমের ভাবার যেন শেষ নেই।

স্কুলে আসা-যাওয়ার সময় প্রিতম অনেক বিকলাঙ্গ ভিক্ষুকে ভিক্ষা করতে দেখে। কারোর হাত নেই। কারোর পাও নেই। কেউ কুঁজো। কারোর চোখ নেই! এরকম বিকলাঙ্গ ভিক্ষুকদের দেখে প্রিতম মনে মনে ভাবে, এরাই মনে হয় মানুষের মতো মানুষ! কিন্তু এরা আরও দশজনের কাছে হাত পাতে কেন? প্রিতমের হিসেব মেলে না! আবার ভাবে!

এসব নিয়ে রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবে! ভাবতে ভাবতে প্রিতম একসময় ঘুমিয়ে পড়ে। প্রিতম একদিন ঘুমের ঘোরে স্বপ্নে দেখে আকাশছোঁয়া এক লম্বা মানুষ। মানুষটি স্কুলে যাবার মাঝ রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছে। প্রিতম দূর থেকে আকাশছোঁয়া লম্বা মানুষটিকে দেখে দৌড়ে তার সামনে যেতে লাগলো। প্রিতম খুবই খুশি! দৌড়াচ্ছে আর মনে মনে বলছে, “এই তো পেয়ে গেছি মানুষের মতো মানুষ!
প্রিতম আকাশছোঁয়া লম্বা মানুষটির সামনে গিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “তোমার বাড়ি কোথায়? তুমি রাতে ঘুমাও কোথায়?”
আকাশছোঁয়া লম্বা মানুষটি হেসে বললো, “আমার মাপমতো তোমাদের এই দুনিয়ার কেউ ঘর বানিয়ে দিতে পারে না বিধায়, আমাকে সবসময় খোলা আকাশের নিচে থাকতে হয়। রাতে ঘুমের ভাব হলে বড় একটা মাঠে গিয়ে সোজাসুজিভাবে লম্বা হয়ে শুয়ে থাকি। মাঠে যখন শুয়ে থাকি, তখন আমার শরীরের উপর দিয়ে কতো শেয়াল কুকুর এদিক ওদিক যায়, তা বলে আর শেষ করতে পারবো না। তবু শেয়াল কুকুরকে কিছুই বলি না, আমি চুপচাপ শুয়েই থাকি। কারণ, ওদের-ও-তো এদিক সেদিক যেতে হয়, তাই।”
প্রিতম আবার জিজ্ঞেস করে, তুমি এতো বড় লম্বা হলে কী করে? আমাকে তোমার মতো এতো বড় লম্বা করে দিতে পারবে?”
প্রিতমের কথা শুনে আকাশছোঁয়া লম্বা মানুষটি হেসে বললো, “এতো বড় লম্বা হওয়াটা আমার জন্য দুর্ভাগ্য! আমি এখন ঠিকমত খাবার পাই না। তোমাদের মতো রাতে আরাম করে ঘুমাতে পারি না। তুমি আমার মতো এতো বড় লম্বা হবার স্বপ্ন দেখো না। যদি হও, তাহলে আমার মতোই তোমাকে অনেক কষ্ট করতে হবে!” এই বলেই আকাশছোঁয়া লম্বা মানুষটি অদৃশ্য হয়ে গেল! হঠাৎ প্রিতমের ঘুম ভেঙে গেল! প্রিতম হতবাক হয়ে এদিক ওদিকে চাচ্ছে, কিছুই দেখছে না। এবার প্রিতম একা একা হাসতে লাগলো!

প্রিতম এখন খেতে বসে হাসে। গোসল করতে গেলে হাসে। আবার ভাবতে থাকে। স্কুলের ক্লাসে বসে হাসে। স্কুল শিক্ষক প্রতিদিনের হোম রুটিন দেখে ভেরি গুড বলে। মা- বাবার মতো স্কুল শিক্ষকও বলে, “লেখাপড়া শিখে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে।”

স্কুল শিক্ষকের মুখে একথা শুনে প্রিতম খিটখিটে হাসে। প্রিতমের এরকম হাসি দেখে স্কুল শিক্ষক প্রিতমকে কাছে ডেকে জিজ্ঞেস করে, “আমার কথা শুনে ক্লাসের আর কেউ টুঁশব্দ করেনি। অথচ তুমি হাসলে কেন?”

শিক্ষকের প্রশ্নে প্রিতমের কোনও শব্দ নেই! প্রিতম মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে। এবার ক্লাস শিক্ষক ধমক দিয়ে জিজ্ঞেস করলো, “কী ব্যাপার! কথা বলছ না যে?”
প্রিতম মাথা উঁচিয়ে ক্লাস শিক্ষকের দিকে তাকিয়ে বললো, ” স্যার, মানুষের মতো মানুষ কোথায় গেলে দেখতে পাবো? মানুষের মতো মানুষ দেখতে-ই-বা কেমন? ওইসব মানুষগুলো কি অনেক লম্বা? নাকি একেবারে বেঁটে মানুষ? সেসব মানুষের মাথা কি দুইটা? হাত কি চারটা?”
এসব বলেই প্রিতম আবার হিহিহি করে হাসতে লাগলো!

প্রিতমের হাসিতে ক্লাসের সব ছাত্র-ছাত্রী হাসতে লাগলো।
ক্লাসের সব ছাত্র-ছাত্রীদের হাসি দেখে ক্লাস শিক্ষক বিরক্ত হয়ে খুব জোরে ধমক দিয়ে বললো, “গাধা কোথাকার! যাও, নিজের জায়গায় গিয়ে বসো।”
স্কুল ছুটি হলে ক্লাসের সব ছাত্ররা হাসতে হাসতে প্রিতমকে সাবাস সাবাস বলতে লাগলো!

প্রিতম বাসার বুয়ার সাথে বাসায় চলে এলো। বাসায় এসে স্বপ্নে দেখা আর ক্লাস শিক্ষকের কথা মনে কোরে নিজে নিজেই হাসতে লাগলো!
প্রিতমের হাসি দেখে মা জিজ্ঞেস করলো, “কী ব্যাপার বাবা প্রিতম? আজ তোমাকে খুব খুশি খুশি মনে হচ্ছে! ক্লাসে পড়া মনে হয় খুবই ভালো করেছো? আমার বিশ্বাস তুমি একদিন সত্যি মানুষের মতো মানুষ হবে! তোমাকে নিয়ে আমাদের স্বপ্ন যেন পূরণ হয় বাবা!”
মায়ের কথা শুনে প্রিতম এবার আরও জোরে জোরে হাসতে লাগলো!
প্রিতমের হাসি দেখে মা বললো, “কী ব্যাপার, আজকাল তুমি একটু বেশি বেশি হাসছো যে? হয়েছে হয়েছে, আর হাসতে হবে না! স্নান করে খাওয়া-দাওয়া করে রেস্ট নাও!কিছুক্ষণ পর তোমার হোম টিচার আসবে! স্কুলের রুটিন দেখাবে! ঠিকমত পড়বে!”
এই বলে প্রিতমের মা চলে গেল। প্রিতম তখনো মুচকি মুচকি হেসেই যাচ্ছে।

প্রিতম স্নান করে খাওয়া-দাওয়া কোরে বিছানায় শুয়ে পড়লো। কিছুক্ষণ পর প্রিতমের হোম টিচার ঘরে ঢুকলো। কাজের বুয়া প্রিতমকে ঘুম থেকে ডেকে উঠালো। হোম টিচার প্রিতমকে স্কুলের রুটিন দেখাতে বললো। প্রিতম স্কুলে দেওয়া আগামীকালের রুটিন দেখালো। সাথে স্কুলে দেওয়া গতকালের হাতের লেখাও দেখালো। হাতের লেখায় স্কুল শিক্ষকের লাল কলমের ভেরি গুড লেখা দেখে হোম টিচার বললো, “হ্যা, ঠিক আছে প্রিতম! এভাবেই তোমাকে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। হোম টিচারের কথা শেষ হতে-না-হতেই প্রতিম হিহিহি করে হাসতে লাগলো।
প্রিতমের হাসি দেখে হোম টিচার হেসে দিয়ে বললো, “হয়েছে, আর হাসতে হবে না। এবার বই বের করো?”
প্রিতম বই না বের করেই হাসতে লাগলো। এবার হোম টিচার রাগ হয়ে বললো, “কী ব্যাপার বলো তো শুনি? তুমি এতো হাসছো কেনো? স্বপ্ন দেখেছো নাকি?”
প্রিতম হেসে বললো, “হ্যা স্যার!”
হোম টিচার জিজ্ঞেস করলো, “কী স্বপ্ন দেখেছো?”
প্রিতম হাসতে হাসতে সেদিনের স্বপ্নের কাহিনী হোম টিচারকে শুনালো। প্রিতমের দেখা স্বপ্নের কাহিনী শুনে হোম টিচারও হাসতে হাসতে প্রিতমের মাকে সামনে ডেকে আনলো।
প্রিতমের মা হোম টিচারের কাছে প্রিতমের স্বপ্নে দেখা কাহিনী শুনে হেসে বললো, “তাই তো বলি, এতো হাসি কেন? এই তোমার হাসির কাহিনী?”
শুনো বাবা প্রিতম, ‘মানুষের মতো মানুষ হতে হবে’, ওটা বাবা কথার কথা। আসলে যে অনেক পড়ালেখা করে, সে অনেক কিছু জানতে পারে। আর যে অনেক কিছু জানতে পারে সে অনেক মানুষের মধ্যে সেরা মানুষ হয়। তাকে লোকে বলে জ্ঞানী! জ্ঞানীগুণী মানুষেরা দেশ ও দশের উপকারে আসে। তাঁরা সবসময়ই দেশ ও দেশের মানুষকে ভালো কিছু দেওয়ার আশা করে। তাদেরই মানুষের মতো মানুষ বলে। লেখাপড়া শিখে তুমিও একদিন মানুষের মতো মানুষ হবে।             

ছবি সংগ্রহ ইন্টারনেট থেকে।

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

১৪ টি মন্তব্য (লেখকের ৭টি) | ৭ জন মন্তব্যকারী

  1. মুরুব্বী : ০৯-০৫-২০১৯ | ১০:২৭ |

    প্রতীকী এই লিখাটি শিশু বুড়ো সবার জন্য শিক্ষণীয় হয়ে থাকুক।

    অনেকদিন পর মি. নিতাই বাবু। স্বাগতম। Smile

    সংসার যবে মন কেড়ে লয়. জাগে না যখন প্রাণ
    তখনো, হে নাথ. প্রণমি তোমায় গাহি ব’সে তব গান।”

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৪০ |

      সত্যি সাংসারিক ঝামেলায় ছিলাম শ্রদ্ধেয় কবি দাদা। তাই ফেসবুক সহ অনলাইনের সকল সাইট থেকে সাময়িক বিরত ছিলাম। আশা করি অচিরেই ঝামেলা মুক্ত হবো। 

      আশা করি ভালো থাকবেন।

      GD Star Rating
      loading...
  2. হাসনাহেনা রানু : ০৯-০৫-২০১৯ | ১১:০৪ |

    গল্পটা পড়ে মনে হয়েছে শিশুতোষ গল্প।এ ধরনের শিক্ষণীয় গল্প আমাদের বেশি বেশি করে লেখা উচিত। অপূর্ব প্রকাশ কবি। অভিনন্দন রইল। অনেক দিন পর আপনার লেখা পেলাম।https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৫০ |

      কিছুদিন সাংসারিক ঝামেলায় ছিলাম শ্রদ্ধেয় রানু দিদি। আশা করি অচিরেই ঝামেলা মুক্ত হবো। আশীর্বাদ করবেন।

      আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি।

      GD Star Rating
      loading...
  3. সুমন আহমেদ : ০৯-০৫-২০১৯ | ১৩:২৭ |

    মানুষের মতো মানুষ কাকে বলে এই প্রশ্নোত্তরে অনেক কথা উঠবে। প্রজন্ম যেন শিক্ষিত হয়, শিক্ষার প্রকৃত চেতনা নিয়ে এগিয়ে যায় এই প্রত্যাশাই করবো। স্বাগতম নিতাই বাবু। 

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৫২ |

      সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবা,  শ্রদ্ধেয় কবি সুমন দাদা।

      GD Star Rating
      loading...
  4. সৌমিত্র চক্রবর্তী : ০৯-০৫-২০১৯ | ১৩:৪৮ |

    কিছুক্ষণের জন্য নিজেকে প্রিতম ভাবলাম। কেমন আছেন নিতাই বাবু?

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৫৪ |

      বেশি ভালো নেই শ্রদ্ধেয় কবি সৌমিত্র দাদা। সাংসারিক ঝামেলায় আছি। আশা করি সেরে উঠবো। 

      GD Star Rating
      loading...
  5. রিয়া রিয়া : ০৯-০৫-২০১৯ | ১৪:২৭ |

    শিক্ষার উদ্দেশ্য মনুষ্যত্ব অর্জন। শুভেচ্ছা প্রিয় কবি দা। 

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৫৬ |

      অনেক পর ব্লগে প্রবেশ করলাম শ্রদ্ধেয় রিয়া দিদি। কেমন আছেন? আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি।

      GD Star Rating
      loading...
  6. নাজমুন : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৪২ |

    ভালো লিখেছেন । শিক্ষার উদ্দেশ্য মানুষের জন্য ভালো কিছু করা এটা গুড পয়েন্ট । 

    ভাল থাকবেন । 

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৫৮ |

      সুন্দর গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবা,  শ্রদ্ধেয় কবি নাজমুন। আপনার সর্বাঙ্গীণ মঙ্গল কামনা করি।

      GD Star Rating
      loading...
  7. শাকিলা তুবা : ০৯-০৫-২০১৯ | ২৩:৫১ |

    মানুষের মতো মানুষ কাকে বলে? কঠিন এই প্রশ্নের উত্তর কেউ দিতে পারবে বলে মনে হয় না। Frown

    GD Star Rating
    loading...
    • নিতাই বাবু : ১০-০৫-২০১৯ | ০:১২ |

      তবু আমরা এ নিয়ে আমাদের সন্তানদের ঝালাপালা করে ফেলি। শেষতক দেখা যায় মানুষের অদলে অমানুষী রূপ।

      GD Star Rating
      loading...