নাম তার সুদীপ্ত চৌধুরি। তিনি একজন শিক্ষক। তাও আবার প্রবাসী বিদ্যায়তনে চাকরি করেন। স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। স্যারের আত্মসম্মান বোধটা একটু বেশি। কোন অভাব অভিযোগ কারো সঙ্গে সহজে শেয়ার করতে পারেন না। তাই সবাই ভাবে, স্যারের অনেক কিছু আছে। প্রবাসের মাটিতে কোন কিছুর অভাব হয় নাকি?
কিন্তু করোনা যে, সব গ্রাস করে নিয়েছে! সে গল্প সবার অজানা! গত মার্চ থেকে তিনি পঁয়ত্রিশ শতাংশ বেতন পেয়ে বেশ আরামেই আছেন। বিষয়টিকে তিনি বেশ উপভোগ করছেন। আত্মসম্মানবোধের কারণে কারোর সঙ্গে শেয়ার করতে না পারার কারণে যারা জানে না, তারা স্যারের শম্বুকগতির পথ চলা কিংবা মুখোশের আড়ালে আত্মগোপন করার কারণে বন্ধু-সজ্জন তার থেকে ধীরে ধীরে মুখ সরিয়ে নেওয়াকেও তিনি বেশ উপভোগ করছে। কারণ, তিনি বিশ্বাস করেন সুদিন আসতে বাধ্য।
সে সুদিনে তার কোন দেনা থাকবে না। থাকবে না কোন দায়বদ্ধতা। সে সোনালি ভোরে নিঃসঙ্গ হলেও মুক্তির আনন্দে ভাগ বসানোর কেউ থাকবে না। সে মুক্তি হবে একান্তভাবে তার নিজের।
loading...
loading...
জীবনের গল্প । শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা ।
loading...
'করোনা সময়' আমাদের অভ্যস্ত সেই যাপিত জীবনকে এলোমেলো করে দিয়েছে। সুদীপ্ত চৌধুরি'র প্রতি আন্তরিক শুভকামনা রইলো। ধন্যবাদ মি. দিলওয়ার হুসাইন।
টেক কেয়ার।
loading...
করোনা আমাদের জীবন থেকে অনেককিছু কেড়ে নিয়ে গেছে। যা কেউ সইতেও পারছে না, কেউ বলতেও পারছে না। নীরবে সইয়ে যাচ্ছে।
এই সময়টা যে কবে কখন শেষ হবে, তা বলা মুশকিল! শুভকামনা থাকলো শ্রদ্ধেয় দাদা।
loading...
বেশ ত অনুগল্প অনেক পর পেলাম কবি দা
অনেক শুভেচ্ছা রইল
loading...