তুমি বলছো ওটা একটা আয়না
হ্যাঁ ছিল।
ঘর্ষণে ঘর্ষণে এখানে ওখানে পারদগুলো উঠে গেছে।
এখন,না আয়না না কাঁচ।
সামনে দাঁড়াও
ভাঙ্গাচোরা টুকরো খন্ড খন্ড ছবিগুলো বলে-
‘বাকীটা কোথায় হারালে?পুরো তুমি নেই।’
ধীরে ধীরে সমস্ত পারদ উঠে গেলে
নিরেট এক টুকরো কাঁচের এপাশ ওপাশ বলে কিছুই থাকেনা।
এলো মেলো বাতাসের পাকে
উদাসী ঘুড়ির মতো ছেড়ে দেওয়া সময় কোন ছাড় দেয়নি;
কোথাও তোমার অপেক্ষায় থমকে যায়নি তার নির্ধারিত কাঁটাগুলো।
বোকা মাছ !
জলের গভীরে না গিয়ে চড়ে বসেছি্লো ঢেঊয়ের চূড়ায়
জোয়ারের টানে কেমন ডাঙ্গায় উঠে এলো!
কিছুতেই ছাড় দেয়নি ধীবরহাতের মুঠোময় উল্লাস।
মার্জারের চোখের লালসা ঘুরে রসুইয়ের আনাচে-কানাচে।
তরঙ্গ কখনো কাঁদে মাছের মরণে?
অবয়ব ধরেনা পারদবিহীন একখণ্ড কাঁচ।
(ভুল দরোজা এবং পুরনো অসুখ)
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
সুন্দর কবিতার জন্য ধন্যবাদ আপা। শুভ সকাল।
loading...
“তরঙ্গ কখনো কাঁদে মাছের মরণে?
অবয়ব ধরেনা পারদবিহীন একখন্ড কাঁচ।”
শুভেচ্ছা জানবেন কবি। শুভ হোক আপনার প্রহর।
loading...