তারপর কেটে গেছে অনেকদিন। কিন্তু ব্যস্ততার হাত থেকে আমি এখনো রক্ষা পাইনি। কি বাসায়, কি অফিসে শুধুই ব্যস্ততা। এমন ব্যস্ত খুব কমই ছিলাম। অথচ এই আমাকে দেখে কে বলবে, অজপাড়া গাঁয়ের এই ছেলেটি, যার কিনা নুন আনতে পান্তা ফুরোয় অবস্থা ছিল এককালে সে কিনা এখন ঢাকায় থাকে, সার্কের মতো একটা বহুজাতিক সংস্থায় জবও জোগাড় করে নিয়েছে নিজের যোগ্যতায়। কোন রকম চেষ্টা-তদবির ছাড়াই।
সেই হারানো দিন। সেই ছোটবেলা। সেই পুকুর, আমতলা, খেলার মাঠ। বাড়ির উঠোন। যেখানে শীতের সকালে রোদ পোহাতে বসতাম সবাই। এখনো মাঝেমধ্যে হাতছানি দিয়ে ডাকে। আর সেই ডাকে সাড়া দিতে গেলেই কেন যেনো গলাটা ধরে আসে। কোথায় থেকে যেনো একটা অস্ফুট কান্না বেরিয়ে আসে।
আহা সেই শৈশব! কৈশোর! এখন কোথায়? আর এই আমি? আমার ব্যস্ততা?
ঠিক হয়ে যাবে সব। আশা করছি খুব দ্রুতই হয়ে যাবে। শব্দনীড়কে বড় মিস করছি। মিস করছি প্রিয় লেখকদের লেখা সেই হারানো শৈশবের মতো। আসবো! খুব দ্রুতই ফিরে আসবো। আর মাত্র কয়েকটা দিন।
loading...
loading...
আপনার অভাব আমার অসংখ্যবার অনুভব করেছি প্রিয় কবি মি. মোকসেদুল ইসলাম। ব্যস্ততা থাকে এবং থাকবেই। তার মাঝেও যে আমাদের স্মরণ করেছেন আমরা তথা শব্দনীড় আনন্দিত হয়েছে। ভালো থাকুন। কর্মময় ব্যস্ততায়ও আনন্দ থাকুক।
loading...
কথা সত্য। হারানো শৈশব এর মতই যেন শব্দনীড়।
loading...