সোনালি দিনের সোনালি ঈদ

জীবনে যে কত দেশের কত শহরে ঈদ করেছি সে অনেকের কাছে বিস্ময় বলে মনে হবে। এর মধ্যে একটা মজার ঘটনা বলি। ঈদের আগের দিন জাহাজ দুবাই এসেছে, গেটের বাইরে এসে দেখি কাছেই ঈদ গাহ। বন্ধুরা সিদ্ধান্ত নিলাম কাল তা হলে এখানে ঈদের নামাজ পড়ব। সকালে উঠে যথারীতি গোসল করে কাপড় চোপর পরে চলে এলাম মাঠে কিন্তু কোন প্রাণীর চিহ্ন নেই, নেই, নেই। কি ব্যাপার? অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থেকে মহসীন বলল চল গেটের সিকিউরিটিকে জিজ্ঞেস করে দেখি কখন জামাত হবে। সিকিউরিটি বির দর্পে জানাল আরে তোমরা কোন দেশ থেকে এসেছ? জামাত তো ফজরের নামাজের পরেই হয়ে গেছে এখানে ঈদের নামাজ পড়তে চাইলে কোরবানির ঈদ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে যাও যাও জাহাজে ফিরে যাও। সবাই মনে একটু দুঃখ নিয়ে জাহাজে ফিরে এসেছিলাম। এছাড়া করাচী, বাহরাইন, ইরান, অক্সফোর্ড, গ্লস্টার, বার্মিংহাম, লেস্টার, লন্ডন, কার্ডিফ, নিউক্যাসেল, চট্টগ্রাম, খুলনা, মংলা, ঢাকা অন্তত এই শহর গুলিতে ঈদ করেছি বলে এই মুহূর্তে মনে পরছে।

আমার ছেলেবেলার ঈদ নির্দিষ্ট কোন শহর বা এলাকায় কাটেনি। বাবা সরকারি চাকরি করতেন বলে তাকে বিভিন্ন সময় দেশে বিদেশের নানা যায়গায় থাকতে হয়েছে বলে সেসব জায়গায় ঈদ করেছি। মানিকগঞ্জের ঝিটকার পাশে আমাদের নিজ গ্রামে নিজ বংশের আত্মীয় স্বজনের সাথে এবং ধামরাইর পাশেই নানা বাড়িতেও কয়েক বার ঈদ করার সুযোগ পেয়েছি।

তখনকার ঈদ এবং আজকালের ঈদের মধ্যে কোথায় যেন একটু ভিন্নতা লক্ষ করি। তখন ছিল নিছক অনাবিল আনন্দের ঈদ আর আজকাল কেমন যেন পোশাকি একটা অনুষ্ঠানের মত মনে হয়। তখন আমরা যে আনন্দ পেয়েছি তা আজ কাল ছেলে মেয়েরা পায় কিনা বলতে পারব না। তবে এমনও হতে পারে যে আজকাল ঈদের বা অন্য যে কোন আনন্দের সংজ্ঞা ও বদলে গেছে যা আমি বুঝতে পারিনি।

তখন আমার বাবা এমন কোন চাকরী করতেন না যে তিনি প্রতি ঈদেই নতুন জামা কাপড় দিতে পেরেছেন। পুরনো যা আছে দেখেছি মা তাই সুন্দর করে ধুয়ে কয়লার ইস্ত্রি দিয়ে ইস্ত্রি করে নামাজ পরতে যাবার সময় গায়ে দেবার জন্য তুলে রাখতেন।এ নিয়ে আমাদের কখনো মাথা ঘামাতে হবে এমন করে ভাবতে শিখিনি। শীত কালে ঈদ হলে সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখতাম গোসলের জন্য মা পানি গরম করে রেখেছেন। আগেই কিনে আনা সুগন্ধি সাবান নিয়ে বাবা আমাদের ভাই বোনদের একে একে নিয়ে বাথ রুমে ঢুকতেন আর ডলে ডলে গরম পানি, সুগন্ধি সাবান দিয়ে গোসল করিয়ে দিতেন। গোসল হলে মা আবার ওই সব কাপড় গায়ে দিয়ে আতর মেখে দিতেন।

ওই সময়ে আমাদের ঈদের আনন্দ শুরু হতো রোজার শুরু যেদিন হতো সে দিন থেকেই। বাড়িতে মায়ের কোন সাহায্যকারী ছিল না এমনকি আমার কোন বড় বোনও ছিল না তাই মাকে সাহায্য করতে হতো আমাকেই। অন্যান্য ভাই বোনেরা বেশ ছোটই ছিল।

তখন আবার এখনকার মত চাকুরী জীবী দের উৎসব ভাতা বলে কিছু ছিল না যা দিয়ে ঈদের বাড়তি খরচ মেটাতে পারতেন। তখন যা পেতেন তা হচ্ছে যে মাসে ঈদ হচ্ছে সেই মাসের বা তার পরের মাসের অগ্রিম বেতন। যাই হোক বাবাকে দেখেছি যে বছর আমাদের জন্য নতুন জামা জুতা কিনবেন তখন দাম বেড়ে যাবার আগেই রোজার শুরুতে আমাদের সাথে নিয়ে বাজার থেকে কাপড় কিনে আনতেন আর তাই কেটে মা নিজে সেলাই করে নিতেন। মেশিনে সুতা লাগিয়ে দেয়া বা কোন সেলাই ভুল হলে তা খুলে দেয়ার কাজটা মা আমাকে দিয়েই করাতেন। ফলে যা হবার তাই হল। আমি নিজেও এক সময় মার মত কেমন করে যেন কাপড় চোপর কাটি কুটি থেকে সেলাই করা সব শিখে ফেললাম। মা যখন ফিতা ধরে গায়ের মাপ নিতেন তখন থেকেই নতুন কাপড়ের গন্ধ মাখা একটা রোমাঞ্চ অনুভব করেছি। আবার কিছুটা সেলাই করে গায়ের সাথে মিলিয়ে মা দেখে নিতেন সেই তখন থেকেই অস্থিরতায় থাকতাম কখন সেলাই শেষ হয়ে জামাটা আমার গায়ে লেগে যাবে। যে দিন মায়ের সেলাই, বোতাম লাগান, বোতামের ঘর কাটা সব শেষ করে গায়ে দিয়ে পরখ করতেন ঈশ তখন যে কি আনন্দ পেতাম তা আজ এই বার্ধক্যের প্রথম প্রান্তে এসে এখনও ভুলতে পারি না। সেলাইর প্রতিটা ফোঁড়ে মায়ের স্নেহ আর যত্নের ছোঁয়ার কি কোন তুলনা হয়? মায়ের নিজে সদ্য তৈরি করা জামা বা প্যান্ট ঠিক ভাবে গায়ে লেগে গেছে দেখে মায়ের মুখের মধুর তৃপ্তি মাখা মৃদু হাসিটা আজও ভুলতে পারি না।

মার ঐ শিক্ষা থেকে আমিও আমার মেয়েদের জন্য এই ব্যবস্থা করেছি। আমার স্ত্রীও এমনি করে নিজের সন্তানদের জন্য নিজে হাতে পোশাক বানিয়ে দিত যখন ওরা ছোট ছিল। কাপড় সেলাই হলে তাতে নানা রকম হাতে কাজ করা এমব্রয়ডারি বা ফেব্রিক পেইন্ট দিয়ে আবার এক ধাপ সাজ সজ্জা। দেখতে বেশ লাগত। সেই রেশ ধরে আমার মেয়েরা সেদিন বলছিল আব্বু যতই যা কিনে দাও না কেন সেই যে তুমি আর মা মিলে আমাদের জামা কাপড় বানিয়ে দিতে সে গুলি গায়ে দিয়ে যে আনন্দ পেতাম আজকাল এত দামের এই সব কাপড় গায়ে দিয়েও আর তেমন আনন্দ লাগে না। মেঝ মেয়ের এই কথা শুনে বড় এবং ছোট মেয়ে এক সাথে তাল মিলিয়ে বলে উঠেছিল হ্যাঁ আব্বু মেঝ ঠিক বলেছে!! শুনে কেন যেন আমার চোখ দুটি ভিজে এসেছিল সাথে সাথে ওদের তিন বোনকেই বুকে জড়িয়ে নিয়েছিলাম।

আজকাল দেখি যুগের পরিবর্তনে বাবা মা ছেলে মেয়েদের সাথে নিয়ে তৈরি পোশাকের দোকান ঘুরে ঘুরে নামি দামি কোম্পানির লেবেল আটা পছন্দের কাপড় বেছে চড়া দামে কিনছে। এতে আর যাই হোক মায়ের ছোঁয়া মাখা মমতার স্পর্শ কি পায় আজকের এই ছেলে মেয়েরা?আনন্দের প্রথম পশলার ঘাটতি তো এখানেই থেকে যাচ্ছে। এ কথা ভাবার সুযোগ কি হয় যে ঈদের আনন্দের প্রথম অনুভব মায়ের স্পর্শ আমার সাথেই আমার গায়ে লেগে রয়েছে? নাকি দামী ফ্যাশন কোম্পানির লেবেল লাগানো পোশাক মায়ের বিকল্প স্বাদ দিতে পেরেছে জানি না।

এর পর আসছি খাবার দাবারে। রোজার শুরু থেকেই মাকে দেখতাম সামান্য একটু করে ময়দা মেখে হাতে নিয়ে চিমটি কেটে দুই আঙ্গুলে ডলে জিরার আকারে এক রকম সেমাই বানাতেন আমাদের মানিকগঞ্জের ভাষায় এই সেমাইর নাম যব দানা। অবসরে বেশ কয়েক দিন ধরে বানিয়ে জমা করে রোদে শুকিয়ে কাচের বয়াম ভরে রেখে দিতেন। ঈদের দিন সকালে এই যব দানা ঘিয়ে একটু ভেজে সেমাইর মত কি করে যেন রান্না করতেন। আমার খুবই প্রিয় সেমাই ছিল এটা। সারা রোজা ভরে পাড়া প্রতিবেশীদের বাড়িতে ইফতার বিলি করতেন আর সেই ইফতার সাজান খঞ্চা বা ট্রে মায়ের হাতে সুন্দর কাজ করা একটা পর্দা দিয়ে ঢেকে আমার হাতে দিয়ে বলে দিতেন যা এটা ওদের বাড়ি দিয়ে আয়। এ ভাবে এক এক করে এলাকার প্রতিটা বাড়িতেই দেয়া হত। মাঝে মাঝে এর মধ্যে আমার বিশেষ বন্ধুর বাড়িতে আগে বা একটু বিশেষ আয়োজন করে দেয়ার জন্য আমি আবার বায়না ধরতাম। আবার ওই সব বাড়ি থেকেও একেক দিন বা কোন দিন এক সাথে কয়েক বাড়ি থেকেও ইফতার আসত।

আবার বাবার কলিগ বা আমার বন্ধুদের বন্ধুদের বাবা ইফতার করার জন্য দাওয়াত করতেন তাদের বাড়ি যেতাম। আমাদের বাসায় ও তারা আসতেন। এই দিন গুলিতে ছিল আনন্দের আর এক মাত্রা। তবে একটু দূরে কোথাও হলে তারাবীর নামাজে উপস্থিত থাকতে পারবেন না বলে বাবা দূরে কোথাও যেতে চাইতেন না।

রোজার শেষ দিনে ইফতারি করেই বের হতাম বাসার বাইরে বন্ধুদের সাথে চাঁদ দেখতে। চাঁদ দেখা গেলে সে কি আনন্দ চিৎকার! চিৎকার করতে করতেই বাসায় আসতাম, “মা মা চাঁদ দেখেছি, কাল ঈদ হবে” কই দেখি বলে মা বাবাও বের হতেন। চাঁদ দেখেই বাবা ব্যাগ নিয়ে বের হতেন বাজারে। সাথে আমার হাত ধরে নিয়ে যেতেন। মাংস, চাউল, সেমাই, বাদাম ইত্যাদি নানা কিছু যা যা মা একটা লিস্টে লিখে দিয়েছেন তাই দেখে লিস্টের সাথে মিলিয়ে বাবা এক এক করে কিনে নিতেন।

ফিরে এসে দেখতাম সারা মহল্লায় নানা জাতির পরিবারে নানা রকম মশলা বাটার ধুম। তখন আবার এখনকার মত ঘরে ঘরে ফ্রিজ নামের ঠাণ্ডা আলমারি ছিল না। আদা, রসুন সহ নানা মশলার গন্ধে বাসায় ঈদ শুরু হয়ে যেত এখন থেকেই। অনেক রাত অবধি মা নানা পদ রান্না করে রাখতেন। আমিও পাশে বসে থাকতাম। মা কে এটা ওটা এগিয়ে দিতাম কিংবা অন্তত ছোট ভাই বোনকে সামলাতাম। সে যে কি আনন্দ তা কি আর শুধু ভাষায় প্রকাশ করা যায়? এ যে শুধুই অনুভবের, একান্ত হৃদয়ের গভীরের অনুভূতি। মায়ের হাস্যোজ্জ্বল মুখে বিন্দু বিন্দু ঘামের ঝিলি মিলি মাখা আনন্দ কি আর কিছুতে পাওয়া যায়? সে যে এক স্বর্গীয় আনন্দ।

ঈদের সকালে সেমাই, ক্ষীর বা পায়েস বা ফিরনি আর গরুর মাংস এবং খিচুড়ি খেয়ে নামাজে যেতাম। নামাজ পরে এসে দেখতাম মা সব রান্না বান্না শেষ করে গোসল করে নতুন শাড়ী থাকলে তাই পরে থাকতেন। এসেই আগে মায়ের পা ছুঁয়ে সালাম করে বাবাকে সালাম করতাম পরে বাবার সাথে ভাইয়ের সাথে কোলা কুলি। এবার বাবা কিছু টাকা দিতেন সারা দিন ধরে ইচ্ছে মত খরচ করার জন্য। নামাজের মাঠে সবার সাথেই কোলাকুলি করে এসেছি।

নামাজ সেরে এসে আবার পোলাও মাংস খেয়ে বের হতাম মহল্লায় সব বাসায় চাচিদেরকে সালাম করতে। সেখানেও কিছু খেতে হত। সারাটা দিনই বন্ধুদের সাথে ঘোরাঘুরি এটা ওটা দেখা। দিনের শেষে ক্লান্ত হয়ে চোখে ঘুমের রেশ নিয়ে বাসায় ফিরে এলে মায়ের এক পশলা মিষ্টি বকুনি হজম করে বাথরুমে ভরা বালতিতে দাঁড়িয়ে হাত মুখ ধুয়ে এসে মায়ের আঁচল দিয়ে হাত মুখ মুছতাম। মা আবার আর এক দফা বকে রাতের খাবার আয়োজন করতেন। রাতে সাধারণত বিরিয়ানি হতো। এটাই ছিল তখনকার আমাদের বাড়িতে আমার মার তৈরী ঈদের মেনু যা আজও আমি টিকিয়ে রেখেছি। তবে আমার মেয়েরা যে এর ব্যতিক্রম কিছু করে না তা কিন্তু নয়। এ ব্যাপারে ওদের পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়ে রেখেছি। ওরা যা করে আনন্দ এবং গর্বের সাথেই তা খাই।

সারা দিন বাসায় কে এলো বা মা বাবা কোথায় গেছেন কিছুই জানতাম না। বাবা, ছোট ভাই বোন সবাই মিলে খেয়ে দেয়ে সাথে সাথেই এত কাঙ্ক্ষিত মহা আনন্দের ঈদের সমাপ্তি ঘটিয়ে বিছানায় শুয়ে পরতাম। সারা দিনের ফিরিস্তি ভাবতে ভাবতে কখন যে ঘুমিয়ে পরতাম কিছুই টের পেতাম না।

আজ এই এত দিন পরে এসে ভাবি আহা অমন ঈদ যদি আমাদের ছেলে মেয়েরা দেখতে পেত!!

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

১৬ টি মন্তব্য (লেখকের ৮টি) | ৮ জন মন্তব্যকারী

  1. মুরুব্বী : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৩:২৫ |

    আমাদের ছেলেমেয়েরা দেখতে পাবে না। এমনকি কল্পনা করতেও ওদের কষ্ট হবে।
    ঈদ মোবারক প্রিয় বন্ধু। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:২৭ |

      আমার মনে হয় যুগের সাথে ওরা যুগের মতই হয়েছে। আমাদের এইসব আনন্দের ধারা ওরা বুঝতেই চাইবেনা হয়তোবা! https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

      বিঃদ্রঃ বন্ধু একটা কোলাকুলির ইমো বানাইয়ালান তাই ঈদ মোবারক কইতে সুবিধাইবে।

      GD Star Rating
      loading...
  2. সুমন আহমেদ : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৪:৩৬ |

    যত যেখানেই ঈদ উদযাপন করুন না কেন, পরিবার পরিজনের সাথে ঈদের আনন্দই আলাদা। ঈদ মোবারক খালিদ ভাই। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_Yes.gif.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:৩১ |

      ভাই, এর অনেক জায়গায় পরিবার পরিজনও সাথেই ছিল তবে সব জায়গায় না এ কথা যেমন সঠিক তেমনি সাধে কি আর কেও পরিবার ছাড়া ঈদ করে? আমাকে জিবীকার তাগিদেই করতে হয়েছে। আসলে ঈদে আর কিছুই চাইনা শুধু পরিবার একসাথে থাকলেই যেন সম্পূর্ন হয়ে যায়। নতুন পোষাক, মজার খাবার এর কিছুই লাগেনা, তাইনা বন্ধু?

      আমার এবারের বৈচিত্রপূর্ণ ঈদের কাহিনী জানাচ্ছি, দেখবেন কেমন ব্যাতিক্রমি ঈদhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif করেছি এবার।

      GD Star Rating
      loading...
  3. সৌমিত্র চক্রবর্তী : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৪:৫০ |

    পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা খালিদ উমর ভাই। ভালোবাসা ভালোবাসা। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:৩৩ |

      आपके परिवार के लिए भी सौभाग्य।

      আপনার পরিবারের জন্যেও নেক অনেক ভালবাসা।https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gif

      বন্ধু, আমি কিন্তু হিন্দি লিখতে বা পড়তে পারিনা শুধু বলতে/বুঝতে পারি। লিখেছি Google মিয়া ভাই এর কর্মকান্ডের দৌড়ে পেরেছি।

      GD Star Rating
      loading...
  4. রিয়া রিয়া : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৬:১২ |

    সোনালি দিনের সোনালি ঈদ পড়লাম খালিদ দা। ভালো থাকুন ঈদ করুন। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:৩৮ |

      শিগগীরই আমাদের এবারের ব্যাতীক্রমি ঈদের কাহিনী জানাচ্ছি। মনে হয় ভালই লাগবে। ঈদের আনন্দে আপনারাও প্রতিবেশী কারো সাথে মেতে উঠেছিলেন নিশ্চয়! শুভেচ্ছা অবিরত। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

      GD Star Rating
      loading...
  5. সালজার রহমান সাবু : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৬:৪৮ |

    https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_flowers.gif ঈদ মোবাhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_flowers.gifরক

    GD Star Rating
    loading...
  6. শাকিলা তুবা : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৮:০৪ |

    সোনালি দিনের সোনালি ঈদ এই সোনালি সময়ে আবারও ফিরে আসুক ভাই।  

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:৪০ |

      আপা, সেই দিনের ঈদ ফিরিয়ে আনতে আমরা চাইলে কি হবে? এ যুগের ছেলেমেয়েরা কি তাতে আর আনন্দ পাবে? ওদের আনন্দের ধারা যে যুগের সাথে বদলে গেছে!

      https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_flowers.gif

      GD Star Rating
      loading...
  7. সাজিয়া আফরিন : ০৪-০৬-২০১৯ | ১৮:৩৯ |

    ঈদ মোবারক ভাই। Smile

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:৪৩ |

      আপা মনি, তোমার জন্যেও ঈদ মোবারক। নিশ্চয় বেশ আনন্দ হৈ চৈ করেছ এই ঈদে! শুভকামনা অবিরত।

      https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

      GD Star Rating
      loading...
  8. অরুণিমা মণ্ডল : ০৫-০৬-২০১৯ | ১৪:১০ |

                   ইদ রমজান 
                       ইদ না হয় ইদেই থাক
                              সাদা পাঞ্জাবী বোরখার হাসিগুলি ভালোই লাগে—

    GD Star Rating
    loading...
    • মোঃ খালিদ উমর : ০৬-০৬-২০১৯ | ১৯:৪৬ |

      সত্যিই দিদি, রমজান মোবারক আর ঈদ মোবারকের দিন সাদা পাঞ্জাবীতে সাদা কাজ করা আর বোরখা দেখলেই মনে বেশ আনন্দ লাগে। সুখে থাকুন, ভাল থাকুন এমনই শুভ কামনা অবিরত। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_heart.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gifhttps://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_rose.gif

      GD Star Rating
      loading...