মেঘনা যমুনা পদ্মার সঙ্গমে
দেখেছি বাংলার রূপ
নীল শাড়ী পরা গায়ের বধূ
জ্বালায় সুগন্ধি ধূপ
সাঁঝের বেলা দেখো মাটির ঘরে।
দেখেছি বাংলার রূপ
নীল শাড়ী পরা গায়ের বধূ
জ্বালায় সুগন্ধি ধূপ
সাঁঝের বেলা দেখো মাটির ঘরে।
মেঘনা নদীর মোহনায় দুপুরে
রেখেছে ঘিরে বালুচরে মেঘের ছায়ায়
ঢেউ জাগে ঝিকিমিকি উত্তাল সাগরে।
এখানে পাখি ডাকে নদীর তীরে
দামাল ছেলে মাখে পথের ধুলা
সাম্পান মাঝী গান গেয়ে ভিড়ে
কভু যায় কি তাকে ভোলা।
নীলিমা সুদূর সীমানায়
সোনালী সূর্য উকি দেয়
রাঙ্গা মাটির ওই পাহাড়ে
দেখ ভাই নবীন সাথী ঘুম থেকে জেগে।
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
কবিতায় ছবি যুক্ত হওয়ায় দুটোর প্রশংসা করলাম খালিদ ভাই। দারুন ছবিতা।
loading...
ভেরিগুড কথা বলেছেন দাদা, ছবিতা!
loading...
বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি বন্ধু। অপরূপ।
loading...
বাংলার রূপ দেইখা খুবই ভাল কাম করছেন বন্ধু। দেখতে থাকেন…………………।



loading...
এই আমাদের এপার আর ওপার বাংলার রূপ খালিদ দা।
loading...
ধন্যবাদ দিদিভাই। আমার মাকে নিয়ে প্রথম যখন কোলকাতা যাই তখন বর্ডার পার হয়ে বললাম এইতো পশ্চিম বাংলায় চলে এসেছি আমরা। পরদিন বেহালার বাজারে নিয়ে গেলাম, আমার মা দেখে বলল তুই কোলকাতার কথা বলে আমাকে কোথায় নিয়ে এলি? এখানে দেখছি সবই আমাদের দেশের মত। সেই কলার মোচা, ঢেকি শাক, থানকুনি পাতা, টেংড়া পুটি পাবদা মাছ! সত্যি করে বল কোথায় নিয়ে এসেছিস? মা, বাংলা তো বাংলাই সে পূর্ব বা পশ্চিম যাই হোক। মাত্র কয়েকজন মানুষের লোভ আর বৃটিশদের দূরদর্শিতার জন্য মাঝখানে কাটাতার। হৃদয়ে আমরা এপার ওপার সবাি বাঙ্গালি। আমরা হিন্দুও নই মুসলমানও নই আমরা বাঙ্গালি। আমাদের কথা, খাবার, সামাজিক রিতী, পোষাক, সাহিত্য সবইতো তাই এক সুরে গাঁথা রয়েছে।
বেহালা বাজারে কতজনের সাথে দেখা হলো যারা এপার ছেড়ে ওপারে গিয়েছে, এর মধ্যে একজনকে পেয়েছিলাম যিনি আমার মায়ের গ্রামের পাশের গ্রামে ছিল।
loading...
বাংলা। 'তাহার মাঝে আছে দেশ এক সকল দেশের সেরা, ওসে স্বপ্ন দিয়ে তৈরী সেদেশ স্মৃতি দিয়ে ঘেরা।'
loading...
আগের মতন এখন আর সেই নয়নাভিরাম রূপ দেখা মেলে না শ্রদ্ধেয় দাদা। এই বঙ্গদেশে কোথাও নেই মাটির ঘর। ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হতে চলছে ছনের ঘরও। কোনও জেলাশহরে নেই গরুর গাড়ি। আস্তে আস্তে বাাংলার রূপ সৌন্দর্য বিলুুপ্তির পথেই এগুচ্চ্ছে দাদাা।
যাই হোক আপনার লেখা কবিতা পড়ে মুহূর্তেই চলে গিয়েছিলা পুরানো স্মৃতিতে।
loading...
সেই গ্রাম আর নেই। কোথায় হারিয়ে গেল! এখনও যা রয়েছে আগামী কয়েক বছরেই তা আর থাকবেনা। ধন্যবাদ দাদা।
loading...