একটা ভাবনা বেশ কয়েকদিন থেকেই মনে দোলা দিচ্ছে!
কখনও ভেবে দেখেছেন বাড়িতে রান্না বান্না করে খাওয়া দাওয়া কত্ত ঝামেলার ব্যাপার! বাজার করা, তারপর সেগুলি বাজার থেকে বাড়িতে এনে জায়গামত তুলে রাখা, রান্নার আগে পানি খরচ করে ধুয়ে কাটিকুটি করা তারপর সবার শেষে এই গরমের মধ্যে গনগনে চুলার পাশে দাঁড়িয়ে বা বসে রান্না করা। কি মহাযজ্ঞরে বাবা!
এত ঝামেলার দরকার কেনরে ভাই?
খুব সহজে আজকালের সবকিছুর মত যেমন কমুনিটি হল, ইভেন্টস ম্যানেজমেন্ট টিম, অফিস পাড়ায় টেবিলে টেবিলে সময়মত খাবার পৌছে দেয়া বা এমনি কত কি প্রচলন শুরু হয়েছে কাজেই এত ঝামেলায় না গিয়ে হোটেল/রেস্টুরেন্ট থেকে খাবার কিনে এনে খেলেইতো চলে যায়! রেস্টুরেন্টে গিয়ে খাবারও দরকার কী? গিয়ে আনারও দরকার নেই, Home delivery ও আছে শুধু একটা ফোন করলেই ঘরে খাবার হাজির, তাই না? পিঠা খেতে ইচ্ছা করছে তাতেও সমস্যা নেই, পিঠা, পিজা, পান্তা ভাত, নানা রকম বাহারি ভর্তা কি না পাবেন? বাসন পেয়ালা ধোয়ার দরকার নেই, কাজের বুয়া রহিমার মায়ের পায়ে ধরারও দরকার নেই!
আপনি এ ব্যাপারে কি ভাবছেন?
loading...
loading...
ওহোহো। এই ব্যবস্থা থাকলে আমার থিকা খুশি কেউ হইতো না জনাব।
loading...
ঢাকায় এই সুবিধা এখন পাবেন, যখন তখন।
loading...
loading...
আপনার চিত্রের মতই আপনাকে সেবা দিবে, শুধু একটা এপ্স মোবাইলে নিতে হবে।
loading...
আমীন।
loading...
আমীন যে কইলেন, আন্ডা পোস দিছে নাকি?
loading...
কইসে … আণ্ডা পোস দিবো। বইসা রইছি।
loading...
আমার ইন্টারেপ্টেড সাহেবের জন্য এখন ল্যাপটপ শাটডাউন করতে হচ্ছে।
loading...
আছে আছে জনাব, আমাগো ঢাহার শহরেই আছে। কত্ত কইলাম ঢাহা আইয়া পরন দেখবেন কত কী আছে! লাল নীল বাত্তি আছে আরও কত কীঈঈঈঈঈ!
loading...
গিন্নীরে আর তোশাহামদ করা লাগবো না!
loading...
আপনারা শহরের মানুষ। আমাদের রান্না করে খেতে হয় এখনও। তবে সেদিন হয়ত বেশি দূরে নয় যে, রান্নাকরার এসব ঝামেলা হতে মুক্তি দিতে কোন কোন প্রতিষ্ঠান প্রফেসনালী নিবে!
খুবই ভাল হয় যদি।এরূপ ব্যবস্থা চালু হয়।
ঘরের ভিতরের একজনের কষ্ট আর দাপট কিছুটা কমবে হয়ত।
loading...
ঘরের ভিতরের একজনের কষ্ট আর দাপট কিছুটা কমবে হয়ত।
আহারে ভাইজান না জানি কত কষ্টে দিন গুজরান করতেছেন!
loading...