পৌষমাসে টুসু পূজা…….. টুসুর বন্দনা লোকগান দ্বিতীয় খণ্ড- সমাপ্ত পর্ব

পৌষমাসে টুসু পূজা…….. টুসুর বন্দনা লোকগান
দ্বিতীয় খণ্ড- সমাপ্ত পর্ব।

তথ্য সংগ্রহ ও সম্পাদনা আর সম্পাদকীয় কলমে- লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী

পৌষের সন্ধ্যা। শীত বেশ ঝাঁকিয়েই পড়েছে, বিশেষ করে রাঢ় বাংলায়। পঞ্চকোট পাহাড়ের কোলে অনেকক্ষণ আগেই সূর্য গিয়েছে ডুবে। শান্ত নীল সন্ধ্যা নেমেছে মধুকুন্ডা-মুরাড্ডি-রামকানালী-বেড়ো-জয়চণ্ডী পাহাড়-আদ্রা-আনাড়া-ছড়বা-টামনা-গড়ধ্রতবেশ্বর-কুমকি স্টেশন লাগোয়া গ্রামগুলিতে। ঘরে ঘরে তখন কেরোসিন কুপির আলোয় এ পাড়ার ও-পাড়ার মেয়েরা টুসু পেতেছেন। মেয়েরা টুসুর ব্রত পালন করবেন গান গেয়ে। তাৎক্ষণিক বাঁধা হবে সে গান। সে গানে থাকবে যেমন রঙ্গরস বা হাস্য পরিহাস, তেমনি থাকবে মেয়েদের আনন্দ-বেদনা, মিলন-বিরহ, সুখ দুঃখ, হাসিকান্নার কথা। নিজেরাই বাঁধবেন, নিজেরাই সুর দেবেন, নিজেরাই গাইবেন। কোনো অনুষ্ঠানে গাওয়া হবে ভেবে নয়, শুধু মনের কথা খুলে বলতে। এসে যাবে সমসাময়িক ঘটনাও। ১৮৩৫ সালে যখন প্রিন্স দ্বারকানাথের কার টেগোর অ্যান্ড কোম্পানি মাটি খুঁড়ে কয়লা তোলা শুরু করলো কুয়ো খোঁড়ার মতো করে তখন গান বাঁধলেন মেয়েরা—

‘চল টুসু জল খেলতে যাবো রানীগঞ্জের বটতলা,
খেলতে খেলতে দেখতে পাবো কয়লা খাদের জলতোলা’

সে গান রেকর্ড হলো ১৯৬০ সালে। লতা মঙ্গেশকর গাইলেন সেই গান।

আবার তারও আগে কুলীন ব্রাহ্মণ যখন শতাধিক কুলীন কন্যার পাণিগ্রহণ করে শ্বশুরবাড়ি যাওয়া সামলে উঠতে পারতেন না, তখন কুলীন কন্যার জননীর আর্তি ফুটে উঠতো টুসু গানে—

বাড়ির নামো নারকোল গাছটি কলসী ভরে জল দিব
একটি নারকোল ধরলে পরে তারে চিঠি পাঠাবো।

দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর জামাতা না এলে তাঁকে চিঠি পাঠানো হবে। কিন্তু তাতেও কি মন ভেজে?

চিঠি পাঠাই ঘোড়া পাঠাই তবু জামাই আসে না,
জামাই আদর, বড়ো আদর তিনদিন বই আর থাকে না।

তখন শাশুড়িমা জামাতাকে প্রলুব্ধ করেন এই বলে—

আর কটা দিন থাকো জামাই খেতে দিব ছাঁচি পান
বসতে দিব শীতলপাটি সোনার মুকুট করবো দান।

কৌলিন্য প্রথার যুগের কী করুণ ছবি! সামন্ততন্ত্রেরও আরেক রূপ! এখানেই শেষ নয়। আরও আছে, তবে একটু অন্য ধরনের। বিষয়; মেয়ের শ্বশুরবাড়ি।

শ্বশুরবাড়িতে একটু সাজার উপায় নেই। শাশুড়ি-ননদ যদি খোঁটা দেন! সুন্দরী টুসু যখন প্রথমবার বাপের বাড়ি এল, তখন তার সঙ্গিনীরা প্রশ্ন করছে :
হলুদবরণ টুসু তুমি হলুদ ক্যানে মাখো না!
টুসু উত্তর দিচ্ছে :
শাশুড়ি ননদির ঘরে হলুদ মাখা সাজে না।

আসলে টুসু তখন আর দেবী নয়। মানভূম-বাঁকুড়া-পশ্চিম বর্ধমান-ধলভূম-সিংভূম-বীরভূমের গাঁয়ের মেয়ে। তোমার মেয়ে, আমার মেয়ের মুখে এই টুসু।

অখণ্ড বাংলার বিভিন্ন প্রান্তে তুষ তোষলা ব্রতের প্রচলন আছে। অনুমান, এই তুষ তোষলা ব্রতই মানভূম-ধলভূম-ঝাড়গ্রামের টুসু। ড. সুধীরকুমার করণ এ বিষয়ে মতামত দিয়ে জানিয়েছেন, এই প্রশ্নে তাঁর কোনো সন্দেহ নেই যে তুষ তোষলা ব্রতই টুসু। এই অঞ্চলের ভাষাগত কারণে তুসু আবার টুসুতে রূপান্তরিত হয়েছেন। অঞ্চল বিশেষে এই রূপান্তর স্বাভাবিক।

হেমন্তের শেষে ধানকাটা শেষ। শূন্য মাঠে, আকাশে বাঁকা চাঁদ, খামারে শিশিরের প্রাণ। শুধু খামারে ধানঝাড়া, ধান মাড়াই, ধানসিদ্ধ, ধান তোলার কাজ চলছে মণিহারা-লালগড়-বেড়ো রঘুনাথপুর-কাশীপুর-মৌতোড়-তিলুড়ি-সিরজাম- ঝাঁটিপাহাড়িতে। তখনই মেয়েরা টুসু পাতেন। কুলুঙ্গীতে থাকবে কালো দাগ শূন্য মাটির সরা, তাতে একশো চুয়াল্লিশটি গোবরের নাড়ু। নাড়ুর উপর পিটুলি গোলা ছড়ানো। তার উপর সাদা ফুল। হলুদ-কমলা-লাল রঙের গাঁদা ফুল, সরাটিই টুসুর প্রতীক। টুসুর কোনও মূর্তি নাই। কোনও কোনও অঞ্চলে ঘট পাতা হয়। কোথাও কোথাও ছোট একটা গোবরকুঁড় অর্থাৎ গোবরের কুণ্ড তৈরি করা হয়, সেখানে গোবর রাখা হয়।

কোথাও কোথাও মালাফুল, সর্ষেফুল, বেগুন ফুলও দেওয়া হয়। এরমধ্যে রয়েছে শস্যকামনার ইঙ্গিত। এক বছর শস্য উৎপাদনের পর ধরিত্রী তার উর্বরতাশক্তি হারিয়েছে, তাই আবার গোবর দিয়ে তাকে উর্বরা শস্যশালিনী হওয়ার জন্য টুসুকে আহ্বান জানানো হচ্ছে। তাই অঘ্রাণের সংক্রান্তিতে টুসু পাতা হয়। পাড়ার কয়েকটি বাড়ির বা একটি অঞ্চলের কিশোরী আর তরুণীরা মিলে একটা বিশেষ বাড়িতে টুসু প্রতিষ্ঠা করে।

তারপর সন্ধ্যায় পাখপাখালি যখন বাঁশঝাড়ে কিচিরমিচির শব্দ তোলে, মুনিস-মাহিন্দাররা যখন গোয়ালে গোরুমোষের পরিচর্যা শুরু করেন, বড় উনুনে যখন কামিনরা তুষের আগুনে ধান সিদ্ধ করেন, ভানুদিরা ঢেঁকিশালে যখন ধান ভানেন, তখন সবাই সমবেত কণ্ঠে টুসু গাইতে আসেন। টুসুর কোনও মন্ত্র নেই। একই সুরে পর পর স্তবকের পর স্তবক গাওয়া হয়। এ গানের স্থায়ী, অন্তরা-সঞ্চারী-আভোগ নেই। এ গানে হারমোনিয়াম-তবলা বা মাদল চোল-কাঁসি লাগে না। যাঁরা গান করেন তাঁরা কেউ সংগীতবিশারদ বা সংগীতপ্রভাকর নন। গান বাঁধতে গেলেও অনুমোদিত গীতিকার হতে হয় না। তবুও তাঁরা সমন্বয়ে গেয়ে ওঠেন :

আদাড়ে বাদাড়ে পদ্ম পদ্ম বই আর ফুটে নাই।
আমাদের টুসুর পায়ের পদ্ম গো ভ্রমর বই আর বসে নাই।

সেই ভ্রমর আর পদ্মের চিরকালীন প্রণয়। প্রেমিক আর প্রেমিকার চিরন্তন প্রতীক এই ভ্রমর আর পদ্ম।

ভ্রমর জানায় কমলমাধুরী অন্যে কি তাহা চায় গো,
সে রসে বিরস মণ্ডুকে যে হায় নিকটে থাকি না পায়গো
ঐজন প্রেম গূঢ় মরম, সখি, সকলে জানে কি তায়।

ঝুমুর পদকর্তা রামকৃষ্ণ গাঙ্গুলি খুঁজে পেয়েছেন ভ্রমর আর পদ্মের সম্পর্ক। আর আমাদের মেয়ে টুসুর চরণদুটিও পদ্মের মতো। ভ্রমর ভুল করে তার চরণ কমলের সুধা পান করছে।

বাস্তবিক, শাল-মহুয়া-বৈঁচি-পিয়াল-অর্জুন-বহেড়া-হরিতকি- কেঁদ-পলাশবনে ঢাকা পঞ্চকোট-জয়চণ্ডী পাহাড়ের সানু দেশে অবস্থিত মানভূম-ধলভূম-সিংভূম-ঝাড়গ্রাম-বাঁকুড়ার মানুষের কাব্যশক্তি এমনই প্রখর!

অঘ্রাণ সংক্রান্তি থেকে পৌষসংক্রান্তি পর্যন্ত টানা এই একটি মাস ধরে চলে এই টুসু ব্রত বা টুসু পুজো। টুসু পুজোর গোড়ার কথা অনেকেরই অজানা। তাই নানা জনের নানা মত। টুসু যদিও প্রাজ্ঞজনদের ধার ধারে না। পুরাণে টুসুর কোনো উল্লেখ নেই। স্বাভাবিকই। কারণ টুসু কোনো দেবী নয়। টুসু শস্য আহ্বানের বন্দনা মাত্র। তাকে রুখু-সুখু বাংলা বন্দনার নিমিত্তে কিছু অবয়ব দেওয়ার চেষ্টা করেছে। মহিলারা টুসু ব্রত পালন করেন। কিন্তু এই বন্দনা গ্রামীণ সমাজের, ধর্ম ভেদাভেদ ভুলেই। বীজ বপন থেকে ফসল ঘরে তোলা কি সম্প্রদায়-সম্প্রদায়ের বিভাজন বোঝে?

তবে সময়ের কালে বিবর্তন ঘটেছে টুসু উৎসবের। অনেকেই শস্যকামনার এই উৎসবকে সংকীর্ণ গণ্ডিতে বেঁধে ফেলে নারীজীবনের সমষ্টিগত কামনা পূরণের উৎসব হিসাবে পালন করেন। তাই হয়তো কেউ কেউ গান বাঁধেন—

রাজ্যেশ্বর স্বামী চাই সভ্য-আলো জামাই চাই।
সভাপণ্ডিত ভাই চাই, দরবার শোভা বেটা চাই।
রূপকোটা ঝি চাই।

সামাজিক উৎসবকে সংকীর্ণতায় আবদ্ধ করে ফেলার প্রয়াস থাকে সমাজপতিদের। অথচ এইসব উৎসব ধর্মীয় আবেগ, জিগিরকে উপেক্ষা করেই সময় বা অঞ্চলভিত্তিক আপন স্বরূপে জড়িয়ে গিয়েছে গ্রামবাংলার জীবনে।

১৯৪৭ সালের পনেরোই আগস্ট দেশভাগ হলো। ক্ষমতা হস্তান্তর হলো। কিন্তু লর্ড কার্জনের আমলে পশ্চিমবাংলার পশ্চিম সীমান্তের যে জেলাগুলিতে শতকরা সাতাশিভাগ মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলেন, সে অঞ্চল বিহারের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায়। সেই জেলাগুলি স্বাধীনতার পরেও বাংলার অন্তর্ভুক্ত হলো না। শুরু হলো লোকসেবক সংঘের আন্দোলন। পাঁচের দশকের গোড়াতে বিহার সরকার রাতারাতি নানা কৌশলে মানভূম-সাঁওতাল পরগণাতে জোর করে বাংলার বদলে হিন্দি চাপিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করলো। ঠিক পূর্ব পাকিস্তানে যেমন উর্দু চাপিয়ে দেওয়া হয়েছিল। আন্দোলন যত তীব্র হলো দমনপীড়ন ততই বেড়ে গেল। লোকসেবক সংঘের পাশে এসে দাঁড়ালো কমিউনিস্ট পার্টি আর কমিউনিস্ট সাংসদরা। তখনও হাতিয়ার করা হলো টুসুগানকে। লোককবি গান বাঁধলেন—

আমার মনের মাধুরী—
তাই বাংলা ভাষা করবি কে চুরি!

আকাশ জুড়ে বৃষ্টি নামে
মেটো সুরের কোন্‌ চুয়া।
বাংলা গানে ছড়া কেটে—
আবার মাপে ধান রুয়া

মনসানীতি, বাংলাগানে
শ্রাবণে জাঁত মঙ্গলে
চাঁদ বেহুলার কাহিনী পাই
চোখের জলে পাব বলে।

বাংলাগানে করিলো সই ভাদুপরব ভাদরে
গরবিনীর দোলা সাজাই ফুলে পাতায় আদরে।
বাংলা গানে টুসু আমার মকরদিনে সাঁঝরাতে।
টুসু ভাসান পরব টাঁডে টুসুর গানে মন ভরে।’

অরুণচন্দ্র ঘোষের লেখা এই টুসুগান কমিউনিস্ট সাংসদ রেণু চক্রবর্তী ইংরেজিতে অনুবাদ করে সংসদে শুনিয়েছিলেন। এছাড়াও মানভূমের গ্রামে গ্রামে তখন বাংলাভাষার সম্মান রক্ষার জন্য মেয়েরা টুসু গান বেঁধে সন্ধ্যাবেলায় গাইতেন। এ খবর পৌঁছেছিল বিহার সরকারের কানে। টুসু গান গেয়ে সত্যাগ্রহ করার অপরাধে হেমচন্দ্র মাহাতো, বাঁধু মাহাতো, কেরামত আনসারি, ভীমদাস গোস্বামী, বুধন মাহাতো, বিভাজান আনসারি, ভীমদাস গোস্বামী, নকুলচন্দ্র মাঝি এবং শতাধিক মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়। টুসু তখন আর শস্যকামনা বা নারী জীবনের কামনাবাসনার দেবী রইল না, বাড়ির মেয়ে হয়ে গেল আন্দোলনের সাথী। টুসু শিল্পী বারো বছর বয়সি দৃষ্টিহীন কিশোর বাবুলাল মাহাতোও রেহাই পায়নি। নাকের বদলে নরুণ পাওয়া গেল। মানভূম জেলার পুরুলিয়া মহকুমা শেষে পুরুলিয়া জেলা নাম নিয়ে বাংলার মানচিত্রে ঠাঁই পেল। বাদ গেল চান্ডিল, ইচাগড়, পটমদা থানা। এই তিনটি থানাতেই বড় বড় ঝুমুর মহাজনদের বাস ছিল, এখানকার রাজদরবারগুলিতে দরবারী ঝুমুরের চর্চা করতেন রামকৃষ্ণ গাঙ্গুলি, চৈতন সিং, কানার্ড সিং, জগৎ কবিরাজ, শ্রীপতি দত্তরা। আজ বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্পদ ঝুমুর গানের এই ধারাটি অবলুপ্তপ্রায়। টুসুগানেই মানুষ আক্ষেপ জানালো :

‘হায় ভালোবাসা,
আমার চলে গেল চাঁইবাসা।’

সারা পৌষমাস ধরে টুসুব্রত পালনের পর পৌষসংক্রান্তির আগের রাতে হয় জাগরণ দিনটিকে বলা হয় বাঁউড়ি। তারপর সাঁকরাইতের দিন চৌদোলাতে টুসুকে নিয়ে মকরের ভোরে সুবর্ণরেখা-কংসাবতী-দ্বারকেশ্বর-শিলাবতী-শালী-গন্ধেশ্বরী-দামোদর- বরাকর-অজয় অথবা স্কুলপাঠ্য মানচিত্রে উল্লেখ নেই এমনি কোনও ডুংরি, জোড় বা খাসালে বা বড় কোনও বাঁধে টুসুর বিসর্জন হয়। সারা মাস ধরে উৎসবের শেষে চোখে জল আসে সবার। টুসুর ভাসান বলে এইসব অঞ্চলে। টুসুকে ভাসিয়ে স্নান করে নতুন কাপড় পরে হলুদরাঙা মুড়ি, তিলের নাড়ু, নারকোলের নাড়ু খেয়ে তাঁরা গাইবেন :

এসো পৌষ যেওনা,
জনম জনম ছেড়ো না।

টুসু বিদায়ের সাথে পৌষকেও বিদায় দেওয়া হয় আসছে বছর আবার ফিরে আসার বাসনা নিয়েই।

লিখেছেন- অশোক দাস
তথ্যসহায়তায়: গণশক্তি পত্রিকা

GD Star Rating
loading...
GD Star Rating
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
▽ এই পোস্টের ব্যাপারে আপনার কোন আপত্তি আছে?

২ টি মন্তব্য (লেখকের ১টি) | ১ জন মন্তব্যকারী

  1. মুরুব্বী : ১৭-০১-২০২০ | ১০:২৫ |

    আপনার ধৈর্য্য এবং লিখনী শক্তির প্রশংসা করি। অসাধারণ মি. লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী। https://www.shobdonir.com/wp-content/plugins/wp-monalisa/icons/wpml_flowers.gif

    GD Star Rating
    loading...
    • লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী : ১৭-০১-২০২০ | ১৪:৩৪ |

      আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হলাম।
      অনুপ্রেরণা পেলাম।আশীর্বাদ কাম্য।
      জয়গুরু!

      GD Star Rating
      loading...