আমাদের গ্রামখানি
লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
আমাদের গ্রামখানি অজয়ের পারে,
সবুজ গাছের সারি পথের দুধারে।
আমগাছ, তালগাছ, খেজুর, সুপারি,
রাঙাপথ গেছে চলে নদীঘাট ছাড়ি।
অজয়ের নদীঘাটে রবি রোজ উঠে,
উড়িয়ে পথের ধূলো গরুগাড়ি ছুটে।
গরুগাড়ি নদীঘাটে থামে অবশেষে,
ভাটিয়ালি গায় মাঝি আসে সুর ভেসে।
গাঁয়ে আছে পদ্মদিঘি কালো জল তার,
জলে তার হাঁসগুলি কাটিছে সাঁতার।
কলসী কাঁখে বধূরা জল নিয়ে যায়,
তরুতলে বসি কেহ বাঁশরী বাজায়।
বেলাশেষে ডুবে রবি অন্ধকার নামে,
চাঁদ উঠে তারা ফুটে আমাদের গ্রামে।
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
চমৎকার লিখেছেন প্রিয়জন
loading...
সুন্দর মন্তব্য পাঠে মুগ্ধ হলাম কবিপ্রিয়।
সাথে থাকুন, পাশে রাখুন।
জয়গুরু!
loading...
মা মাটি প্রকৃতির কবিতা আমার কাছে সবসময় অসাধারণ লাগে। ঠিক এই ভালোলাগা গুলোই আপনার লিখায় আমি খুঁজে পাই। আমি বুঁদ হয়ে পড়ি মি. ভাণ্ডারী।
loading...
অদ্ভুত অসাধারণ বর্ণণা প্রিয় কবি দা।
loading...
আমি গ্রামে থাকি কাজ করি শহরে। আমার চিরচেনা গ্রাম আমি দিনদিন হারাচ্ছি। মানসপটে কেবলই স্মৃতি হয়ে যাচ্ছে সব। ফিরে পেতে চাই গ্রামের চরিত্র চেহারা, যেমন আপনার লিখায় ফুটে আছে। ভাবতে ভালো লাগে, আহা এমন যদি হতো আমার গ্রামখানি !! আমি সুখি হতাম।
loading...