অজানা দর্পণ
মৃত্তিকা জানতে চেওনা
বৃক্ষের শেকড় কতটা বিস্তৃত হয়,
কতটা গভীরে যেতে পারে
এর উত্তর আমার জানা নেই।
দিগন্ত জানতে চেওনা
অাকাশের নীল কোন সীমানায় বন্ধী হয়
কোন মেঘ কতটুকু ঢেকে দেয় তাকে
এর উত্তর আমার কাছে অমিমাংসিত
ঝরনাধারা জানতে চেওনা
চপলা নদী কতটা জল বুকে নিয়ে ভাসায় দু’কুল
কেন সে ভাঙে সাজানো বসত ভিটা
আমার প্লাবিত বুকে এ প্রশ্নের উত্তর ধারণ করে না
শীলা তুমি প্রশ্ন করোনা
ভেঙে পরার আগে পাহাড় কত দিন বাঁচে
কতটা যুগ কালের শিলালিপির স্বাক্ষী হয়ে থাকে
আমার বেভুলা মন এর হিসাব করেনি কোনদিন
পুস্প তোমার মনের প্রশ্ন গোপন রাখো
আজো আমি জানিনা ফুলের জন্য ভ্রমর নাকি প্রেমের জন্য ফুল ধন্য হয়
প্রেম তুমি জানতে চেয়ে উত্তর পাবেনা
ভালোবাসা কতটা দূরে গেলে নয়নের গলিত কাজল মুছে
ঠোঁটের কোনে মৃদু হাসির রেখার দেখা মেলে
ভালোবাসা কত ধারায় বিভাজন হয়ে তোমার কাছে পৌছাবে
বয়সের সমীকরণ ভেঙ্গে দেখেছি, এর উত্তর আমি মিলাতে পারিনি।
_________
কুবিতা
২৭/০৭/২০১৮
loading...
loading...
পুস্প তোমার মনের প্রশ্ন গোপন রাখো
আজো আমি জানিনা ফুলের জন্য ভ্রমর নাকি প্রেমের জন্য ফুল ধন্য হয়
আমি ও জানি না স্যার
loading...
অসলে জানার কোন দরকারও নাই
শুভকমনা ও ধন্যবাদ
loading...
পরপর গত কয়েকটি কবিতার মধ্যে এই কবিতাটি টাটকা বা বেশী তাজা মনে হলো। অভিনন্দন জানালাম মন দা।
কুবিতার জয় হোক। 
loading...
এই কুবিতাটা নগদে লেখা তাই টাটকা
শুভকমনা ও ধন্যযোগ
loading...
পুস্প তোমার মনের প্রশ্ন গোপন রাখো
আজো আমি জানিনা ফুলের জন্য ভ্রমর নাকি প্রেমের জন্য ফুল ধন্য হয়
loading...
ভালোবাসা প্রিয়
loading...
চমৎকার কবিতা উপহার প্রিয় কবি মি. খেয়ালী মন। শুভ সন্ধ্যা।
loading...
নতুন তরে নতুন করে একটা লেখা মানে এটা একটা
"আপন কথন" –
দৃশ্যের ওপারে মানুুষ হারিয়ে যায় বিচলিত বিজলির আলোর রেখায়
তবু কিছু থেকে যায় অজানা মৌনতার ভাঁজে
চিঠি কোন দিন পুরানো হয়নি আমার গোপন প্রেমের পথে।
এক যুগ, বহু যুগ ধরে যতটা পথ হেঁটেছি, যতটা নদী দিয়েছি পারি
ঢেউয়ের তান্ডবে পা পিছলে পরে যেতে যেতে যেতে
জানাতে পারিনি
পঙ্গুত্ব ভালোবাসা যতটা দূরে যায় ততটাই সম্মানের
কিছু প্রেম অদেখা দশর্নেই থাকে
তাই মন্দিরে পুজার ডালি সাজায় পুজারিনি আর সেই ডালিকে দেবতার পায়ে নিবেদন করে পুরোহিত, কিন্তু দেবতা কাকে বেশী গ্রহন করলো তা অজানাই থেকে যায়, পুজারিনি জানে সে ই পাবে অার্শিবাদ,পুরোহিত ভাবে মন্ত্রতো আমি উচ্চারন করলাম, এতটা সময় নিরব থাকা পুস্প মনে মনে হাসে…
সেই সাথে দেবত্ব ধন নিয়ে চিন্তিত দেবতা কোন দিকে যাবে
সেই প্রেমই মহান যেখানে নৈবিদ্য থেকে গালি টাই বড়, যেমন করেছিলো শ্রীরামকৃষ্ণ মা কালির সানুগ্রহ পেতে।
আমি ফুল নই
আমি পুজারিনি নই
আমি পুরোহিত হতে পারবো না কোনদিন
তাই চলার পথে দেবতার ঘর দেখলে ঘার ঘুরিয়ে দু হাত জোরা করে পাশ কাটিয়ে চলে যাই, তাতে দেবতার অসম্মান ও হয় না, সেই সাথে নিজের সম্মানটুকো বাঁচে। বনেদি লোকে হয়তো সেই দেখে দাদা কথাটা সিকোয় তুলে মিঃ অমুক বলে ডাকতে শুরু করে।
সত্যি বলতে কি
সম্মানের যে জাতিভেদ থাকে তা জানতাম, জানতাম আপনি থেকে তুমি তে নামা যায় কিন্ত তুমি থেকে আপনিতে নামার কাব্য কিংবা মেনে নেয়ার দূরত্বটা মনে নেয়া কঠিন।
জীবনের ভাবনা আজীবন কাঁদাতে পারে যদি পাওয়ার হিসাব ঠিকঠাক মিলে যায়,অবশ্য লোকে তার উল্টোটাই ভাবে,ভাবার বিষয়ও প্রতিটি প্রানির আলাদা।তাই
আজো আমি হিসেবের খাতা ছুড়ে ফেলে চন্ডালের সাথে খাবার খেতে পারি
আজো আমি স্বগৃহে দাবানলে ভাত রান্না করে মিত্রতা খুজি
আজো আমি পরম্পর হাঁটি অশনিসংকেতে
আজো আমি উষ্ণতা খুঁজি সঙ্গীর শীতল হাতে।
শুভকামনা থাকলো ভাই।
ভালো থাকবেন।
loading...
কবতাটি অনেক ভালো লাগলো,,
অনবদ্য লেখনি
loading...
কবতাটি নয় ভাই কুবিতাটি হবে।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা।
loading...