আসলে আমার সবাই চিঠি লেখা ভুলতে বসেছি তাই আমি ঠিক করেছি আমরা যারা ব্লগে আসি তারা যদি একজন অন্যজনকে চিঠি লিখি তবে তা কেমন হয়। মানে যে কেউ যদি আমার কাছে চিঠি লেখে ( তা হোক কবিতা কিংবা গল্প বা সাধারণ ) আমি তার প্রতি উত্তর দেবো। যেমন আজ দেয়া হয়েছে। আপনারা যারা চিঠি লিখবেন তারা একটা ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন যেমন, চিঠি -১, চিঠি -২ এই ভাবে। আর আমি উত্তর দেবো পত্র-১, পত্র-২ এই ভাবে। সুন্দর হোক ব্লগিং।
আপনাদের ভালোবাসা নিয়ে শুরু করছি চিঠির পত্র এর ৪র্থ পর্ব। আজকের চিঠি নিয়েছি –রিয়া রিয়া এর “ভুলে থাকা মন … ২২ (চিঠি)“।
লেখা থেকে এবং আমি তার উত্তর দিতে চেষ্টা করছি।
চিঠি (রিয়া রিয়া এর লেখা)
________________
প্রিয়মন,
মেঘ নদীতে হাওয়ায় পানসী বেয়ে অবশেষে আমার কাছে এলো তোর চিঠি। চিঠি খুলতেই একরাশ রজনীগন্ধার সুবাস ছুঁয়ে গেলো আমায়। খুঁজে পেলাম তোকে। ঝলমলিয়ে উঠলাম আমি।
জানিস, কাল রাতে বৃষ্টি এসেছিল, ঝড়কে সাথে নিয়ে। তুই তো জানিস এই রাতের বৃষ্টি আমার কত্তো প্রিয়। যখন ঝড় হচ্ছিলো, দৌড়ে গেলাম ছাঁদে। বুক ভরে নিঃশ্বাস নিলাম। প্রশান্ত মহাসাগরের কোন এক অজানা দ্বীপের গন্ধ এসে লাগলো আমার নাকে। সেই দ্বীপকে বুকের মধ্যে লুকিয়ে নিয়ে নীচে নেমে এলাম। আর বৃষ্টি, ঝড়কে নিয়ে আমার শহর ঘুরে ঘুরে আমায় খুঁজে ফেরে…আমার ঘরের জানলাটা খোলা ছিল। তাই ওরা আসার সাথে সাথেও পর্দায় বাঁধা পিতলের ছোট্ট ঘুঙুরগুলোয় সুর তুলল “টুংটাং”।
আর জানিস, পড়ার টেবিলে যত্নমাখা বইগুলোকে পরম আদরে ছুঁয়ে দিলো বৃষ্টি, আর ঝড় রাখলো তার অগোছালো ছাপ। আয়নায় ছুঁয়ে দেখলো আমার প্রতিচ্ছবি …তারপর এঘর থেকে ওঘর গেল ..ওঘর থেকে সেঘর …থমকে দাঁড়াল বারান্দায়… সেই যেখানে আমি দাঁড়িয়ে থাকি রোজ, তোর কথা ভাবি। আর রেলিংয়ে হাত রেখে তোর প্রিয় গানগুলো গুনগুনিয়ে উঠি ; জানিস,ঠিক সেখানে, একেবারে সেখানেই বৃষ্টি হাত রেখে গুনগুনিয়ে নিলো বুঝি। ভীষণ হিংসে হচ্ছিল তখন আমার। তোর আর আমার গন্ধমাখা বারান্দা থেকে গন্ধ নিল মেখে…তারপর ভেসে গেল হাওয়ায়… আর ঠিক তখনই খিলখিলিয়ে হেসে উঠলো আয়নায় আমার প্রতিচ্ছবি… বৃষ্টি এল ঝমঝমিয়ে।
প্রতিদিনের চোখের জলে অনেকটা ধুয়ে গেছে মন। জানি তুই ভুলে গেছিস। জানি এখন আমি তোর কাছে গুরুত্বহীন। তাইতো ভীষণ অচেনা জানা আমি আজ তোর কাছে। আর আমি তোকে সেই কিছুদিন আগের মতোই ভেবে নিয়ে আবদার করে বসি। জানিস কখনো কারো কাছে আবদার করিনি। তোর কাছেই করতাম। আর কোন আবদার করবোনা কথা দিয়েছি তোকে। আসলে আমি ভীষণ বোকা তাই বারবার বোকার মতো ফিরে পেতে চাই পুরনো তোকে। আর তুই বারবার শব্দের তীর এক্কেবারে আমার বুকে বিঁধে দিস। কালও দিয়েছিস। রক্তাক্ত হয়েছি কাল ভীষণ। চোখে নেমেছে লবন জলের স্রোত। হয়তো ভুলে গেছিস তুই, বলেছিলাম তোকে যে আমি হারাবার ভয় পাই। বলেছিলাম তোকে জানিস আমার যা ভাগ্য, এত সুখ আমার সইলে হয়। এখন বুঝলি তো, যে আমার ভাগ্যে সুখ নেই।
জানি অনেক লেখার মতন এ লেখাও পাবে না তোর ছোঁয়া। তবু আজ মন বড় টলটলে দিঘী। তোর নতুন খেলার সাথীর সাথেই খেলায় মাতিস রোজ। আমি এখন পুরোনো,অচল। এখন এই সব দিনে একা। তুই আর আসিস না ছাদের সে কার্ণীশ বেয়ে, যেখানে কল্পনায় তোকে পেতাম। মেঘেরা তবু রোজ একবার করে এ শহরের শার্সীর আর্শীতে আর্জি জানিয়ে যায় আমাকে ভেজাতে চেয়ে। ভিজে যায় মন-চোখ।
তাইতো কাল গুঁড়ো গুঁড়ো বৃষ্টিরা এসেছিলো নিয়ে যেতে, বাধা পেয়ে চোখে জলের সাথে সুর তুলেছে। তোর কাছে এতটুকু আকাশ চাইতে গিয়ে অপমানিত হয়ে গুটিয়ে গিয়েছি নিজের কোলের ভিতরে। রাতের পর রাত নিজের কোলে কোল পেতে নিজেকে ঘুম পাড়াই আমি। আস্তে আস্তে বড় হয় দীর্ঘশ্বাস। তোর এখন, তোর প্রিয়ার সাথে নীল রঙা রাতভোর। আর আমি শিশির ভেজা কুয়াশার গন্ধের মতন একটু একটু করে মুছে যাই তোর মন থেকে।মুছে দিচ্ছিস তুই একটু একটু করে। কেউ বোঝেনা জানিস। কেউ না। তুইও না। না, তুইও আমাকে বুঝিস নি।বুঝতে চাস নি। হেঁয়ালির মতো উচ্ছিষ্ট হয়ে যাই আমি। উপাচারে যেমন অসম্মানিত ঈশ্বর, অবহেলায় তেমনি আমার বিসর্জন।
আজ আর আমি কোথাও নেই। আমি নেই জানিস তুই? মরে গেছি আমার আমি। এখানে, ওখানে, সেখানে, কোনখানেই আমি নেই। কোত্থাও নেই …
ভালো থাকিস রে মন। আকাশের তারাদের মতো ঝলমলিয়ে, খুব ভোরের রোদের মতোই সতেজ থাকিস। জানবি তুই ভালো থাকা মানেই আমার ভালো থাকা।
… ইতি,
আমার হারানো মন…
———————————————————————
———————————————————————
আমার উত্তরঃ
প্রিয় মন
মেঘপরীরা সত্যিই আজ আমার জানালায় এসে দাঁড়িয়ে, কতদিন পরে একটু শীতল বাতাস চোখের তারায়, বুকের মাঝে পরশ দিয়ে গেলো, ভাবিনি কোন দিন মেঘ বলাকা হয় ডাকপিয়ন।
নারে এখন আর বৃষ্টি আমাকে ভিজিয়ে দিয়ে এগিয়ে যেতে পারে না, ইচ্ছে করেই আড়াল করি কিংবা বন্ধী করি নিজেকে, বৃষ্টির জলে ভিজলে এখন খুব জ্বর হয়। তবে এটা সত্যি ঝড় বাতাসের সেই সোঁ সোঁ শব্দ এখনো আমাকে ভাবায়, টিনের চালে বৃষ্টির নূপুর আমাকে নিমগ্ন করে বিসর্জনের ভাবনায়। একটা সত্যি কথা জেনে রাখ সময়ের বিবর্তনে হীরেও কাঁচ হয়ে যায়; বা কলি গুলো ফুল হয়ে ওঠে। একটা কথা জানতে ইচ্ছে সেই ছোট বেলার মত এখনো কি পায়ে নূপুর পরিস?
ভালোবাসায় যেমন হিংসে থাকে তেমনি রাগ অভিমান থাকে, থাকে সম্মান আর এর মধ্যে কোন একটা বাদ হলে ভালোবাসা হয়ে যায় গুরুত্বহীন, কিন্তু ভালোবাসা গুরুত্বহীন হলেই যে ভালোবাসার মানুষটা গুরুত্বহীন হয় এমন কথা আমি বিশ্বাস করি না, ঠিক তেমনি গুরুত্বহীন হলেই যে মানুষ ভুলে যাবে তেমন কোন কথাও নেই। অভিমানীর চোখের জলের ভাসা – মুখের ভাষায় দুঃখ গুলো পাহাড় চূড়া থেকে ঝরনা হয়ে নদীতে মিশে যায়, আমি সেই নদীতে আমার কাগজের নৌকা ভাসাই; কাগুজে নৌকা গুলোও এক সময় ভিজে ভিজে চলে যায় নদীর পেটে; আমি আর আবেগী হতে পারি না, আমি আর তাকিয়ে থাকতে পারি না ডুবে যাওয়া নৌকার দিকে; কেন এমন হয় সেই উত্তরও জানা নেই। আজো ভেঙে যাওয়া চায়ের কাপে বা গ্লাসের শব্দকে ভুল করে তোর হাসি ভেবে চমকে উঠি।
তুই তো ভালো করে জানিস সেই ছেলেবেলা থেকে এখন অবধি যা কিছু আঁকড়ে ধরতে চেয়েছি সেই সব কিছুই চাঁদের আলোর মত হাতের ফাঁকফোকর গলে বেরিয়ে গেছে। সত্যি বলছি সবাই জানতো আমি দুঃখ পাইনি কিন্তু কখনোই কাউকে ভিতরের ক্ষত গুলো দেখাতে পারিনি, আজ তুই বললি বলেই তোকে জানালাম। আইযুব বাচ্চুর সেই গান টা খুব মনে পরে গেলো …
”হাসতে দেখ, গাইতে দেখ অনেক কথায় মুখর আমাকে দেখ,
দেখো না কেউ হাসির শেষে নীরবতা।”
আসলে যে আকাশ তুই আমার কাছে চেয়েছিলি সেই আকাশ কো্ন দিন আমারই ছিলো না; আর যে আকাশ আমার নিজেরই ছিলো না তা দেবার মিথ্যে প্রতিশ্রুতি আমি কি করে তোকে দেবো; কিন্তু বোঝার ভুলে যে আকাশ আমার ছিলো সে আকাশে ডানা মেলে উড়ে দেখলি না… ফাঁকি দিয়ে কিছু হয়তো হাসিল করা যায় কিন্তু তা দিয়ে জীবন চালানো যায় না। আর আমি ফাঁকি দিতে পারিনি তোকে ..ক্ষমা করিস…ক্ষমা করিস… আমাদের সেই সর্ম্পককে।
আমি তোকে বুঝিনি এই বিষয়টি সত্যি নয়; তোর মত কেউ যদি তোকে বুঝে থাকে তা এই আমি আর সেই জন্যই আমি ফিরে চলেছি নিজের দেশে; ভালো সেজে থাকা আর ভালো হওয়া এক কথা নয় আমি ভালো সেজে একটি সমাজের কাছে হয়তো কিছুদিন ভালো থাকতে পারতাম কিন্তু ভালো হতে পারতাম না ; যেমনটি অন্য সবাই চায় কিংবা পারে…তার থেকে এই যাযাবর জীবন অনেক ভালো; জাহাজে জাহাজে ঘুরে বেড়াই ভিন্ন ভিন্ন দেশে মিশে যাই নানা বর্ণের নানা মানুষের সাথে; দেখি তাদের সুখ দুঃখ হাসি কান্না বুঝতে চেষ্টা করি মানুষের সত্যিকারের সুখের চাবি কোথায় থাকে।
আমার তো উল্টো মনে হয় ঈশ্বর, অবহেলায় নয় খুশিতে বিসর্জন নেন নিজের ইচ্ছায়; যাকে পূজোর থালায় নিবেদনই করা হয়নি সে উচ্ছিষ্ট হয় কি করে। অদ্ভুত তোর যুক্তি…; কোথায় যেন শুনেছি –
চলে যাওয়া মানে বিচ্ছেদ নয়, নয় বন্ধন খুলে ফেলার গাঢ় রজনী; চলে গেলেও আমার অধিক থেকে যাবে তোর না থাকা জুড়ে …।
ভালো থাকিস…
ভালো থাকিস নিজের মত করে
এক জীবনে যতটা ভালো থাকা যায়।
আমি
খেয়ালী….
loading...
loading...
‘আমার তো উল্টো মনে হয় ঈশ্বর, অবহেলায় নয় খুশিতে বিসর্জন নেন নিজের ইচ্ছায়; যাকে পূজোর থালায় নিবেদনই করা হয়নি সে উচ্ছিষ্ট হয় কি করে। অদ্ভুত তোর যুক্তি… কোথায় যেন শুনেছি – চলে যাওয়া মানে বিচ্ছেদ নয়, নয় বন্ধন খুলে ফেলার গাঢ় রজনী; চলে গেলেও আমার অধিক থেকে যাবে তোর না থাকা জুড়ে …।’
চিঠি এবং চিঠির পত্র উত্তর এক অসাধারণ কীর্তি। যেখানে প্রয়োজন প্রচুর মেধাশক্তি।
দৈনন্দিন এই আমাদের যান্ত্রিক জীবনে অন্যকে নিয়ে ভাববার সময় কোথায় !!
loading...
ধন্যবাদ ভাই
loading...
আমার ২য় সমুদ্রযাত্রায় যাবার পর আমার স্ত্রীর কাছে চিঠি লিখতাম। সেটাই ছিল আমার জীবনের সেরা চিঠি লেখার সময়। কোথায় কখন কেমন আছি সে সবতো লিখতামই তার সাথে থাকত কবে কোন দেশে যেতাম সে দেশের নানা বিবরন। এই যেমন সে দেশের মানুষদের গায়ের রঙ, খাবার, আচার ব্যবহার ইত্যাদি নানা তথ্যে ভরা। লিখতে লিখতে যে কখন ২৩ পাতা হয়ে যেত বুঝতেই পারতাম না। চিঠি লিখেই যে পোস্ট করতে পারতাম তা নয় হয়ত পোস্ট করতেই চলে যেত আরও ৭ দিন, এই কয়দিনে চিঠির খামের মুখ আটকাতাম না যদি এর মধ্যে আরও কথা মনে আসে!
যখন বন্দরে পৌছাতাম তখন আমাদের এজেন্ট নিয়ে আসত অন্যান্য জিনিষের সাথে mail bag এই ব্যাগের এর দিকে আমার প্রথম চোখ যেত। তারাতারি খুলে দেখতাম আম্র চিঠি আছে কি না। জানি একতা চিঠি অন্তত থাকবে, আমার গত চিঠির জবাব। ওটা পেয়ে খাম খুলে “তোমার চিঠি পেয়েছি” লিখে এবার চিঠির খামের মুখ ভাল করে আঠা দিয়ে আটকিয়ে এজেন্টের mail bag এ দিয়ে দিতাম। একটা সুবিধা ছিল, যে দেশ থেকেই চিঠি পাঠাতাম তার জন্য আমাকে কোন postage পে করতে হতো না, এজেন্টই দিয়ে দিত এটাই নিয়ম ছিল। প্রিয়তামার চিঠির খাম খুলে তখনই পড়া শুরু করতাম। এক বার, দুইবার, তিনবার এবং পরের চিঠি পাওয়ার আগ পর্যন্ত সহস্রবার। সেও লিখত ১২/১৪/১৫ পাতা।
এখন ভাবি আমাদের উভয়ের ওই চিঠিগুলি রেখে দিলে আজ একটা বিশাল উপন্যাস হয়ে যেত।
এই দেখেন ইতিহাস শোনালাম! আপনার এই চিঠি সিরিজ দেখে সেই কত বছর ফেলে আসা দিনগুলির কথা মনে পরে গেল। যখন চিঠি হাতে পেয়েই মনে একটা শিহরণ জাগত, পড়তে পড়তে কোথায় হারিয়ে যেতাম! চিঠির পাতাগুলি হাতে মুখে ছুয়ে নিতাম, আমার প্রিয়ার ছোয়া নিয়ে এসেছে এই চিঠি।
আজকালের ইন্টারনেট, মোবাইল এগুলির কথা মনে হলে একটা বিরক্তি মনে ভেষে আসে ওই সব চিঠির আবেদন গ্রাস করে নিয়েছে বলে।
loading...
আপনার লেখাটাও অনক সুন্দর হয়েছে
দেরীতে উ্ত্তর দেবার জন্য সরি আছি ভাই।
loading...
ধন্যবাদ খেয়ালি মন … ভীষণ ভালো উত্তর হয়েছে চিঠির … দারুণ একটা উদ্যোগ … চলুক এগিয়ে এইভাবেই চিঠি পত্রের উত্তর .. অন্যান্য ব্লগাররাও এগিয়ে আসুক তাদের চিঠি নিয়ে .. ভীষণ ভালো থাকুন.. শুভরাত্রি
loading...
ধন্যবাদ ।
চেষ্টা করছি উত্তর দিতেে
আপনিও ভালে থাকবেন
loading...
চিঠি লেখার দিনগুলোকে ভীষণভাবে মনে করিয়ে দেয় আপনার এ আয়োজন।
আপনার প্রতিভার তুলনা হয় না। ভাল থাকুন খুব।
loading...
ধন্যবাদ
আপনারা সাথে আছেন বলেই সাহস পাই
আপনিও ভালো থাকবেন।
loading...
আসসালামু আলাইকুম।
আশা করি পরম করুণাময়ে দয়াতে বহুত ভালো আছেন। পর সমাচার এই যে, এই যে আপনারা অযথা অযথাই চিঠি চালাচালি করিতেছেন, ইহা কি জাতীয় ক্ষতি নয়, সময়ের অপচয় নয়? একজন নিজের মনে চিঠি লিখেন আর খেয়ে দেয়ে কাজ না। আপনি তার উত্তর দেন। সত্যি স্যালুকাস! কি বিচিত্র এই বাঙালি জাতি। অর্থব অযথা সময় ক্ষেপন কারী।
আপনাদের সুমতি হোক।
আল্লাহ হাফেজ।
loading...
আপনিও একটা লিখে ফেলুন না চিঠি … সময় তো সবসময় কাজেই ব্যয় করেন এবার না হয় অকাজে কিছু সময় দিন …
loading...
ধন্যবাদ ভাই বলার জন্য।
আমার সুমতি কোন দিনই হবে না, আমি না হয় অর্থব অযথা সময় ক্ষেপন কারী থাকি আপনি তো আছেন ভালো কাজ করার জন্য।
loading...
এক সময় ছিলো অতি ঘন ঘন চিঠি লিখতাম। চমৎকার লিখা ভাইয়া। সালাম রইলো।
loading...
আবার একবার লিখে ফেলুন আমার জন্য
আমি উত্তর দেবার চেষ্টা করবো।
শুভ কামনা থাকলো
loading...
ভালো লাগলো … আমি মাঝে মাঝে চিঠি লিখি এখনো । যাকে লিখি উনারাই জবাব দেন । চিঠি আমার খুব প্রিয় ্,চিঠি লিখতে আর পেতে কি আনন্দ তা বোঝানো খুব কঠিন ।
loading...
সত্যি বলেছেন চিঠি পড়ার মজাই আলাদা,
আমার কাছেও একটা লিখে ফেলুন সময় করে।
ধন্যবাদ এবং শুভকামনা
loading...