আমার ভণ্ড উপন্যাসের কিয়দংশ
আমার কোনো ইগো নেই তেমনটি আমি মনে করি না। কিন্তু আমার ইগো মানুষ এবং মানবতাবাদের উপরে নয়। কয়েক হাজার ফুট নিচে। ঝালমুড়িওয়ালাকে ভাই, বাদামওয়ালাকে দাদা, চানাচুরওয়ালাকে চাচা বললে যদি আমার ইগো পাংচার হয়ে যায়, তেমনি ইগোর আমি নিকুচি করি। দুই গাল ভর্তি জমাট থুতুর মতো সজোরে নর্দমায় নিক্ষেপ করি। এই যেমন একটি শিশু পানিতে পড়ে গেলো। আমি সু্টেট-বুটেট হয়ে কবিতা আবৃত্তির অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছি। তখন যদি জলে নামলে আমি ভিজে যাই ব্যাপার টি কেমন হবে? কারু এতে কিছু নাও আসতে যেতে পারে। আমার অনেক কিছু নয়, সবকিছু আসে যায়।
শিখার বাবা আমার সম্পর্কে কিছু নাখাস্তা, নাদান জাতীয় গালিগালাজ বুক পকেটে নিয়েই হয়ত কবরে যাবেন। এতে আমার তেমন কিছু করার নেই। এই অক্ষমতা আমাকে কিছুটা প্লীহা দিচ্ছে না এমন নয়। তবুও আমার এই ব্যাপারে শিখার সাথে আপোষ রফা করা একেবারেই বেসম্ভব। এইটুকু ইগো মাত্র আমার স ম্ব ল। এর বেশিও নয়। কমও নয়। এইটুকু হারিয়ে ফেললে আমার একান্ত আপন জন বলতে আর কেউ থাকে না। কেউ যদি বলতে চান, বলতে পারেন ভালোবাসার জন্য মানুষ বাপ-দাদার ভিটে মাটি বিক্রি করতে পারে, আর আমি সামান্য ইগো বিসর্জন দিতে পারি না। শিখার হাত ধরে বলতে পারি না সরি। আর কোনোদিন হবে না।
loading...
loading...
পূর্ণ উপন্যাসের অপেক্ষায় আছি প্রিয় কবি। অপেক্ষা অপেক্ষা অপেক্ষা।
loading...
এবার মেলায় প্রকাশের একটা ইচ্ছে ছিল ভাইয়া। কিন্তু ব্যক্তিগত ব্যস্ততায় পারিনি।।
অফুরান কৃতজ্ঞতা জানবেন।
loading...
শুভেচ্ছা রইলো কবি দা।
loading...
আপনাকেও শুভেচ্ছা কবি।।
loading...