জানার আগ্রহঃ
যারা আল্লাহ বা স্রষ্টা বিশ্বাসী নন তাদের মাঝে যদি এমন কেউ থেকে থাকেন যার নিম্নলিখিত অভিজ্ঞতা আছে তাহলে তার কাছে একটি প্রশ্ন রাখা যেতে পারে। প্রশ্নটি নিম্ন লিখিত ঘটনা বর্ণনার পর করা হলো।
ঘটনাঃ
যাত্রীবাহী বিশাল জাহাজে যাচ্ছেন। প্রশান্ত থেকে আটলান্টিকে ঢুকছেন। যদিও পূর্বেই সতর্ক করা হয়েছিল ১০ নম্বর মহা-বিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলে হয়েছে এবং সকল যাত্রীবাহী এবং পণ্যবাহী জাহাজ যেন সমুদ্র উপকূলে অবস্থান নেয়।
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত আপনার জাহাজের ক্যাপ্টেন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে উপকূলে জাহাজটি নিয়ে যেতে সক্ষম হন নি।
আপনি প্রশান্ত আর আটলান্টিকের মাঝামাঝি। তখন দুপুর ১২টা। মুহুর্তেই সুর্য উধাও! ঘন কালো অন্ধকারে আকাশ ছেয়ে দুপুর ১২টা হয়ে গেল রাত ১২টা! ঝড়ের গতি এই মুহুর্তে ২০০ মাইলের কাছাকাছি! সাগরের ঢেউ আপনার দশতলাসম উঁচু জাহাজের ছাদের উপর দিয়ে আছড়ে পড়ছে।
ক্যাপ্টেন সাহেব ঢেউয়ের অভিমূখে ঢেউয়ের বিরুদ্ধে জাহাজ চালাচ্ছে নিজে এবং সবাইকে বাঁচানোর জন্য। আপনার মনে হচ্ছে জাহাজটি মুহুর্তেই ১ মাইল সাগরের নিচে চলে যাচ্ছে আবার মুহুর্তেই ১ মাইল উপরে উঠে যাচ্ছে।
অবশেষে অনেক চেষ্টা করেও ক্যাপ্টেন সাহেব যখন বুঝলেন এ জাহাজ রক্ষা করা তার পক্ষে সম্ভব নয়।
ক্যাপ্টেন সাহেব তখন মাইকে আল্লাহর নাম নিয়ে যাত্রীদের উদ্দেশ্যে বললেন, “এই পরিস্থিতিতে আমার পক্ষে এই জাহাজ রক্ষা করা সম্ভব নয়, আমরা এই পৃথিবীতে আজীবনের জন্য আসি নি। দুই দিন আগে আর পরে আমরা সবাই এক দিন এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যাবো। তাই হয়তো আর দু চার মিনিটের মধ্যে আমাদের সবার মৃত্যু ঘটবে। সবাই তওবা পড়ে মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হউন।
তবে এই পৃথিবীতে একজন সৃষ্টি-কর্তা আছেন। তিনি চাইলে আমাদের বাঁচাতে পারেন। তাই আপনারা নিজ নিজ ধর্মের ঈশ্বরের কাছে ক্ষমা প্রার্থনায় নিমগ্ন থাকুন।”
সাথে সাথেই মুসলিমরা আল্লাহ কে ডাকতে লাগলেন। হিন্দুরা শ্রীকৃষ্ণের মাধ্যমে বিষ্ণুদেবকে ডাকতে লাগলেন। খৃষ্টিয়ানরা ঈশ্বর এবং ঈশ্বর-পুত্র যীশুর স্মরণাপন্ন হলেন। ইহুদীরা টেন কমান্ডমেন্ট এর কিছু ভুল করেছে কিনা তার জন্য ক্ষমা চাইতে লাগলেন। বৌদ্ধরা চার সত্যের আলোকে কোনও ভুল করে থাকলে তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করছেন।
আপনিও এখানে আছেন কিন্তু আপনি যেহেতু আল্লাহ বা ঈশ্বর বিশ্বাস করেন না তাহলে আপনার কাছে একটি প্রশ্ন রাখা যেতে পারে, এখন আপনি কি করবেন?
……/ধ্যান-আত্মা
loading...
loading...
আমি ঈশ্বরে বিশ্বাস করি ইলহাম দা।
loading...
প্রিয় কবি দি! কাউকে অসম্মান করার মতো এতোটা নিচ মানসিকতা আমার নেই।
এ প্রশ্ন আমার মনে অনেক থেকেই ছিল এবং আমি ষ্টেশন নামক একটি ব্লগে এই প্রশ্নটি করেছিলাম কিন্তু উত্তর পাই নি। তবে আজ আপনার একটি পোষ্ট দেখে মনে জমে থাকা প্রশ্নটি জেগে উঠেছে বলে এ নিয়ে পোস্ট দিয়েছি।
কিন্তু এই পোস্টের কারণে আপনার আমার সম্প্ররক নষ্ট হবে কেন? মনে হচ্ছে আপনি আমাকে আনফ্রেন্ড বা মেসেঞ্জার থেকে ব্লক করেছেন।
আমি অবাক হচ্ছি!
আর টার্গেট রেটিং পয়েন্ট নিয়ে আমি কি করবো! TPR আজ আমি প্রথম শুনলাম!
আমিশুধু এটুকুওই বলে যাবো, আপনি আজ যা বুঝে আমাকে ব্লক করলেন সেই বুঝ ঠিক নয়।
loading...
প্লিজ ডোন্ট মাইণ্ড দাদা। দূর্ঘটনা ভুলে যান।
বী ইজি।
loading...
ঈশ্বর রক্ষে করো। আমার ঈশ্বর আছে। ঈশ্বর ঈশ্বর জপি।
loading...
শুভ কামনা প্রিয় কবি
loading...
আমি আল্লাহ বা স্রষ্টায় বিশ্বাসী। অতএব তার হুকুম যা হবে মানতে রাজী।
loading...
Salutation Dear wise opinion personality.


Bangla likte ektu somossa hocche.
loading...
loading...
……/ধ্যান-আত্মা
—-শুধু বিশ্বাসীদের কেষত্রেই প্রযোজ্য, অবিশ্বাসীদের বেলা এটা লাপাত্তা,
তয় মৃত্যর মুর্হতে ঈশ্ব খুঁজে বলে আমার মনে হয়,,,,,,,,,,,,,,,,
loading...
-যাই যাই
কবে থেকে প্রাণটা। করে যাই যাই।
দিনমান অবিরত। করিতে সদা ক্ষত।
নিত্য নতুন ভাবনা গুনে। প্রাণটা চলে।
কোন মাপনে বিধি চলে। দমের আগে।
দম ফুরালে প্রাণটা। কে বা নিঃস্ব বটে।
মাটি গুণ মাটিতে লয়। সদ্য জন্ম কথা।
প্রাণের প্রাণেশ্বর। রয় সে দূরে কোথা।
===
-সব তো ভারি কথা
সব তো ভারি কথা। মিথ্যা সে তো নয়।
পৃথিবী কি জীবণ লীলা? পাপ পূণ্য ময়।
জীবনের মাপন কি? মরা বাঁচা নিত্য নতুন।
প্রেম যাপন কোন মাপনে? বিরহ বাঁচে কিসে?
না কি জীবন সত্য? মৃত্যু সত্য। সব বৈদেহিক।
বিধান পোড়া ভাবনা গুলো। বাঁচতে লড়াই।
মৃত্যু চলে কোন মাপনে? ধরা ধামে কালগুনে।
loading...
যাদের কাছে প্রশ্ন করেছেন ভাই, তারা তাদের পারিপার্শিক কো সৃষ্টিকর্তার কাছে প্রানভিক্ষা চাইবে, এটা নিশ্চিত।
loading...
এই প্রশ্নটা আমার জন্য না।
loading...