অফিসের সকল ব্যস্ততা শেষে
গুটি গুটি পা ফেলে, ক্লান্ত শরীরে
আমার ঘরের চৌকাঠে ক’ড়া নড়াতে যদি’
আর, আমি অধীর আগ্রহের প্রহর ঘুচিয়ে
তোমার সমস্ত ক্লান্তি মুছে দিতাম
আমার আঁচলভরে!
কেমন হতো, এমন হলে?
বিষণ্নতার চাদর মুড়িয়ে নির্ঘুম রাতের
প্রহরগুলোতে, অস্থিরতায়, অবসাদে
পাশ ফিরে যদি তোমাকে পাওয়া যেত?
কেমন হতো, এমন হলে?
যদি মাঠের কোমল ঘাসগুলো
ছুঁয়ে যাওয়া শিশিরের মতো তোমাকে ছুঁয়ে ফেলা যেত’
বিনা বাধায়, বিনা উৎকণ্ঠায়
কেমন হতো, এমন হলে?
সাহেব,
চাতক পাখি দেখেছো কখনো?
কিছু কিছু সময় আমাকে ভাবিয়ে তোলে!
কোন এক জন্মে’ আমি বুঝি চাতকপাখি ছিলাম!
সেই জন্মের দায় মেটাতে বুঝি
আরেককটা তৃষ্ণার্ত জনম পেলাম;
কয়েক জন্মের তৃষ্ণা মেটাতে চাতক পাখির মতই
তোমার অপেক্ষায় প্রহর গুনি!
মনে হতে থাকে’
তোমায় এজন্মে না পেলে বুঝি
আমার অস্তিত্বের অস্তমিত হবে ঠায়;
জানো সাহেব’
বরাবরের মত সব কিছুতেই তোমাকে দেখি-
চায়ের কাপে, চুমুকের ফাঁকে…
পালিয়ে যাওয়া ধোঁয়ায় দেখি…
বারান্দায় দাঁড়িয়ে আকাশের
মেঘের ভেলায়’ তোমায় দেখি!
বইয়ের পাতায়, লেখার খাতায়,
আমার অনুভবে,
আমার অস্তিত্বে বারবার তোমায় দেখি;
তুমি রয়েছো আমার অস্তিত্বে
তুমি থেকে যাচ্ছ প্রতিনিয়ত
আমার জীবনের প্রহেলিকায়!
এ দু’টি চোখে আজও বন্দী হয়ে আছি’
তোমার বাঁকা দাঁতে, স্নিগ্ধ হাসিতে!
আমার পুরো অস্তিত্বে তুমি!
ভেতরে তুমি, বাইরে তুমি,
আমার যত বৃত্ত আছে,সবখানে তুমি।
যেখানে তুমি
আসোনি আজ অব্দি
তার সবটা জুড়ে থাকছে এক’ তুমিই!
তোমার তীব্র অস্তিত্ব
তোমার সুতীব্র আকাঙ্ক্ষায়
আমাকে গ্রাস করে যাচ্ছে প্রতি মুহূর্তে।।
.
30.06.2021@ 03:04AM
loading...
loading...
ফরমেট যেটাই হোক গীতিবাণীর মতোই যে কোন কবিতায় আলাপ থাকে, এটা হচ্ছে লিখনীর অলংকার। ব্যক্তিগত ভাবে একটি কবিতার নির্যাস বা অনুপ্রাস আমি গ্রহণ করি। কবিতায় শত সহস্র উপলব্ধির বর্ণনা আসে অথবা আসতেই পারে। যেমনটি আসে গল্প উপন্যাসে অথবা গদ্যে। পাঠক হৃদয় সেই চরণ এলাকা হৃদয়ে নেয় যে অংশটি তার নিজ জীবনের অংশ বিশেষের প্রতিবিম্বে প্রতিফলিত হয়।
আপনার কবিতায় আবেগ এবং বাস্তবতার মিশেল রয়েছে, অন্তত যে ক’টি লিখা পড়ার সুযোগ হয়েছে, আমার কাছে তাই মনে হয়েছে। কবিতার গড়ন অতি মাত্রায় সংক্ষিপ্ত হলে অথবা বৃহৎ পরিসরের হলে পাঠক কবিতার ভাব বোধনে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে পড়ে; তাইতো আমি অন্তত কবিতার সেই চেহারাটাই পেতে চাই যেখানে কবি পাঠকের কথা বলবেন। পাঠকের কোমল হৃদয়ের আবেগ বিবেকের কথা বলবেন।
সেই বিবেচনায় আমি বিশ্বাস করতে চাই … লিখক হিসেবে আপনি সার্থক।
গুড লাক কবি হ্যাপি সরকার। অলওয়েজ অল দ্য ভেরি বেস্ট।
loading...
কবিতা যখন লিখি তখন কবিতা লেখার জন্য বসতে হয় আমি তো লিখতে গেলে আবেগের প্রয়োজন। আবেগ ছাড়া কোন কবিতা লেখা প্রশিদ্ধ থেকে প্রসিদ্ধতম হয়না। কবিতা লিখতে গিয়ে অনেক কিছুই অনুভব হয়েছে কিন্তু নির্দিষ্ট একটা পথে আমার চিন্তাকে স্থির রাখতে হয়।আমি যে বিষয়ে লিখছি সেটা সঠিক যুক্তি যুক্ত হচ্ছে কিনা দেখার বিষয় রয়েছে বিশদভাবে। যা কিছু লিখছি কোনদিন প্রকাশ করিনি, ভাইয়ার লেখা পড়ার সৌভাগ্য হয়েছিল দাদা ছিল কলকাতার অনেক বড় পন্ডিত রাজশাহীতে তাকে এক নামে চিনতেন আজ তিনি বেঁচে নেই। দাদার লেখনি শক্তি যদি আমার মন স্পর্শ করতে পারতেন, আমার ভেতরে থাকতো তাহলে অনেক কিছু লিখতে পারতাম কিন্তু সেই সৌভাগ্য হয়নি। লেখালেখি করাটা কোন রকম ভাবে চালিয়ে যাই অন্তরের উপজীব্য হিসেবে আমার জীবনে সে সকল কোন ভাবে প্রকাশ করা হয়নি চারটা ডায়েরি ছিল সেগুলো প্রতিদিনের রোজনামচা হিসেবে ব্যবহার করতাম তৈরি করতাম মনের ভেতরে যা কিছু আসতেন সারাদিনে যা কিছু করতাম সেগুলো প্রকাশ করতাম কিন্তু সেটা একসঙ্গে পুড়িয়ে ফেলেছি, পুড়িয়ে ফেলাটাও আবেগ নয় এটা হয়তো বা অন্য কোন কিছু আবেগ দিয়ে পুড়ে ফেলা যায়না আবেগ দিয়ে সৃষ্টি করা যায়। আবেগ থেকে কোন কিছুর পর সরে আসা যায় আবেগ কখনো নষ্ট পথের পথিক হতে চায় না। আবেগ নিরপেক্ষ একটা পথ বেছে নিয়ে ধীরে ধীরে সরে আসতে থাকে। লেখালেখি করা আমার রক্তে রয়েছে তাই হয়তো লিখতে পারি। আমার দাদা লিখেছেন আমার ভাইয়েরা লিখে যাচ্ছেন আমিও লিখছি খুব ছোট ছোট লেখা এই লেখায় হয়তো ভালো কিছু আসবে না। তবে মানুষের প্রাণ থাকবে যে লেখাটা প্রানপন চেষ্টা করব লিখতে সে লেখাটার জন্য অবশ্যই থাকবে। এভাবেই প্রতিদিন প্রতিনিয়ত লিখতে চাই এভাবে একটা প্লাটফর্মে পরিচিত হতে চাই একটা প্ল্যাটফর্ম পেলে অবশ্যই ভালো কিছু করা যাবে কিন্তু কবিতা আমার উপজীব্য নয়। কবিতায় আমি যা লিখি তা ভালোবেসে লিখি। এমন অনেক মানুষ রয়েছে কবিতা গল্প-উপন্যাস কে তার জীবনের কি করে নিয়েছেন সেটা কত দূর অগ্রসর করতে পারব তা জানিনা। একটা প্লাটফর্ম পেয়েছি এখানে আমি লিখব অন্যের লেখা দেখব করব এভাবেই চলতে থাকবে আমার রহমান পথ চলা। আর পাশাপাশি আমি আমার লেখাটা লিখতে চাই শুরু করলে অন্তর থেকে অবশ্যই চলে আসে অন্তর থেকে ভালো লাগে ভালোবেসে যদি কোন লেখা কবিতা গান গল্প-উপন্যাস তৈরী করা যায় তাহলে জীবনটা অত্যন্ত সুন্দর।এসব থেকে মানুষ কোন কিছুই আশা করে না এখন যে যুগে এই শিল্পের কোন মূল্য নেই মনে থাকবেই বা কোথায়! যারা মূল্য দিয়ে যাবে তাদেরই তো তেমনখোঁজ নেই লেখায় হৃদয়ের পরশ থাকলে তা পরিস্ফুটিত হবে তার মূল্যায়ন করবে তবুও শিল্পকে কখনও অর্থের মানে বিচার করা যায় না। শিল্পের শিল্প মূল্য একজন শিল্পীই অনুভব করে এদিকে মূল্যায়নের মাধ্যমে আরো আলোকিত হয়।আপনার মুখ থেকে অনেক প্রশংসা শুনলাম ভাইয়া। আসলে এতটা প্রশংসার যোগ্য কিনা আমি জানিনা তবে আমি লিখি অন্তর থেকে অনেক মানুষ যেভাবে অন্তর ছুঁয়ে লেখা যায় দরদ দিয়ে লিখে যায় আমি তেমনি করে আমার লেখায় যদি শিল্পের প্রবেশ ঘটে তবে আমি সার্থক মানুষের যদি ভালো লাগে তবে আমি সার্থক। অসংখ্য ধন্যবাদ ভালো থাকুন
loading...
নিজ লিখায় নিজস্ব মত তুলে ধরাও এক ধরণের শিল্প। মুগ্ধ হলাম কবি।
loading...
কবিতা কি?
আমি যদি মনে করি একটি কবিতা দিয়ে জীবনের পুরো গল্পটাকে সাজিয়ে বলা যায় তবে সে কি সত্যিই অসাধারণ একটি কবিতা।
আমি যদি বলি কবিতা মানে কি?
তাহলে বোঝা যায় কবিতার সেই নান্দনিক চিত্রগুলো কবির মনের যে আবেগ অনুভূতি ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা এসব তারই প্রকাশ।
আমি যদি ভাবি কবিতা মানে কি
কবিতা শুধু কবিতা নয়, কবিতা শুধু গল্প নয় উপন্যাস নয়। কবিতা একটি জীবনের অধ্যায় হতে পারে।
যার দ্বারা সুন্দর ভবিষ্যৎ অনুধাবন করা যায় তবুও বলতে হয় কবিতা তো কবিতাই কিন্তু আসলে কি তাই!
আসলে কবিতাই পারে খুব সুন্দর ভাবে অনেক কিছুকে তুলে ধরতে। কবিতা পারে জীবনের গল্পগুলো অনায়াসে বলতে, কবিতাতো একজন মানুষের শুধু আবেগ নয় শুধু অনুভূতি নয় শুধু ইচ্ছে নয় আকাঙ্ক্ষা নয়।
কবিতা দিয়ে সৃষ্টি করা হয় নতুন একটি জগত যে জগতটি কবি এবং কবিতার একমাত্র বিধায়ক।
আমি কবিতাকে ভালোবাসি বলেই
কবিতার হয়ে কথা বলি
কবিতা আমার রুটিরুজি নয়
কবিতা আমার মনের খোরাক ক্লান্ত দিনশেষে অফিস থেকে ফেরার পর নিজেকে তৈরি করে যখন লাইব্রেরীতে ঢুকি একের পর এক পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা যখন বইয়ের সাগরে ডুব দিয়ে অতিবাহিত হয়। তখন ভুলে যাওয়া হয় জীবনের অনেক কিছুই কবিতা লিখে কেউ যদি শান্তি পায় কবিতা লিখে কেউ যদি মনের ইচ্ছে গুলো প্রকাশ ঘটায় চারপাশের বিচিত্র গল্প গুলো সাজিয়ে কোন একটা রূপ দেয় তবে তাতে আমি মুগ্ধ।
যে কবিতা লেখে সেই তবে কবি নয়
কবিতা তো সবাই লিখতে পারে
সবাই কী আবৃত্তি করতে পারে
যে কবিতা লেখে সেই কবি নয়
তবে কবিতার মতো একটি কবিতা হলেই যথেষ্ট।
কবিরা যেভাবে কবিতা লেখে সে ভাবে যদি সংসার জগৎটাকে সাজিয়ে তোলে
তবে সত্যিই কি অসাধারণ ব্যাপার।
কবিদের জগত একটু ব্যতিক্রম হয়
সে বলে কবি যাযাবরের মতো নয়
কবিতা লেখায় আবেগ লাগে সেই বলে কবিরা খুবই আবেগী নয়।
আবেগের জায়গায় কবিতার মতো আরেটু আবেগ দিয়ে যদি কবিতার নান্দনিকতাকে ঢেলে সাজানো যায় তাতে কবির একটুও ক্ষতি নেই
সেই বলে একজন কবির জীবনের মানে বদলে যায় না।
আমরা শিল্পকে শিল্পের জায়গা থেকে মূল্যায়ন করতে চাই কবির কবিতাটি কবির কবিতার জায়গা থেকে মূল্যায়ন করতে চাই
কবির নিজস্বতা থাকতেই পারে তবে কবি তার জায়গা থেকে শিথিল হতে পারে না
জীবনের জায়গা থেকে তাকে অবশ্যই এগিয়ে যেতে হবে
আমরা কবিতার ছন্দে নিজের জীবনকে যদি নান্দনিক করতে পারি তবে কবিতার ভেতরে যে দোষ গুণ রয়েছে সেগুলো ঘুচে যেত।
আমি অসাধারণ একটা কবিতা পড়লাম
যা পূর্বেও পড়েছি
কবিতাটি যতবার পড়ি ততবারই মুগ্ধ হই
কবি’র কলমের খোঁচায় অসাধারণ যে কবিতাটি প্রকাশ ঘটেছে যা অনেক নারীর হৃদয় থেকে অপ্রকাশিত কথা। যারা প্রকাশ করতে পারে তারা করে। যারা প্রকাশ করতে পারে না তাদেরগুলো সেভাবেই বন্ধ থাকা বইয়ের চ্যাপ্টার এর মধ্যেই গচ্ছিত থাকে। সে ক্ষেত্রে কবিতাটি অত্যন্ত ব্যতিক্রম।
কবিকে শুভকামনা জানাই
অন্তরের গভীরতম স্থান থেকে। এমন সুন্দর একটি কবিতা উপহার দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে সব প্রতীক্ষা শেষ হোক জীবনের আলোয় আলোকিত হোক ধরা।
❤❤❤
loading...
ধন্যবাদ স্যার আপনাকে কি ভাষায় কমেন্ট করবো আমি জানিনা আর বারবার ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাই না। আপনার প্রবন্ধ সাহিত্যের অভিধা আমাকে বারবার মুগ্ধ করে
আমার অসামান্য শিক্ষায় বলে দেয় আমি কোন সাহিত্য বিশারদ নই সাহিত্যের পথে অনেক কঠিন যদি কোমল হতো তবে নিশ্চয়ই করতে পারতাম খুব সহজে । আপনার লেখা কমেন্টের উত্তর দেয়ার মতন যদিও আমার ক্ষমতা নেই তবুও বলবো আপনার অনন্য সাধারণ লেখা আমাকে বারবার প্রলুব্ধ করে মুগ্ধ করে আপনার প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা রেখে কথা বলছি। আপনার ভাবনার সাথে যদি অন্য সবার সাথে মিলে যেত তাহলে অবশ্যই পৃথিবীটা সুন্দর হতো ফুলে ফুলে ভরে যেত সেখানে কেউ কারো প্রহত না ফুলে ফুলে ভরে যেত সুন্দর পৃথিবী মায়ের জীবন মায়াবী জগত।
ভাল থাকুন অনেক অনেক ভাল থাকুন ❤❤
loading...
ভালো লেগেছে। একসময়ের মনের কথাগুলো আপনার লেখা কবিতায় পেয়ে গেলাম। কিন্তু আপনারামত ফুটিয়ে লিখতে পানি না বলেই লেখা হয় না আমার কবিতা। তবুও ভালোবাসায় নয়ন জুরাই কবিদের কবিতার পাতায় পাতায়।
loading...
লেখালেখিতে আমি খুবই নগণ্য খুবই ক্ষুদ্র ভাইয়া।
যতোটুকু চেষ্টা সেই চেষ্টায় ভালো কোন লেখা তৈরি করা সম্ভব নয়।
আপনাদের লেখার গুণগতমান অত্যান্ত সুন্দর।
আপনাদের কাছাকাছি পৌঁছাতে আরও অনেক সময় লাগবে আমার তবুও এমন একটি প্লাটফর্মে লেখার সুযোগ পাচ্ছি যেখানে অনেক লেখকের এর বসবাস। এখান থেকে আমি অনেক কিছু শিখতে পারবো। আপাতত পড়াশোনার কারণে সবার ওয়ালে যেতে পারছি না তবে অবশ্যই সবার ওয়ালে ভ্রমণের সুযোগ টা তৈরি হয়েছে যখন সেটা অব্যাহত রাখব যখনই সুযোগ পাবো তখনই পড়ার চেষ্টা করবো সবার লেখা।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া
ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
loading...
আপনিও ভালো থাকবেন। তবে হ্যাঁ, আরেকটি কথা। কথা হলো, লেখা প্রকাশ হবার পর লেখায় মন্তব্যকারীর মন্তব্যের জবাব খুব দ্রুত দেয়ার চেষ্টা করবেন। তাহলে মন্তব্যকারী অনেক খুশি হয়। অনেকে আবার এব্যাপারে একটু অহংকার ভাব নিয়ে বসে থাকে। কেউ কেউ নিজের পোস্টে মন্তব্যকারীদের মন্তব্যের জবাবই দেয় না। মাস গড়িয়ে বছর শেষেও না। এটা কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার এবং পোস্টদাতা ঋণগ্রস্ত হয়ে থাকার মতো।
শুভ ব্লগিং।
loading...
ভালো লেগেছে।
শুভ কামনা আপনার জন্য।
loading...
ধন্যবাদ ভাইয়া অসংখ্য ধন্যবাদ অনুপ্রেরণা দেয়ার জন্য শুভকামনা জানাই
loading...