কথাগুলো
আপনারা যে জীবনানন্দ দাশের দিনমান
গুণকীর্তন করেন- সেই কবির মৃত্যু হয়েছিল
বড় করুণভাবে। আই এম ভেরি শিওর,
সেই জীবনানন্দ এই সময়ে ফিরে আসলেও,
তাকে সেই নিগৃহীত জীবনই কাটাতে
হতো। তাকে হাত পাততে হতো, ঠিক আগের মতোই।
যারা প্রকৃত সৃষ্টিশীল, তাদের জীবন এভাবেই যায়। সমাজ, রাষ্ট্র, এমন কি নিজ
পরিবারও খুব একটা কেয়ার করে না।
না করার কারণ হলো, এসব নান্দনিক কাজ করে কাড়ি কাড়ি অর্থ পাওয়া যায় না।
আমাদের অনেক গুণীই মারা যাচ্ছেন।
স্বীকৃতি না পেয়েই।
অহ! বলবেন দিয়ে যান। দেয়ার জন্যই তো
জন্মেন কবি লেখক শিল্পীরা।
তাই?
একজন কবি নিগৃহীত হয়ে মারা যাবেন।
তার লেখার সম্মানিটাও পাবেন না, কর্পোরেট ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে?
পড়ুন, জীবনানন্দ দাশের চিঠিগুলো।
দেখবেন, তিনিও এডভান্স কিছু টাকা
চেয়ে মিডিয়ার দ্বারস্থ হয়েছিলেন।
না, সময় বদলায় নি।
লেখকের লেখা ছেপে বিক্রি করে গাড়ি,
বাড়ির মালিক হচ্ছে ফড়িয়ারা।
কিন্তু লেখকের প্রাপ্য সম্মানিটা দিচ্ছে না।
তাই বলি, মৃত্যুর পরে ফুল দেয়ার দরকার কি???
loading...
loading...
স্বতন্ত্র ঘরানার লিখা। শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয় ইলিয়াস ভাই।
loading...
অসাধারণ।
loading...