বিনম্র বিষের মায়া
সাক্ষী দিতে গিয়ে দেখি আমার ছাউনি সরিয়ে নেয়া হয়েছে
বেশ আগে। দংশনের বিপক্ষে কথা বলার আগে, আমিই হয়েছি
দংশিত লখিন্দর। বিনম্র বিষের মায়া আঁকড়ে ধরেছে আমার
সর্বাঙ্গ। ভঙ্গ করে সকল অঙ্গীকার আমি দাঁড়িয়েছি জলের
কাঠগড়ায়। বৃষ্টিতে ভিজে একটি আশ্বিন খুঁজে বার বার গিয়েছি
সমবেত শরতের কাছে। এভাবে চিনে নিতে হয়, ঠিক এভাবে
অতিক্রম করে যেতে হয় সময়ের দংশনকাল। মহাল করায়ত্ব
না-ই বা হলো। তবুও নীল অমরতা এলে তাকেই দেখানো
যাবে শবদেহের মুখ। স্তরে স্তরে সাজানো প্রেমের শববৃত্তান্ত।
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
'মহাল করায়ত্ব
না-ই বা হলো। তবুও নীল অমরতা এলে তাকেই দেখানো
যাবে শবদেহের মুখ। স্তরে স্তরে সাজানো প্রেমের শববৃত্তান্ত।'
loading...
সুন্দর। আপনার উপস্থিতি চাই কবি।
loading...