অসম্পূর্ণ থেকে যায় পাওনার ছায়াতালিকা। দেনার নক্ষত্রগুলো লাল চোখ দেখিয়ে
পাড়ি দেয় অন্য ভূপৃষ্ঠে। এখানে কোনও সম্প্রদান নেই। যে আলো ঘিরে রাখে
প্রাকৃত সুন্দর— সেই তপস্যাগৃহে মানুষেরাই শিখে নেয় জন্মদান পদ্ধতি, প্রেমহিস্যা।
মূলতঃ এই পৃথিবীও একদিন পাঠগামী ছিল। যারা পড়তে পারতো না
বৃক্ষের শরীর, তাদেরকেই বলা হতো আদিম। যারা সূর্যের তথ্যসমূহ
সংগ্রহ করে যেতো বনভোজনে, তাদের বলা হতো আলোকিত অনন্ত প্রজন্ম।
আর শিশুরা তাদের হাতেই শিখতো আলোবিদ্যা। কোনও বিদ্যালয়
ছিল না যদিও, পাতাগুচ্ছই পালন করতো শিক্ষকের ভূমিকা।
জলের কাছ থেকেই মানুষ শিখেছিল পুনর্পাঠ। শিখেছিল পাখির কাছ থেকে।
নদীকে সহোদরা ভেবে যে নারী অঝোরে কেঁদেছিল— সে ছিল চাঁদের প্রথম
প্রেমিকা।যে কৃষ্ণ বাঁশি বাজাতে জানতো না—সে’ ই মেয়েটিকে ডাকতো রাধিকা।
GD Star Rating
loading...
loading...
GD Star Rating
loading...
loading...
এই পোস্টের বিষয়বস্তু ও বক্তব্য একান্তই পোস্ট লেখকের নিজের,লেখার যে কোন নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব লেখকের। অনুরূপভাবে যে কোন মন্তব্যের নৈতিক ও আইনগত দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মন্তব্যকারীর।
কবিতার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা প্রিয় কবি ফকির ইলিয়াস ভাই। শুভ সকাল।
loading...