সকলকে দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
আমি এসেছিলাম কিছু হাসিখুশি সময় কাটাতে। ভুল করে ঢুকে গিয়েছিলাম কবিতা পড়ায়। এমন নাকানি চুবানি খেয়েছি, বলার ভাষা নাই। তবু কষ্ট করে মাটি কামড়ে পড়ে ছিলাম, কিন্তু রাতে এসে এক কবি (মহিলা) এমন শিক্ষা দিয়েছেন যে আমি পালিয়ে এসে ভাবছি আর যাব না কবিতার তলায়। তারচেয়ে আসুন দেখি আপনাদের হাসাতে পারি কিনা। এখানকার সবায় এমন গম্ভীর কেশে কথাই বলতেই চান না!
আজ ২৬ মার্চ। আসুন একটা যুদ্ধ চালাই। কৌতুক যুদ্ধ।
আমি শুরু করি। তারপর আপনারা মনের ইচ্ছেমতো।
….
পাকিস্তানি এক ক্যাপ্টেন প্রায় নাচতে নাচতে এসে জেনারেলকে বললেন—
: স্যার, আমি এইমাত্র এমন একটা জিনিস আবিষ্কার করেছি, যা ৫০ জন মুক্তিসেনার সঙ্গে লড়তে সক্ষম।
জেনারেল: কী সেটা?
: ২০০ জন পাকসেনা।
……..
এক পাকিস্তানি সার্জেন্ট ২০ জন সেনাসদস্যের একটি দলের উদ্দেশে বললেন, ‘আমি ঠিক করেছি, তোমাদের মধ্যে সবচেয়ে অলস যে, তাকে সবচেয়ে সহজ কাজটা দেব। কে সবচেয়ে অলস? ১৯ জন সদস্যই হাত তুলল। সার্জেন্ট হাত না তোলা সদস্যটিকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি হাত তুলছ না কেন?’
সৈন্য: স্যার, হাত তুলতে কষ্ট হয়।
…….
মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়া সাবেক এক পাকিস্তানি সেনা তার নাতির কাছে যুদ্ধের স্মৃৃতি রোমন্থন করছিল—
নাতি: দাদু, যুদ্ধের সময় তুমি তো একজন সেন্ট্রি ছিলে। রাতে পাহারা দিতে তোমার ভয় করত না?
দাদু: মাঝেমধ্যে করত।
নাতি: কখন?
দাদু: যতক্ষণ না আমি ঘুমিয়ে পড়তাম।
……
জেনারেল ইয়াহিয়া রাগান্বিত হয়ে এক সেনাকে বরখাস্ত করে দিয়ে বললেন, ‘আমি নিশ্চিত, আর্মি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর তুমি আমার মৃত্যু কামনা করবে, যাতে করে তুমি আমার কবরের ওপর থুথু নিক্ষেপ করতে পারো।’
সৈন্যটি বলল, ‘না স্যার। বরখাস্ত হওয়ার পর আমি আর লাইনে দাঁড়াতে চাই না।
এবার আসুন সেরা কৌতুকটা আপনাদের শুনাই।
কৌতুকটা প্রতমবারের মত চয়ন করা হলো ক্ষূদেব্লগারের ঝুড়ি থেকে। তাই এটা পড়তে গেলে নিশ্চয় কিছু সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন নিম্নরুপ_
**কৌতুকটা অত্যাধিক হাসির তাই হাসতে হাসতে যেকোন অঘটন ঘটে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই থাকে।
**আপনি কৌতুকটা পড়তে গেলে অবশ্যই একজন ডাক্তার পাশে রাখবেন। কারন যদি হাসতে হাসেত আপনার দম বন্ধ হয়ে আসে তখন ডাক্তার ডাকার সময় পাবেন কি না এই নিশ্চয়তা আপনাকে কে দিবে।
**তাছাড়া ৬০ উদ্ধ কোন লোক এই কৌতুকটা পড়তে পারবেন না কারন এই কৌতুকটা এমনই একটা মজার কৌতুক যে হাসতে মাতার তার ছিড়ে যেথে পারে।
**কৌতুকটা কোন স্বাস্থ্যবান ব্যক্তি পড়তে পারবেন না, কারন হাসতে হাসতে ইনারা হাটফেইল্ড করতে পারেন।
**এছাড়াও কৌতুকটা শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে, কোন অবস্থাতেই যেন তারা এটা পড়তে না পারে, কারন তারা এটা পাঠ করলে আর কোনদিন স্কুলমূখী হবেনা সারা জীবন কািঠয়ে দিতে চাইবে এমন মজার মজার কৌতুক পড়ে পড়ে।
আহ্হারে দেখছেননি কি কান্ডটাই না হইল আপনাগো শর্ত দিতে দিতে কৌতুকটাই কি ছিল ভুলে গেলাম! পাঠক বৃন্দ কেউ মাইন্ড কইরেন না অবশ্য যখনই আমার মনে পড়বে কৌতুকটা তখনই আমি আপনাগো দরবারে তা হাজির করবই করব। কেমন——–?
এতক্ষন বরং আপানাদেরটা শেয়ার করুন
তো হয়ে যায় কৌতুক যুদ্ধ।
loading...
loading...
কৌতুকের চেয়ে যৌতুকের(পুরুস্কারের) দিকে চোখ আমার !
loading...
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপ শুভেচ্ছা।
হাই হ্যালো।
যৌতুক ভাল নয়। আপনি না চাইলে দেয়া হবে না। ( জাপানে পাঠাবো কিভাবে)
কৌতুক দিন। মজার কৌতুক। বেটাদের নাজেহাল করে এমন সব কৌতুক

চলুক কৌতুক যুদ্ধ
loading...
কৌতুকের চেয়ে জনাব যৌতুক অনেক ভাল। আর আপনি এত ফটকাবাজি শিখলেন কেমনে? শর্ত দিত দিতে আসল ভুইলা যান? যাউক একটা ছোড কোউতুক দেহেন দম বাইর হয় নাকি!
পাক্কি কৌতুকঃ
এক সোলজার মুক্তিসেনা অপারেশনে যাবার আগে মেজরের লিখিত পারমিশন চাইল।
সোলজারঃ স্যার আমরা মুক্তি খতম অভিজানে যাব আপনার অর্ডার লাগবে তাই সই করে দিন।
মেজরঃ আরে উল্লুক কাহা সাইন করনা হ্যায় উয়ো ভি দেখা দে!
loading...
প্রথমে আপনাকে
দারুন। মূর্খ পাকি।
loading...
দিলখুশ মিয়ার আগতম -শুভেচ্ছা স্বাগতম

loading...
loading...
স্যরি – দীলখুশ মিঞা – বানান ভুল হয়েছিলো ।
loading...
ভুলতো ভুলই।
কৌতুক যুদ্ধে অংশগ্রহনে আহ্বান জানাই, হে কলম সৈনিক

loading...
ছোট ছেলে বাবাকে প্রশ্ন করলো : বাবা … চাচা, ফুপু ,মামা সবার বিয়া খাইলাম কিন্তু তোমার বিয়া খাইলাম নাতো !!
বাবা বলল : আমার বিয়া খাবি কেম্নে, আমার বিয়ার পরই তো তুই হইছস।
ছেলে ফের প্রশ্ন করল : কারে বিয়া করলা তুমি ?
বাবা : কেন … তোর মা রে !!
ছেলে : ওও … তইলেতো তোমরা নিজেরা নিজেরাই !!
loading...
হা হা হা
তবে আমি চাইছিলাম পাকিরা অপদস্ত হয় এমন কৌতুক।
loading...
হাছা কইলাম, এইডা আমাগো রিহান সাবও কইবার পারে!
loading...
তৈলে তো রঙ নম্বরে ডায়াল হৈছে জনাব !!

loading...
loading...
একজন পাকিস্তানি নতুন কর্নেল তাঁর নতুন অফিসে এসেছেন। একজন সেনা এসে দরজায় নক করতেই কর্নেল টেলিফোনে কথা বলতে শুরু করলেন, ‘ইয়েস প্রাইম মিনিস্টার, ইয়েস, আমি এখনই আসছি।’
এরপর সেনাটির দিকে তাকিয়ে কর্নেল জিজ্ঞেস করলেন, ‘কী চাই?’
সেনা: স্যার, আমি আপনার টেলিফোনটা ঠিক করতে এসেছি।
loading...
দীলখুশ মিঞার পক্ষ থেকে লাল গোলাপের শুভেচ্ছা নিন।
হাই হ্যালো।
ফকির সাহেব আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
loading...
বাংলাদেশি সেনাদের সঙ্গে গুলিবিনিময়কালে একবার সব পাকিস্তানি সেনা দৌড়ে পালাতে লাগল। হতভম্ব জেনারেল চিত্কার করে বললেন, ‘যাও সবাই, আবার যার যার পজিশনে ফিরে যাও। তোমরা দৌড়াচ্ছ কেন?’
‘কারণ, আমরা উড়তে পারি না।’
loading...
আরে সাবাস।
loading...
ছেলে হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এল। তারপর মাকে বললঃ
ছেলেঃ মা….মা… আজকে কি ঈদ?
মাঃ না, বাবা..
ছেলেঃ তাইলে আব্বা আর ছোড খালা কোলাকুলি করতাছে ক্যা….
loading...
প্রথমে নিন
ওয়াও।
আপনাকে
loading...