… তারপর পল্লবিত পুষ্পের মসৃণ পাপড়ি গুলো হলো রক্তাক্ত !
হেমলকের বিষ মাখা রেণু আর সমস্ত বিদ্বেষ চাপা অনুক্ত স্বপ্ন,
কাজল ডাগর চোখের নিচে জমাট বেধে রইল পৃথিবীর সমগ্র ক্লেদ
না, জল নাই
অশ্রু নাই… কান্নার মাতম হীন নীরবতায় নেমে এলো ঘুট ঘুটে রাত।
বড় আশার ভেলায় ছড়েছিল জীবন
তার চেয়েও বড় আঘাত পেয়ে রুদ্ধ হলো গগন মুখো দ্বার!
এখানে আর কোন দিন জোছনা নামবে না, বৃষ্টির রিনঝিন ছন্দ
অথবা আনন্দে হাসবে না গোধূলির হিজল রাঙ্গা ঠোঁট; কেবলই অন্ধকার
আর নিকোটিন পোড়া উজাড় জীবন।
সত্যি আজব এই পৃথিবী! এই উদ্যান… রঙ্গমঞ্চ
বড্ড আজব এক একটি চরিত্র,
ডায়লগের স্তূপে পড়ে থাকে ভালোবাসা, মানবতার প্রেম
গ্লাস ভর্তি সুরায় ডুবে থাকে সুখের সমস্ত আরাধনা; নিষ্প্রেম আগুনে
একের পর এক সিগারেট পোড়ে, তবু
কি অবলীলায় আওড়ায় প্রতিটি ডায়লগ.. সুর… অন্তরা
এত কিছুর পর চিনতে পারবে কি?
হে সতীর্থ…… শুভানুধ্যায়ী
হে জলুস ভরা মেহফিল
পারফিউমের ভারী আস্তর ভেদ করে তোমাদের নিঃশ্বাসে আমি আছি কি?
খোশ গল্পের রসনায় কিংবা বিষয় বস্তুহীন কোন আলোচনায় পৌঁছবে কি এই কবিতা!
loading...
loading...
পারফিউমের ভারী আস্তর ভেদ করে তোমাদের নিঃশ্বাসে আমি আছি কি?
loading...