বন্ধু গন
তোমাদের ভ্রু কুঁচকানোর মত কোন সত্য প্রকাশ করবো না
তোমরা বিস্মিত হলে আঘাত লাগবে আমার ক্ষুদ্র মনুষ্যত্বে;
আমি ক্ষুদ্র
হত দরিদ্র, ছাই পোষা মানুষ
গেও ভুতের বোঝা আর ঘি হজম না হওয়া কুত্তার কাতারে দাঁড়িয়ে আছি –
আই ফোনের বুকে আঙ্গুলের ক্ষীণ স্পর্শে দুনিয়া ঘুরাতে ঘুরাতে –
রাত কে দিন; দিন কে রাত করার ক্ষমতা যখন কারো হাতের মুঠোয়
তখন-
বৃষ্টি ভেজা ব্যাঙ্গের মত রাত দিন অবিরাম ঘ্যঙ্গর ঘ্যঙ্গর করা ছাড়া আমি আর কি করতে পারি!
তোমাদের এই মাহফিলে
আচমকা ঢুকে পড়েছিলাম এক দিন পথ ভুলে
রঙের ঝলক
স্বপ্নের ফলকের মত মোহগ্রস্ত করে তুলেছিল আমাকে;
তারপর……
এই চরণ থেকে সেই চরণ
কারো লাথি
কারো ওষ্ঠা খেতে খেতে আমি রয়ে গেলাম
তোমাদের উচ্ছিষ্ট খাদ্য সাফ করার সুবিধা নিয়ে, ভিজে বেড়ালের মত।
সেই উচ্ছিষ্টের ঋণ শোধ করার ক্ষমতা আমার নাই…
ঋণ দায়গ্রস্ত মানুষ কে মানুষ বলা পাপ
আমি কিচ্ছু মনে করিনি, যখন তোমরা নিকৃষ্ট পশুর সাথে আমাকে গুলিয়ে ফেলেছিলে
সেই দিন থেকে যদিও বন্ধ হল পুরনো জলসা ঘরের ঘুঙুর ছন্দ
স্তব্ধ হলো ঠুমরীর অন্ধ মুখ!
একের পর এক নিশীথের কান্না মিশে যেতে লাগল গগন বিদারী অলিন্দে;
আমি তব চেয়ে রইলাম তোমাদের আনন্দে!
অনন্ত বৃন্তে লক্ষ্যভেদ করা তীর বিধে যাবার পর
ফিরে তাকাবার অবকাশ রই-লোনা যেই তীরন্দাজের
তোমাদের মাঝে সে স্ফুটিত হয়ে থাকুক চিরন্তন পুষ্পরাজির মতন।
loading...
loading...
অনন্ত বৃন্তে লক্ষ্যভেদ করা তীর বিধে যাবার পর
ফিরে তাকাবার অবকাশ রই-লোনা যেই তীরন্দাজের
তোমাদের মাঝে সে স্ফুটিত হয়ে থাকুক চিরন্তন পুষ্পরাজির মতন।
loading...
লক্ষ্যভেদী জীবনের যে সাতকাহন তা আমরা সকলেই কী খুঁজে পাই! আমরা প্রতিনিয়ত আমাদের নগণ্য পথের মাঝে জেকে হারিয়ে দিয়ে নিজেকে খুঁজে ফিরে আবার ফোন করে জন্ম নেয়ার জন্য নতুন করে জেগে ওঠার জন্য নতুন করে স্বপ্ন দেখার জন্য। এভাবেই বয়ে চলা জীবন এর অধ্যায় আমরা যে এর বাইরে নয়। কবিতাটি দারুন হয়েছে। লেখককে অনেক অনেক শুভকামনা ভালো থাকবেন ভাইয়া
loading...
ভালো লাগার এক কবিতা পড়লাম। কবির জন্য শুভকামনা থাকলো।
loading...