হে আলোকবর্ষের দূরত্ব
তুমি
স্বহস্ত কোষে তুলে ধরলে স্তন মুল
নিগূঢ় উষ্ণতায় ডুব না দিলে
আমিও
ক্ষান্ত হতাম না!
বৈষ্ণব সুরে কীর্তন গেয়ে
বিদ্ধ করলে আমাকে আপন ত্রিশূলে,
নির্বাণ শিখার মত জ্বলে উঠা চিত্ত
ক্রমান্বয়ে খুলে নিলে এক একটি গিট
আপন আঁচলে তুলে নিলে উদ্ভাসিত জৈবিক দাবী!
পৃথিবীর গতানুগতিক নিয়মের সাথে অনিবার্য হয়ে উঠে এই একটি নিয়ম
সকালে – বিকালে রোজকার প্রেমে আমাদের বাধ্যগত অবতরণ,
যোজন যোজন দূরত্বের সীমা ভেঙ্গে বর্ণীল প্রজাপতির মতন মিলিত হতাম
জ্যামিতিক সূত্রের বিস্ময়কর শক্তির নব নব সংযোজন!
তুমি
অলীক স্বপ্নের নিপুণ কারিগর
আমি নিষ্পলক মাদকতায় জেগে থাকি
অষ্ট প্রহর;
যন্ত্রের ভেতর মন্ত্রের সরস আয়োজন
কষ্টের বিবর্ণতা চুষে নিতে নিদারুণ এক আলিঙ্গনে!..
নিঃশ্বাসের স্পষ্ট শব্দে
স্পন্দিত বুকের অস্তিমুলে কামনা জ্বলে উঠে
পুনর্বার……
হে আলোকবর্ষের দূরত্ব,
ভালোবাসার নামে তুমি একি লীলা শেখালে
অশ্রু জলে
রক্তের অনলে
এ কেমন তাণ্ডব বাঁধাল?
loading...
loading...
ইন্টারেস্টিং লিখা প্রিয় স্যার। আলোকবর্ষের দূরত্বের তাণ্ডব দেখতে চাইনা। চাই মিলনের স্ফূরণ। যেখানে থাকুন ভালো থাকুন; আনন্দে থাকুন। বিনম্র সালাম।
loading...
কাব্যের একটি বাক্যেই মানুষের সকল অনুভুতির সংমিশ্রণ ঘটানো যায়। তাই বলা চলে যে, কাব্য হচ্ছে মানবকুরের হৃদয়ের খোরাক।আর তেমনই আত্মার রসদ জুগিয়েছেন প্রিয় কবি মি. দাউদুল ইসলাম।
loading...
কথাকাব্যে দারুণ এক প্রচ্ছদ আর কথামালা। নমষ্কার কবি দা।
loading...
বাহ দারুন কবি,,,,,,,,,,তুমির গ্রহজাল,,,,,,,,,,,,,বড়ই আচানক!

loading...