আসলে রোহিঙ্গা দের এই দুর্ভোগের জন্য তারা নিজেরাই দায়ী। ওরা শত শত বছর ধরে রাখাইনে বসবাস করলেও নিজেদের মায়ানমার এর অধিবাসী করে দাঁড় করাতে পারেনি।
পারেনি তাদের মধ্যে একজন শেখ মুজিব হয়ে জন্ম নিতে। কিন্তু বছর বছর সন্তান জন্মদান আর পান চিবাতে ভুল করে নি। এক জন রোহিঙ্গাও নাই যে দাবী করতে পারে সে তার ধর্মের জন্য লড়ছে, অথচ তাদের মধ্যে ধর্মবাজ উগ্রভাব এর অভাব নাই। আইএস কিংবা মওদুদী চিন্তাধারার এক বিশাল জনগোষ্ঠী এই রোহিঙ্গারা।
কিন্তু বাংলাদেশ উদার মানসিকতার দেশ। যদিও অধিকাংশ রোহিঙ্গা মুসলমান- কিন্তু বাংলাদেশ তাদের আশ্রয় দিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ হিসেবে। আর প্রতিবেশী হিসেবে সেটা বাংলাদেশের মানবিক দায়িত্ব।
তবে মায়ানমার সরকার তাদের জাতিগত নিধন এর দায় এড়াতে পারবেনা। রোহিঙ্গাদের উপর অমানবিক নির্যাতন ও দেশান্তরি হতে বাধ্য করার অপরধে ইতিমধ্যে আন্তর্জাতিক আদালতে তাদের দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, সুতরাং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দেয়া ভাষনে প্রস্তাবিত পাচ দফা অনুযায়ী সু চি সরকার কে তার জনগনদের স্বদেশে ফেরত যাবার রাস্তা করে দিতে হবে।
অবশ্য আমাদের দেশে আজ যারা লোক দেখানো মায়া কান্নায় ব্যস্ত, তাদের অনেকেই চায় রোহিঙ্গা সমস্যা লেগে থাকুক। পারলে তাদের এদেশেই থাকতে দেয়া হোক-
এতে তাদের উপ্রি সুবিধা হয়, কারণ তাদের মতোই রোহিঙ্গারা উগ্র ধর্মান্ধ স্বভাবের। তা ছাড়া হত দরিদ্র এই জনগোষ্ঠীকে দিয়ে খুব সহজেই আইএস, জঙ্গীরা তাদের অপকর্ম করিয়ে নিতে পারবে।
অতএব, আমরা ভাবতেও চাই না যে
কোন ভাবে রোহিঙ্গা রা এই দেশে দীর্ঘ মেয়াদী বসবাস করছে বা করবে।
-দাউদুল ইসলাম
====\\=====
loading...
loading...
আপনার আলোচনার সাথে পূর্ণমত পোষন করছি। কোন দ্বিমত নেই।
loading...
সালাম জানুন স্যার
ভালো থাকুন সব সময়। শুভ সন্ধ্যা
loading...