যখন আমি যাইতে লইলাম
রাইতের মতন আন্ধার করা কষ্ট গুলারে উসকাই দিলে তুমি
তখনোত দিনের মইধ্য প্রহর! এখনো আমার অজানা
কোন কামে তুমি জ্বালাইছিলে আগুন, বুকের ভেতর দোটানা
ঘুড়ি উড়িয়ে হাওয়ার গোত বাড়াইছ দিগুণ- কোন কারণ?…
কোন কারণ- বেণী করা চুলে গুঁজেছ আমার প্রিয় ফুল
বুকের হেরেম খুলে জুড়াইছ চান্নির রাইত,মদিরা নদীর কুল…
কিসের এতো অধীর ঝুলন, শিশির ক্রান্তি অশ্রুর লগন
বলো- কি কইতে হয়েছো অস্থির, চঞ্চল করিছ মন!
নইলে, যাইতে দেও
উজানের জোয়ারে ভাসামু নাও
হাওয়ার তালে পাল তুলে গনুম- নদীর উথাল পাতাল ঢেউ…
আমারো যে জ্বলে-পরাণের গহীনে পরাণ! তা তো জানে না কেউ…
তুমিও এতকাল হুদাই দেখে গেছ, কওনি কোন কথা
ওইপারে তোমার বসত ভিটা-এইপারে আমার অসম ব্যথা
আইজ তো যাইবার কাল-
এতো দিন দেখিছো যেই মুখ, দ্যাখনি বুকের তাম্র-তমাল তৃষা
বাতাসা হাতে তার জইন্ন্যে আইজ হইছো উচাটন-
নাকি, এটাই ভালবাসা?
এ–ই—রে !
তাইতো বলি- কোন কারণে হরিণীর চোখে বরষার মেঘ
ঘোর লাগা বুকে সহসায় নেমে আসে চান্নি রাইতের আবেগ!
সুরের মতন ঢেউর গর্জন, পরাণের গভীরে অলকানন্দার ঢল…
ওরে কুমারী সখা- এবার এইবার তো স্থির হও
আড়ালে লইয়ে যাও তোমার বহ্নি শিখা, দেও শিশির মাখা শীতল চুম্বন
… কত কাল দাওনি ঘুমাইতে বুকের ভেতর বাকবাকুম গুঞ্জন…
দা উ দু ল ই স লা ম
৫.৭.১৭
loading...
loading...
ওরে কুমারী সখা- এবার এইবার তো স্থির হও
আড়ালে লইয়ে যাও তোমার বহ্নি শিখা, দেও শিশির মাখা শীতল চুম্বন
… কত কাল দাওনি ঘুমাইতে বুকের ভেতর বাকবাকুম গুঞ্জন…
//দাউদুল ইসলামের কবিতা মানেই কবিতার আসল সুধা আস্বাদন । অশেষ শুভকামনা কবি !!!
loading...
কবির মন্তব্যে খুব প্রাণিত হলাম।
অনেক ভালবাসা ও শুভেচ্ছা জানাই । শুভ কামনা রইল –
loading...
সেই প্রথম থেকেই আপনার লিখার ভক্ত আমি। সুযোগ আর বিনা সুযোগ আপনার লিখা আমি পড়ি। ভালো লাগে জন্যই এতোটা আগ্রহ আর ভালোবাসা। আজকের লিখায় …
শিরোনাম থেকে লিখার আদ্যপান্ত আপনার সহজাত লিখার ভঙ্গিমাই পাল্টে দিয়েছে।
অভিনন্দন স্যার। আশা করবো কবিতার মতো ভালো আছেন। আপনার উপস্থিতি চাই।
loading...
সালাম এর প্রতি উত্তর সহ আমার শ্রদ্ধা গ্রহন করুন স্যার।
মন থেকে বলছি
আমি যা , তার অন্তরালে আপনিই স্পন্দিত প্রেরণা।
loading...
loading...