বিরাট কোহেলির জিহ্বা টা অতটা অপমানকর ছিলো না, যত টা অপমানকর ছিলো
পাকি ইমরান খানের বাংলাদেশের সেমিফাইনালে উঠা নিয়ে করা মন্তব্যে,
বিরাট নিজ দলের বিজয়ে অহং আক্রান্ত ছিল,অথবা তাদের চিরশত্রু পাকিস্তানিদের সাথে শেষ লড়াই লড়বে বলে কিছুটা অতি উত্তেজিনা।
কিন্তু ইমরান খান আক্রান্ত জাতি গত বিদ্বেষে-
বাঙালী কে তারা কখনো মানুষ বলে বিবেচনা করতে পারেনি, ফলে বাংলাদেশের সাথে খেলায় মুখোমুখি না হয়েও শুধু বাংলাদেশের সেমিফাইনাল অবধি উত্তীর্ণ হওয়াটা তাকে বিষিয়ে তুলেছিল।
ইমরান খানের ভয় ছিলো আজকের ফাইনাল খেলায় বাঙালীরর মুখোমুখি হবে আর পরাস্ত হবে, অথবা সে ভেবেছিল বাংলাদেশ কে নিয়ে রূঢ় ও অপমানকর উক্তি করলে ভারত তাকে কিছুটা
মায়া দেখাবে;
কিন্তু খেলা খেলাই
জয় পরাজয়ের নিশ্চিত একটি প্রাপ্তি নির্ধারণ এর মাধ্যম, যেখানে জাতি, ধর্ম, বর্ণ কোনটাই খেলতে নামে না। খেলাই খেলার ফলাফল নির্ধারণ করে, আর সেটা সব সময় এক রকম হতে হবে এমন কোন কথা নাই।
তাছাড়া আজকেত খেলার জয় পরাজয় নিয়ে অন্তত বাংলাদেশের কিছু যায় আসে না। কিন্তু
খেলা প্রেমিক বলে দর্শক হিসেবে যে কেউ যে কোন দল কে সাপোর্ট করতে পারে এটা স্বাভাবিক,
তবু যেখানে পাকিস্তানের প্রশ্ন-
যারা আমাদের মাঠে বা মাঠের বাহিরে কোথাও মানুষ বলে নুন্যতম সম্মান দিতে পারে নি, তাদের সমর্থনে আর যাই করি না কেন বিজয় উল্লাস করতে আমার বিবেকে বাধে।
একটা কথা বলে শেষ করবো-
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ কে, যারা প্রাণপণ লড়াই করে সেমিফাইনাল এর মাঠ অব্ধি নিয়ে গিয়েছে আমাদের জাতীয় সংগীত।
জয় বাংলা
loading...
loading...
অভিনন্দন টিম বাংলাদেশ কে, যারা প্রাণপণ লড়াই করে সেমিফাইনাল এর মাঠ অবধি নিয়ে গিয়েছে আমাদের জাতীয় সংগীত।
জয় বাংলাদেশ।
loading...