মানুষের দিকে তাকালেই, আমার চোখের দিকে
উড়ে আসে একগুচ্ছ ছাই,
বৃক্ষের দিকে কান পাতলেই, বেজে ওঠে
একটি পুরনো করাতের ক্রন্দন ধ্বনি-
আর নদীর দিকে!
না, কী দেখি তা আর বলা যাবে না।
বলতে পারছি না অনেক কিছুই,
দেখতে পাচ্ছি না কবি কিংবা চিত্রশিল্পীদের
মুখ। যারা বাঁশি বাজায়, কিংবা যারা একান্তই
একলা থাকতে
ভাবতেই পারি না
তুমি নেই- না ফেরার দেশে
কি অভিমান করে
চলে গেলে- চলে গেলে,
সারা আঙ্গিনা জুড়ে
খুঁজে ফেরি- মা গো- মা;
তোমার রান্না ঘর-
ধান শুকনো উঠান,
পায়ের চটি- থাল গ্লাস
সবই দাগ লেগে আছে!
স্মৃতির ভেলা যাই ভেসে;
দুচোখে বর্ষার ভেজা
খই ফুটানো নোনা জল;
এভাবে ক্যান্সারের কাছে
পরাজয় হবে,
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৫ বার দেখা
| ৫৩ শব্দ ১টি ছবি
মরলে একটু নাড়াচাড়া পড়ে
রিখটার স্কেল চার সাড়ে-চারে
চেপে যা এখন, লুকো শেলটারে
আমরা মিছিল-ঘেরাওয়ের জোট
নবযুগ আনা সেরা হুজ্জোত
চুমু ছিল যারা, গুটিয়েছে ঠোঁট
নেট প্র্যাকটিসে দেখে নিতে হয় —
জুনিয়ার ব্যাট। এক হিটে ছয়?
বিপ্লবী নল দৃঢ় নিশ্চয়!
এসব বোঝে না মধ্যবিত্ত
নিচু শির, ভয়পূর্ণ চিত্ত
বেঁচে থেকে ছেলে কীই বা ছিঁড়ত!
তাকিয়া