নিজের টাইমলাইন একান্ত নিজের অনুভূতি ব্যক্ত করার একটা শক্তিশালী প্ল্যাটফরম। কিন্তু গল্প লিখতে লিখতে নিজের কথাই বলা হয়ে ওঠে না।
আমি মিস করি আমার ছোট ভাইকে। ‘ইমিডিয়েট’ ছোট ভাই। আমার জীবনের অধিকাংশ সময় ওর সাথে কেটেছে। সেই ছেলেবেলা থেকে একসাথে স্কুলে যাওয়া, এক সাথে বেড়ে
মন কথনিকা-৪৬২৯
লিখে এত লাভ কী আমার, ভাবি নাকো এসব,
বুকের ভিতর লেগে থাকে শত শব্দের উৎসব
লিখতে আমার লাগে ভালো, মনে লাগে শান্তি,
লিখতে পারলে পাতা ভরে যায় মুছে যায় ক্লান্তি।
মন কথনিকা-৪৬৩০
এত যে সুখ চারিপাশে, শান্তি আমার মনে নাই,
কত কথা মনে জমা বন্ধু আমার সনে নাই,
রাগ করে
প্রতিবেশে হায়েনা শকুন আর পরিবেশে মৃত ফসফরাস, দেহ
থেকে ঝরে যাওয়া শিশুর পাঁজর। আমি ছুঁয়ে দেখি, এই কফিনে
আমিও শুয়েছিলাম বিগত জনমে আর সিজোফ্রেনিয়া ঘেরা আকাশ
ছিল আমার সহচর। ভালোবাসা দেবে বলে কেউ আসেনি কাছে,
ডাকেনি ধরে নাম। বিধি বাম ছিল না জানি, তবু কেন এই মানব
নির্মিত বলয়
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০০ বার দেখা
| ১১০ শব্দ
আমি চিরকাল গান পাগল মানুষ। কিশোরী বয়সে কোনও কোনও সুর চোখ ভেজাতো। তারপর নদী দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে, পলি পড়েছে। থমকে থেকেছে মন। অনেক ওঠা পড়ার পর পুরোনো আমি বদল হয়েও কোন এক ভোরে পুরোনো কোনো সুর আজও একই
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১২ বার দেখা
| ২১০ শব্দ ১টি ছবি
ভাবছি কৃষক হবো,
তপ্ত আর শুষ্ক মরুর বুকে সবুজ শস্যের দোল খেলাবো
কৃষাণীর আঁচল তলে লবন পান্তা ভাত খাবো।
অতঃপর,
ছোট্ট একটা মুদির দোকান হবে, সময়ানুযায়ী পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করবো
পিতা-মাতা, ভাই-ভাতিজা আর স্ত্রী-সন্তানদের একটু সময় দিবো
প্রকৃত কথা হলো স্বাধীনতা বলতে পৃথিবীতে কিচ্ছু নেই
আমরা
কবিতায় তোমার ব্যবচ্ছেদ হতে পারতো
শব্দ আর অক্ষর গুলোকে আমি চিরতরে নিষিদ্ধ করলাম।
পেন্সিল স্কেচ অথবা জলরঙে প্রকাশ পেতে পারত- তোমার বেহাল্লাপনা
তাবৎ তুলি আর পেন্সিল কাটার গুলো নি-স্পর্শ করে দিলাম
যদিও জেনে বুঝে তুমি ফিরে গেছো নস্টালজিক জলসা ঘরে
যে আসরে – ক্যু চক্ষের
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৭ বার দেখা
| ১৪৮ শব্দ ১টি ছবি
চা পানের শেষ চুমুক ধরে ভিজে যাচ্ছি।
এক নেশাসক্ত কবি, তার কবিতা
লেখার আগে বন্দোবস্ত মন
নিয়ে বসে আছে, দ্রাক্ষার ভেতর;
এই মুহূর্তে,বুড়ো পৃথিবীর মুখোমুখি
সটান হয়ে পাঠ করছি,তাকে-
মরে যাবার আগে, ধূমাল বিস্তারে
পাঁকা পেঁপের মতো টসটসে আবৃত অঙ্গ,
তীব্র হয়ে ওঠা শ্রমণ রূপ, ক্ষীয়মাণ নগর
প্রার্থনা পরা সাত স্বর্গের পৃথিবী
দুচোখের সামনে
কবিতার পিছে ছুটে- ছুটে
বৃদ্ধ হয়ে পরছি- ঠিক কাদামাটি মতো;
নোনা জল চারপাশে বালুচর!
তবু কবিতা কেমন আছে, জানি না;
সোনালি মাঠ প্রান্ত শুধু দৃশ্যময়-
আর কত কবিতা? জানি জানতে পারবো না
সর্বশেষ বৃদ্ধ বয়স বলে কথা, চিনবে না
এ কবিতার পরিচয়ও
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৮ বার দেখা
| ৫২ শব্দ ১টি ছবি
টুসু গান (গীতি কবিতা) প্রথম পর্ব
কলমে-কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
টুসু উৎসব পালনের সময় পৌষ মাসের শেষ চারদিন চাঁউড়ি, বাঁউড়ি, মকর এবং আখান নামে পরিচিত। চাঁউড়ির দিনে গৃহস্থ বাড়ির মেয়েরা উঠোন গোবরমাটি দিয়ে নিকিয়ে পরিস্কার করে চালের গুঁড়ো তৈরী করা হয়। বাঁউড়ির দিন অর্ধচন্দ্রাকৃতি, ত্রিকোণাকৃতি ও চতুষ্কোণাকৃতির
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২০ বার দেখা
| ৩৩৯ শব্দ ১টি ছবি