আজ সবকিছু ঝিম মেরে আছে
উড়ন্ত পাখির ঝাঁক, হালদা নদীর বাঁক, ঘরের চালের উপর কা কা করা দাঁড়কাক!
তবুও আমি চেয়েছিলাম ভুত অথবা অদ্ভুত সকল
ঝিম ধরা ভাব ভেঙেচুরে যাক, গ্রন্থিত হোক কালের কেয়া; দুঃখগুলো ভাগাভাগি হোক হোক দেয়া-নেয়া!
প্রকৃত ভগ্নাংশ হোক, অপ্রাকৃত হোক অথবা মিশ্রই
হোকআমি
ক
তোমার জন্য কিছু চিহ্ন রেখে যাবো। দাগগুলো আমারই থাক,
এমন ধূসর শরীরে মাটির মমি হয়ে যেমন ঘুমিয়ে থাকে, পুরনো
কাঠের শিকড়, পচে যাওয়া পাতাবৃক্ষ কিংবা গোলাপের পাপড়ি
প্রদেশ। রেখে যাবো আঁকন আর কাঁপনের আঁচড়। চর, নৃ-নদী।
দাগগুলো শুকিয়ে যায়। চিহ্ণ শুকায় না কখনো। দাগগুলো ঢেকে
রাখে মানুষ। চিহ্নগুলো অন্য
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৩ বার দেখা
| ২০৮ শব্দ
অন্ধকার নেমেছে আজ সভ্যতার ছোট্ট কুটিরে,
কে তুই আজো একেলা দাঁড়িয়ে আছিস?
সুবোধ নাকি?
অবাস্তব কল্পনা বিলাস নয়তো আবার!
কি জানি কি ভাবছি-
মনুষ্য নির্মিত সভ্যতায় তো মানুষের স্বার্থসাধন,
তুই কিভাবে আসবি?
না,
তুই না তোর আদলে স্বার্থান্বেষণে ব্যস্ত কেউ-
চলে যা, যা-ই তুই-
কখনো ডাকবো না, আমি লুটেরা শুধু সভ্যজনে ভয়!
সুবোধ আসিস না,
দুঃখ থেকে কান্না আসে
সুখ থেকে হাসি,
বেশি দুঃখে বুক ছাপড়ায়
আনন্দে বাজায় বাঁশি!
খাবার যদি না থাকে ঘরে
ক্ষুধা বাড়ে অকারণ,
পকেটে যদি না থাকে কড়ি
জীবন থাকতেও হয় মরণ।
সংসারের অশান্তি নরক যন্ত্রণা
থাকুক যতই ধনসম্পত্তি,
টাকা-পয়সায় বাড়ায় বিলাসিতা
অশান্তিতে ভুগে দম্পতি।
দুনিয়াতে দুঃখ-কষ্ট
তেল আভিভ বেন গুরিয়ন এয়ারপোর্ট। হিব্রু এক্রোনেম ন্যাটবাগ। পৃথিবীর আর দশটা উন্নত দেশের মত গুছালো ও পরিচ্ছন্ন একটা এয়ারপোর্ট। প্রথমে দেখায় ভাল না লেগে উপায় নেই। নিউ ইয়র্কের জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টের মত ব্যস্ত না হলেও সামগ্রিক ব্যস্ততা
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮১ বার দেখা
| ৫৭০ শব্দ ৩টি ছবি
অথচ প্রগাঢ় সম্পর্ক টেনে আমাদের
ঘোলা চোখে অনেকগুলো স্মৃতি
রোজ উড়ে আসত আর আমড়া
পাতার উঠানে অসম্ভব মুগ্ধতা নিয়ে
কী এক মধুর কলমা পড়েছিলাম
একের ভেতর এক রেখে; অতি সহজে
আবগাহন করতে থাকি আমরা-
আর বিপুল শিল্প অনুযায়ী যে সকল
সবুজ হৃদয়ে অসমাপ্ত হাসি এনে
হাজিরা দিচ্ছিল শাদা আশাদায়ক
করুণ দুপুরের ছায়াহীন~দূরত্ব
ভারী বাতাসে বুক
(বর্তমানে পাকিস্তান অশান্ত। আজ থেকে কয়েক বছর আগে আমার “এদেশ ওদেশ” নিবন্ধে লিখেছিলাম এরকম ঘটনা ওখানে বারবার হয়, কেন হয়। প্রকাশিত সেই পূর্ণ নিবন্ধের কিছুটা অংশ মাঝে মধ্যে তুলে দেব। পাঠকের দেখুন কিছু বোঝেন কি না।)
মজার ব্যাপার হলো, চরম দক্ষিণপন্থার মৌলবাদকে প্রতিরোধ করতে পারত
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৫ বার দেখা
| ৪৯৪ শব্দ
পারিনা
একদম খাপ খাইয়ে চলতে পারিনা,
হোচট খাওয়া পায়ে খুঁড়ে খুঁড়ে পথ চলি
তোমাদের কাছে আমি এক বেখাপ্পা জীব!
অথচ
সজীব মনের আয়নায়
তোমাদের নির্জীব প্রতিচ্ছবি বলে দেয়
এই বেলাজ চরিত্র কথা, গুপ্ত কাহিনী!
আমার খুব ব্যথা লাগে-
মানুষ হয়ে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৬ বার দেখা
| ১৬৭ শব্দ ১টি ছবি
কবির সাথে আমার প্রতিদিনই কথা হয়। তাঁকে জানাই, এনগরে কীভাবে
সর্পছানারা বাস করে মানুষের বুকের আস্তিনে। কীভাবে মাঝে মাঝে কারো
পকেট থেকে দ্রুত লাফিয়ে পড়ে ধূর্ত ইঁদুর। কিংবা পোষাকুকুরগুলো কীভাবে
লেজ নাড়াতে নাড়াতে কিছু শুকনো খাবারের জন্য দেখায় নিজেদের মিডিয়া
প্রভূত্ব। কীভাবে কালোকে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯১ বার দেখা
| ১৫৬ শব্দ ১টি ছবি