যে কোনো চলচ্চিত্র বৃষ্টি দিয়ে শুরু হলে ভালো লাগে
জানলার শার্সি দিয়ে গড়িয়ে আসা বৃষ্টি
খোলা ছাদে ঝুলে থাকা পোশাক ভিজিয়ে দেওয়া বৃষ্টি
অথবা মেয়েটির মুখের ওপর দিয়ে গড়িয়ে নাম বৃষ্টি।
দীর্ঘ সময় ধরে পড়তে থাকা ঝড় বৃষ্টি
পরিচালক ও প্রযোজকের পাণ্ডুলিপি ধুয়ে দেয়
কাউকে দোষারোপ
অনুবাদ|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৯৪ বার দেখা
| ৩৩৩ শব্দ ১টি ছবি
জীবনের হাত ধরে মনের বিচরণ
কোনটা চারণ ভূমি
জীবন না মন?
তুমি বললে ‘মন’
তবে মনের ডানায় ভর করে জীবনের বিচরণ হোক
-তবে তাই হোক
-এসো,আমি তোমাকে দেব জীবনের আরেক গগন
-ছেড়ে দেবে জানি, আসছি তবুও
– কি করে জানলে ছাড়বো
– কত দিন ধরে খুঁজছি ‘মানুষ’ নিজে একবার
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২০ বার দেখা
| ৭৪২ শব্দ ২টি ছবি
পৈতৃক নিবাস এর কথায় চিন্তা করে
কিছু নবী রাসুলের কাজ করাই ভাল!
কারণ পৈতৃকেরা এই কাজই করেছেন;
বিশ্বাস অবিশ্বাসের কিছু যায় আসে না
মৃত্যুই পৈতৃক সম্পত্তির মধ্যে চিরসত্য
ইতোমধ্যে নানা নানী, দাদা দাদী প্রয়াত
প্রমাণ দিয়েছেন কাল পরশু হয় তো তুমি
আমি কিংবা পাশে বসে দেখছেন যারা
সবই
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৮ বার দেখা
| ৫৪ শব্দ ১টি ছবি
শপথের শব্দগুলো শুনে হেসে উঠে কুমিরের দল।
”আমি ফকির সালাহউদ্দীন মোহাম্মদ ইলিয়াস এই মর্মে
শপথ করিতেছি যে ”
বলার পর পরই থমকে উঠে আমার কণ্ঠ। কাঁটাবিদ্ধ
হরিণের গলা কিংবা ধনুকবিদ্ধ পাখির ডানা এর আগেও
স্পর্শ করেছে আমার হাড়।আমার দেহের পরাজিত লৌহকণিকা
আমাকে জানিয়েছে,নদীর প্রতিটি বাঁকেই গড়ে উঠেছে
প্রতারকের ফাঁদ।যে ফাঁদে
আজকাল সবখানে বান্ডিল অফারের ছড়াছড়ি দেখি
আর মনে মনে গাছ-পাথর কষি
সবাই জানে ঠুনকো আঘাতেই ভেঙে যায় রোহিঙ্গা চাঁদ
তবে কি বান্ডিল অফারের সবগুলোই নিছক ফাঁদ?
ডানা ছাড়াই যত্রতত্র কতো কতো পাখি ওড়ে
ওড়তে ওড়তে সাত-সমুদ্দুর তেরকাদা আসে ঘুরে
কেবল মানুষ হওয়ার কেউ বান্ডিল অফার দেয় না
সবাই নিজস্ব ক্ষেপণাস্ত্র উঁচিয়ে
আমি পাহাড়ের কোলে যে বসতি করেছ
সেখানে কোন আসবাব নেই
পাখি বন্ধুরা তাই আমার ঘরে আসে না
আমি বাটিতে জল ভরে দিই
থালায় শস্যদানা ঢেলে দিই
তবুও তারা ঘরে প্রবেশ করে না
তারা বলে, “তোমার আসবাব নেই”
আমি বলি, “পাখিদের কি আসবাব লাগে?
তারা খোলা আকাশে উড়ে বেড়ায়
আমি
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৮ বার দেখা
| ৬১ শব্দ ১টি ছবি
জন্মদিনে শ্রদ্ধা জানিয়ে —
আমার যে লেখাটি অনেকেই চুরি করে নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছে সেটিই আবার দিলাম।
রামকিঙ্কর বেইজের জন্ম ১৯০৬ সালের ২৫ মে। পিতা চণ্ডীচরণ, মার নাম সম্পূর্ণা। তাঁদের বাড়ি ছিল বাঁকুড়ায়। পারিবারিক পদবি ছিলো পরামাণিক। রামকিঙ্করই প্রথম
দ্রোহের মাঝে-আজও কবি
বিরাজ মান! চাঁদের দিকে
তাকালে- মনে হয় ঝাঁজাল
বিদ্রোহের গান; মাটি ভিজে
যায়- সবুজ সমরায়, সোনালি
মাঠ ঘাট এমন কি পাঁজরে ঝরে
রক্তাক্ত বুক- অথচ কবি আজও
প্রেরণা দেয় এক দ্রোহের অনল;
কবি শুধু বাংলার নয় বিশ্ব দরবার!
দ্রোহের রঙিন মেঘের নাম নজরুল।
১২জৈষ্ঠ ১৪২৯, ২৬
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬০ বার দেখা
| ৪১ শব্দ ১টি ছবি