এক পশলা বৃষ্টি হয়ে গেছে।
রংধনুর রঙ এর লুকোচুরি দেখতে দেখতে পথ হাঁটছি। সোনালী বিকেলটাকে আবার এতো তাড়াতাড়ি যে ফিরে পাবো ভাবিনি। কিছুক্ষণ আগেই নীলচে কালো মেঘেরা সব গুড়ুম গুড়ুম করে আকাশটাকে দখল করে নিলো। টিউশন শেষ করে মেসে ফেরার তাড়া
গল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭৭ বার দেখা
| ১২৬৩ শব্দ ১টি ছবি
তপ্ত রোদে মরুর বুকে
যেমন –বটের মায়া
মাথার উপর বাবা শুধু
হয়ে থাকেন ছাঁয়া।
এই ছায়াতে সুখে দুঃখে
যাদের জীবন যাপন
তারা জানে এই জগতে
বাবার’চে কে আপন!
হাতটি ধরে বাবা যখন
হাঁটতে নিয়ে শেখান
দূর আকাশে তারার মতো
দূরের পথটি দেখান।
হোঁচট খেয়ে পড়লে কখন
ভীষণ পেতাম ভয়
বাবা
আমার আব্বা তাঁর দশ সন্তানকে কী কিছু শিখিয়ে যেতে পেরেছিলেন! সেরকম চেষ্টা করেছেন বলে মনে হয় না। প্রথাগত সদুপদেশ হয়তো শুনিয়েছেন অনেকবার কিন্তু আমল করার জন্য জোর করেননি। আমার আব্বার স্বভাবে জোর জবরদস্তি ছিল না।
তবে একটা কথা মন্ত্রের মত সবসময় আওড়ে যেতেন সেটা
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৫ বার দেখা
| ১৭২ শব্দ
টানা বৃষ্টি, ভারত থেকে আসা উজানের ঢল আর নদীর পানির অস্বাভাবিক বৃদ্ধি হার মানিয়েছে সকল প্রস্তুতিকে। ক্রমশ বাড়ছে পানির উচ্চতা। দুর্ভোগ বর্ণনাতীত। গলা পানিতে ভেসে থাকা মানুষগুলো খড়কুটো ধরে ভেসে থাকার প্রাণান্তকর চেষ্টা করছে। উদ্ধারকর্মীদের নৌকা দেখলেই হুমড়ি খেয়ে
আমার তন্দ্রাচ্ছন্ন শ্রান্ত দুটি আঁখি
বিরল জনপথ ছাড়িয়ে প্রান্ত সীমায়
এসে বিশ্রাম নেয় কোনো নদীর ধারে,
তবু তোমার দেখা পাওয়া যায় না ।
ঘুম আসে আবার ভাঙে, তোমায় খুঁজি
হয়ত একদিন দেখা পাব এই আশায় ।
আবার ঘুমিয়ে পড়ি, শতাব্দীর ঘুম
তোমার ভরসায় থেকে থেকে প্রদীপ
ম্লান হয়, নতুন প্রদীপ খুঁজে পাই
নয় ভাবনার ছয় কথা
১
কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে নিজেকে নিরপরাধ প্রমান করবার ব্যার্থ চেষ্টা নিয়েও দেখি কোথাও যেন জেগে উঠছে নতুন চর। চরের দখলদারিত্ব নেবার সৎ সাহস নেই বলেই এড়িয়ে যাচ্ছি এই শোকবার্তা। আমরা মানবিক নই। এখনও ভয় পাই সামনে এগিয়ে যেতে। একজন ঋষি অনেক আগেই
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪২০ বার দেখা
| ৪৫১ শব্দ
আমরা নদীতীরে দাঁড়িয়ে যখন বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করছিলাম,
তখন আমাদের পাশ দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল একটি শান্ত বাঘ,
তার হলুদ-কালো গায়ের চামড়ায় ডুবেছিল দুপুরের রোদ
কয়েকজন রাখাল, বাঘটিকে চরাতে চেয়েছিল ধূসর মাঠে।
মাঝে মাঝে বন্যপ্রাণীরা তৃষ্ণার্ত হয়ে লোকালয়ে ছুটে আসে,
জীবনের জন্য নির্মিত জলস্তম্ভের ছায়ায় দাঁড়িয়ে ওরা চায়,
সবুজ নিঃশ্বাস। মানুষেরা
বাবা আমার বাবা,
তোমাকে ভালবাসার জন্য, তোমাকে কাছে পাবার জন্য, তোমাকে স্মরণ করার জন্যই আজকের এই “বিশ্ব বাবা দিবস”।
তুমি আমার জন্মদাতা। তুমি যদি বাবা জন্ম না দিতে, তবে তো এই সুন্দর পৃথিবীতে আমার আসা হতো না ৷ তুমিই
জীবন|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৩ বার দেখা
| ৪৭০ শব্দ ১টি ছবি
এই বৃষ্টির দিনে বারান্দা হাসছে খুব
শহরের ভেতরে; নির্ঘুম সন্ধ্যায়-
প্রতারণাহীন কর্পূর মেশানো
কী একটা ঠাণ্ডা সবুজ ট্রেন ধরে
মানুষের স্বভাবে ভিজছে
শুঁকনো ডালে চাঁদ, বনের ওধারে
আদুরি অন্ধকার, স্নানে ওঠানামা
করে তেরো নদীর জল, মেঘাচ্ছন্ন-
পাহাড়ে দুরু কবিতার বিলম্বিত রূপ
এমন কিছু বুঁদ হয়ে যায়। ধমনীর-
নরকে-সুন্দরময়ী গোপন আনন্দ
কেবল তুমিহীন কাঠগড়া এখানে
ধেয়ে আসে
এখন পড়ন্ত বিকাল। ছাদের বাগানে একা একা বসে আছে আকিব। সে পুরাতন ঢাকার একটি স্কুলে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ে। ভালো ছাত্র হিসাবে তার সুখ্যাতি আছে। সবচেয়ে বড় কথা হল, আকিবের আই কিউ অনেক বেশি। ক্লাসে টিচার যখন পড়ান, তখন সে
অশোধিত ঋণ
এবার হিসাব মুখী হয়ে উঠেছে জীবন
যেখান থেকে বোনা হয়েছিলো স্বপ্ন, জন্ম প্রহর
জন্ম-জন্মান্তরের আয়োজন,
যখন থেকে শুরু হয়েছিল চিরন্তন সাধন- অশোধিত ঋণে
জন্মের প্রয়োজনে;
এবার সংজ্ঞায়িত হবার পালা
জন্মের দায়ভার, রক্তের অধিকার আর পূর্ব পুরুষের ধর্মশালা!
একটি চিৎকার নিঃশ্বাসের গতিবেগ ছুঁইয়ে দুর্বার কান্না
সেই প্রথম বার
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৪৫৫ বার দেখা
| ৫৭ শব্দ ১টি ছবি