চার পাঁচটা শালিক মাথার ওপর দিয়ে গেল, ছুঁই-ছুঁই।
হাত উঁচালাম। এত প্রলম্বিত গতি যেন খাঁচাপলাতক
-পাখি। যাচ্ছে-বিলাসহীন সারিবাঁধা সন্ধ্যায়- এই
ক্রাইম ভাবনা নরকের শিল্প পোড়ায়ে-স্বপ্ননির্জন পঙতি
আর গানের বিন্দাস, দীর্ঘ পথের মতো; সর্বস্বসমর্পণে-
ক্রমেক্রমে বড় হয়ে ওঠে চমৎকার মেডিনোভা-চাঁদ
কবিতা লেখার আপেলবীথি দিন। বিস্তীর্ণ ভাষা ঝুলিয়ে
-ধরে,
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৮ বার দেখা
| ৮৯ শব্দ ১টি ছবি
সব বাবা উঠে দাঁড়াও,আপামর বাবা
বুকের বাঁদিকে হাত রেখে বলো, শেষ কবে
সন্তান বুকে জড়িয়ে ধরেছ
ছেলেকে মেসেজ করতে যে-চোখ হঠাৎ
ঝাপসা হয়ে যায়, মুখ তুলে সেই অপরাধী-দৃষ্টি একবার দেখাও আমাকে
দিন যায়, তোমার পিঠ থেকে খুলে
বসন্তের ডানা উড়ে যাচ্ছে ছেলের শরীরে
হারানো জিনিসের লিস্ট
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৬ বার দেখা
| ১২৭ শব্দ ১টি ছবি
আষাঢ়ের গল্প হয়ে যাচ্ছে-
অনেক কিছু অথচ শ্রাবণ
সুধায় অনেক খানি কারণ
সোনালি ক্ষণ যত সব ঋণ;
শুঁকে গেছে মরুময় যত ক্ষত
তবু আষাঢ় ফিরে কিন্তু প্রাণ
আকাশে বাদল, মাটিতে কাদা
এই কি তোমার ছলনা রূপ;
ফাল্গুন দেখো স্বার্থের পূজারী
আগুন নিভাও না কালবৈশাখী।
০১ শ্রাবণ ১৪২৯, ১৬জুলাই’২২
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩১ বার দেখা
| ৩৮ শব্দ ১টি ছবি
যে মানুষটি বিশ্বাস যোগ্য ছিলো,
যে মানুষটি হাতে হাত রেখে
বুকে আকাশ সমান ভরসা নিয়ে বলেছিল
সুখে দুঃখে সারাজীবন তোমার পাশে থাকবো।
একসাথে পথ চলতে গিয়ে সামান্য কিছু বাগ্বিধিনায়
হঠাৎ করে সেই মানুষটি বদলে গেলে বুকটা
হা-হা-কা-র করে উঠে। মনে হয় জীবন যেন
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০ বার দেখা
| ৮২ শব্দ ১টি ছবি
যারা মহানবীকে নিয়ে করে কটূক্তি,
তাদের সাথে হবে না কোনও চুক্তি।
করবো বয়কট, দেখা দিক যত সংকট,
করবো ঘৃণা, চলবে প্রতিবাদ ধর্মঘট।
মুসলিম হিন্দু ইহুদী বৌদ্ধ খ্রিস্টান,
আমরা সকলেই একই মায়ের সন্তান।
নেই কোনও ভেদাভেদ, সকলেই সমানসমান,
আল্লাহ ঈশ্বর গড একজনই, তিনিই মহান।
আমাদের গ্রামে মাথাভাঙা গাছ
আকাশ পাইয়্যা উড়তে ভুলে গেছে
অথচ একটা বিদীর্ণ আয়নায়
স্নিগ্ধ চোখে দৃষ্টি পোড়াতে
বাড়ির ছাদ হতে দেখা যায়
মাটি সংলগ্ন ছোট স্বাস্থ্যবান ঘাস
হাওয়ার সঙে রাজার স্বভাব ধরে
একফালি মেঘের ভেতরে
শাদা কুয়াশার টুপি পরে
কিংবা কমলা রঙের মিথ-
জড়োহাঁসের সন্ধ্যায় কেবল
এই নগরে-উদাস হয়ে ছুটছে
সকল তাড়াগুলোর বলবৎ ঢেউ!
বন্ধুরে তোর মনটা যেন পাহাড় পর্বত গিরি,
মনের বাড়ী যেতে দেখি পাতা আছে কাঁটার সিঁড়ি
মন যে কেনো হলো না তোর শুভ্র মেঘের আকাশ
তুই কেনো হলি আমার এক নদী দীর্ঘশ্বাস,
পাথর বুকে হলো আমার ব্যথায় বসবাস!
শুভ্র মেঘের আকাশ যদি মনটা হতো তোর,
তুই রে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৬ বার দেখা
| ১৮০ শব্দ ১টি ছবি
মৃতের কাছে স্বপ্নের গুরুত্ব থাকতে নাই
যেমন স্বপ্নের কাছে মৃতের কোন গুরুত্ব নাই।
খুব শীঘ্রই যুক্ত হবে সারি সারি কফিন-
যৌথ জীবনের বিস্মৃতি থেকে জন্ম নেয়া সহস্র প্রশ্ন,
নীরবে আত্মহুতি দেয়া বিবেকের ধ্বনি!
অতএব, নিশ্চিত থাকো
দ্বিখণ্ডিত বিশ্বাসের তর্জনী গর্জে উঠার অপেক্ষায়।
উগান্ডার কবিতা
মুল: ইংরেজি
অনুবাদ: বখতিয়ার শামীম।
অপরাধীগণ কি চিরঞ্জীব!
মুচকি হেঁসে তাকিয়ে আছে সত্যবাদীর দিকে
ওরা ভাবছে,
যে পাপী সিংহাসনে বসে খেলছে ইঁদুর বিড়াল
তাকে তোমরা কতটুকু জানো
ভ্রষ্টচারী পাপের আত্মা শরীর ছুঁয়েছে তাঁর।
সেখানে তুমি জাতের বিচার করবে?
পাপ লেহন ভেঙে দেবে জাতের আস্তানা
যে সম্রাজ্ঞী চিৎকার করে
অনুবাদ|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৯ বার দেখা
| ১৪৯ শব্দ ১টি ছবি