সুর হারা এই বুকের মাঝে
নিত্তি বাজাস ঝুনঝুনি –
তুই কিরে ধন দুই জনমের টুনটুনি!
ক্ষণিক দোষে মান না করে
সয়ে বর্ষা খরা,
হাতের কাছেই ছন্দে নাচিস
যায় না তবু ধরা।
না যদি হোস আপনজনা
তোর তালে ক্যান ক্ষণ গুনি –
তুই কিরে ধন দুই জনমের টুনটুনি!
নিদ্রা বা হোক
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৫ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
‘২টা মাঝারি সাইজের বুদ্ধিজীবি বিক্রয় করা হবে। ঘাড়ের হাড্ডি নরম, সহজেই সামনের দিকে ঝুঁকে যায়। মেরুদণ্ড ফ্লেক্সিবল। হাতের রেখা মুছে গেছে। দীর্ঘদিন পাম ওয়েল বিক্রি এবং ম্যাসেজ পার্লারে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে।’ বুদ্ধিজীবী দু’জন বিমর্ষ দৃষ্টিতে বিজ্ঞাপনটির দিকে তাকিয়ে আছেন। দেশের জনপ্রিয় দৈনিক
গায়ে জড়িয়ে নিতে নিতে অনুভব করি রক্তের ওম
এই চাদর গায়ে দিয়েই নদী পার হয়েছিলেন আমার
সহোদর, আমার বুকের ভেতর যে পাখি দম নেয়
প্রতিদিন, তার জন্য জমা রাখি অমর উষ্ণতা।
এই বিজয়ের ভোরে
আমি বার বার পাঠ করি সেই চাদরের ভাজ
বার বার খুলে দেখি কিছু নাম ও শিখা
যে
একাদশ জাতীয় সংসদ থেকে পদত্যাগ করেছেন বিএনপির নির্বাচিত সংসদ সদস্য হারুনুর রশীদ।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর কাছে হারুনুর রশীদ নিজের পদত্যাগপত্র দেন।
হারুনুর রশীদ আজ বেলা ১১টার দিকে পদত্যাগপত্র নিয়ে জাতীয় সংসদ ভবনে যান। দুপুর ১২টার দিকে তিনি সংসদ ভবন থেকে
বাংলা সাহিত্যের কথা বললেই যে নামটি সর্বাগ্রে আসে তিনি আর কেউ নন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। যাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ কবি-সাহিত্যিক বললেও অত্যুক্তি হবে না। যিনি “গুরুদেব”, “কবিগুরু” “বিশ্বকবি” ইত্যাদি অভিধায় ভূষিত। ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ,
তোমার বিষাদগুলো কাজল করে
চোখে এঁকে নিলাম চেয়ে দেখোনা
একদিন একটা সুন্দর আইভিলতার
ফাঁক দিয়ে দেখে নেব তোমার হাসি
জলেতে ভেসে যায় যে হাঁসের পালক
তার উপরে একটা করে প্রিয় আখর
যখন ঝুম বর্ষায় ভাসবে বকুলতলা
তখনি একমুঠো স্বপ্নবীজ ছড়িয়ে দিও।
৭১ মানেই রক্ত ঝরা রাত
দীর্ঘ নয় মাস বীর বাঙালির যুদ্ধ;
৭১ মানেই ৭ মার্চের ভাষণ
২৫ মার্চের সার্চলাইটে ছাত্র, শিক্ষক
বুদ্ধিজীবী হত্যার কালো রাত,
আর ২৬ মার্চের স্বাধীনতার ডাক;
৭১ মারেই ৩০ লক্ষ শহীদ- ২ লক্ষ
মা বোনের সম্ভ্রম হারানোর আর্তনাদ;
৭১ মানেই রক্তে অর্জিত ১৬
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯১ বার দেখা
| ৪৪ শব্দ ১টি ছবি
রাতের ভেতরে হারিয়ে যেতে যেতে আমি আবারো
খুঁজে ফিরি আঁধারের নিজস্ব ওম। যারা নিজেদের
সাম্রাজ্য বাড়াবে বলে খুঁড়েছে আমার ভিটে, তাদের
প্রেতাত্মা দেখে আমি হেসে উঠি। এরা একাত্তরে ঠিক
এভাবেই হেরে গিয়েছিল আমার পূর্বসূরীর কাছে। রক্ত
ও রোদের নিয়ন্ত্রণে জয়ী হয়েছিল সূর্যবালার দুটি হাত।
দিনের ভেতরে হারিয়ে যেতে যেতে আমি