পর্ব -১৩
সময়কে পেছনে ফেলে জীবন এগিয়ে চলে সামনের দিকে। চলতে চলতে পথিক কখনো সখনো অতীত পথের দিকে ফিরে তাকায়। সে পথের বাঁকে বাঁকে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে মনের চোখ দিয়ে দেখে নিতে ভালবাসে।
মিলু স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথে আনমনে কখন যেন
এগারো
“ও-গৃহস্থ, আমার কলোমডা কোথায় বোলতি পারো? ও-গৃহস্থ, আমার চ্যাবোনপ্রাশের কৌটো পাচ্ছি না”। মনে হবে ভাষকের বয়েস পঁচিশ বছরে আটকে, তেমনি নেশাধরানো গলা। ‘ও-গৃহস্থ’ ডাকে ঘর-উঠোন ভ’রে আছে সারাদিন। মায়াও “একটা কাজ যদি করার উপায় থাকে” এই নকল উষ্মা ঠোঁটে নিয়ে রান্নাঘর থেকে এসে জিনিস
আসলে যেন আমাদের এ জীবনটা
পথিকের সে বিরাম স্থল
যেন ভূতল অসমতল;
যেন মানুষের কৌতূহল
যেন এ কচু পাতার জল
যেন সস্তা সে এক খেলনা সাদামাটা।
আসলে জীবনটা অকূল সে সমুদ্র
গল্প কাহিনীর চিত্র ছায়া
কখনো এ অন্ধ স্নেহ মায়া;
কখনো মেলে না মায়া দয়া
কখনো নেই মানুষে হায়া
কখনো অশান্ত
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০১ বার দেখা
| ১৩১ শব্দ ১টি ছবি
আমার বিষণ্ন জানালার ওপারের আকাশ বিষণ্ণ হয়ে আছে। সে কী আমার মনের কথা জেনে আমার সাথে সহমর্মিতা দেখাচ্ছে! আজ আমার মন বিষণ্ণ। কোন কোন দিন অকারণে মন খারাপের ঘটনা ঘটে; আজ কারণে ঘটেছে। গত দুই তিন দিন ধরে শরীরের অবস্থা ভালো না; মাথা ব্যাথা,
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩৬ বার দেখা
| ৩৪২ শব্দ
বিশ্বটা যে কাঁপছে এবার
কাঁপছে ক্রিকেট জ্বরে
ব্যাটার আর বোলার এরা
যাচ্ছে সবাই লড়ে।
চার হাঁকছে ছক্কা হাঁকছে
হাঁকছে গলার স্বরে
জান তুমি কাপটা এবার
উঠবে কাহার ঘরে?
নানান দেশের নানা মানুষ
মাতছে সবাই খেলায়
ব্যাটে-বলে কাটছে সময়
সাজছে ক্রিকেট মেলায়।
এই কাপটা বাংলাদেশের
কেউ নিও না ভাগ
টাইগাররা বোলিং ব্যাটিং এ
ভাঙ্গবে সবার দেমাগ!
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৭৭ বার দেখা
| ৪০ শব্দ ১টি ছবি
নিক্ষেপ করার জন্য যে জল আমার হাতে
তুলে দিয়েছিলে, তা হয়ে গিয়েছিল শিলা।
দ্রোহের ধানে ধানে সাজাতে চেয়েছিলে যে হেমন্ত,
তা হয়ে গিয়েছিল ধূসর কার্তিকের সূর্য।
আমি সেই সূর্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়ে একটি পলাতক
দোয়েলের চোখের দিকে তাকিয়েছিলাম। আমার
অনটন, আমাকে দূরে সরিয়ে রেখেছিল
সকল উৎসব থেকে।
একদিন নদীর বুকেও অসংখ্য পাথর
বুনোফুলের ঘ্রাণে মাতাল
পথে যখন হাঁটি,
পায়ে তলায় থাকে আহা
ভেজা দূর্বার পাটি।
কিছু ছিঁড়ে হাতে রাখি
কিছু আঁচল ভরি,
কী আনন্দে ভাসাই রোজই
আমার জীবন তরী।
লাল পিঁপড়ে’রা বাঁধলো বাসা
ঐ না সবুজ পাতায়
তাদের তুলে রাখি আমি
নীল কবিতার খাতায়।
পাতার উপর জলের বিন্দু
ছুঁয়ে দিয়ে হাসি,
এই প্রকৃতি ফুল আর পাতা
কত
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
শীতের প্রথম দিনে মেঘ উড়ে নামছে
এক সাঁওতাল কিশোরীর শরীর বেয়ে
শাদা হাঁসের মতো; নিকট হয়ে দেখছি
কমলালেবুর প্রবাহ রোদ খোলস ছড়ায়
জলের মুকুরে-এই গাঢ় পৃথিবীর মিথে
পাখির গান আর মেয়েটির নোলকে
ফলন ফলিতেছে নৈকট্য বাতাসের ফ্লেভার
কার্পাসের মতো ওড়ে, ইজেল শৈশব-ঝাঁক
এখানে ভিড়ঠাসা লজ্জার বোতাম চেপে
দুঃসময় লেখা হয় যেমন সাতটা আনন্দ
এক
ফুটবল কিংবা ক্রিকেট- বিশ্বকাপ আসলেই উন্মুখ হয়ে থাকে খেলাপ্রেমীরা। তবে খেলার চেয়েও বেশি কৌতূহলী- কোন দল জিতবে বিশ্বকাপ? এ নিয়ে খেলা শুরুর কিংবা দিনক্ষণ ধার্যের অনেক আগ থেকেই চলে জল্পনা-কল্পনা, তর্ক-বিতর্ক।
ভালো লাগা বা ভালোবাসার জায়গা থেকে অনেকেই তার পছন্দের দল
বিবিধ|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৫ বার দেখা
| ২২০ শব্দ ১টি ছবি
হেমন্তের গান গেয়ে চাষী সব ধান কাটে
হেমন্তের হিমেল কবিতা (দশম পর্ব)
কলমে- কবি লক্ষ্মণ ভাণ্ডারী
হেমন্তের রং লাগে মাঠে পাকা ধান,
ধান কাটে গেয়ে সবে হেমন্তের গান।
ধানকাটা হলে শেষ নিয়ে আসে বাড়ি,
ধানের বোঝাই নিয়ে চলে গরু-গাড়ি।
জল নিতে আসে বধূ অজয়ের ঘাটে,
নদীপারে মাঠে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৭ বার দেখা
| ৯০ শব্দ ১টি ছবি
তোমার আশায় বুক বেঁধে আছি
আমি জানি তুমি আসবে,
সকল বাধা পিছে পড়ে রবে
বিজয়ের হাসি হাসবে।
চলার পথে বাধা জানি আছে
আছে হারাবার মত ভয়,
যার মনে আছে সাহস অসীম
করবে সে বিশ্ব জয়।
বিপদ যখন আসে নিজ পানে
কেউ নাহি থাকে পাশে,
সুখের সময় যে ছিল আপন
দুরে তখন সে হাসে।
সম্মুখে তোমার যে
পর্ব-১২
প্রতি বছরের মত মিলুর ঠাকুরমা এবারও অনেক আমসত্ব দিয়েছেন। আচার করেছেন।
সেগুলো একটা হোগলার চাচের উপর রোদে শুকাতে দিচ্ছেন ঠাকুরমা। সাথে সাহায্য করছে মিলু। পাশে দাঁড়িয়ে দেখছে অশোক।
মিলুদের বাড়িতে অনেক আমগাছ। আম পাকা শুরু হলে মিলুর প্রতিদিনের নেশা বারবার আমতলাতে যাওয়া।
তোমার জীবনের
একটি অপরিহার্য এবং অপরিবর্তনীয়
অংশ বলেই এইদিনটি
কখনো ভুলে যেতে পারবোনা।
তাই নিজেকে
আবিষ্কার করা এই আমি,
হয়তো কোনদিন বলতে পারবোনা
সুদূরের ওই কিংবদন্তী পথে
আমাকেই সাথে নিও,
হয়তো জোরকরে
করবোনা কোন আবদার
বলবোনা চলো ঘুরে আসি
ওই গোলাপের বন।
হয়তো বিশেষ এই দিনটি
এসেছে বলেই আজ অভিব্যক্তিতে
দিলাম তোমায় অভিবাদন
এই দিনের
সত্যিকারের আশীর্বাদ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৪ বার দেখা
| ৯৯ শব্দ ১টি ছবি