সভ্য যুগের সভ্য মানুষ
স্বার্থের ধান্দায় থাকে বেহুশ,
মন্দের কদর ভালোর দোষ
ধর্মের বাণীতেও হয়না হুঁশ!
ধর্মের বাণী করে শ্রবণ
করে না কেউ দুষ্টের দমন,
পুণ্যের আশায় তীর্থে গমন
ফলায় না সভ্যতার ফলন।
সভ্য যুগে অসভ্যের শক্তি
দুষ্ট লোকদের করে ভক্তি,
জ্ঞানী লোকের খণ্ডন যুক্তি
কী করে
নিরাকার দহনে জ্বলছে কবি, নীল জলের উপর টলমলে প্রতিচ্ছবি
শত সহস্র প্রশ্নের তোড়ে জর্জরিত বিবেকের সাথে করছে অনর্গল বোঝাপড়া
দেবীর মুখোমুখি হতে আজ তার বড্ড দ্বিধা! জীবনের আর যৌবনের ঊর্ধ্বে যে দাবী
কবির সাধ্যের সীমানায় সেই আশা শক্তি নিতান্তই অপ্রতুল
ফিরে যাবার সমস্ত
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৫ বার দেখা
| ৩২৩ শব্দ ১টি ছবি
গানের দুপুরে-রূপালি বরফের
শীতল অনুভব করি।
বকুল। এত সুন্দর! এত দারুণ
স্তব্ধ রং নিয়ে ধ্যানের গান গাচ্ছে।
চোখকে শাসন করে যাচ্ছে যে
তার মেলাবন নুরের নহর দেখায়ে
এমন স্বর্গগন্ধার দগদগে খ্যাতি
আর কে বা দিতে পারে! তুমি এমন
হতে পারতে, পারতে না?
চৈতি জ্যোৎস্নার শাদা আমল
শেষে একদম অন্যরকম, প্রতিটি-
দারুণের সঙ্গে। কেবল অযত্নের
ব্যাকুলতায় প্রলোভন