বৈশাখ আসে বৈশাখ চলে যায়
ভালো-মন্দ ফলফলাদি কতো খায়,
কেউ খায় বিরিয়ানি কেউ হায় হায়
কেউ আবার কাঁচা লঙ্কা শাক-ভাত খায়। তবুও দিন থেমে থাকেনা বেলা শেষে
দিন চলে যায় রাত নেমে আসে,
যায় দিন যায় মাস বছর বারোমেসে
আসে বৈশাখ মেতে উঠে আনন্দ-উল্লাসে।

ব্যক্তিগত একটা গল্প দিয়েই শুরু করি লেখাটা। কথা দিচ্ছি খুব একটা লম্বা করবো না। স্তেলার সাথে পরিচয়টা ছিল অনেকটা প্রি-এরেঞ্জেড। আমার রুমমেট আন্দ্রেই শনিবার ক্লাসে যাওয়ার আগেই বলে রেখেছিল সন্ধ্যায় যেন কোথাও না যাই। তার সাথে একটা অপরিচিত জায়গায় যেতে হবে।

গান কবিতা যা লিখেছি
কাগজে তা রয়,
যদি মনে দাগ না কাটে
হয়েই যাবে ক্ষয়। আমি যবে থাকবো নাগো
কেহ পড়বে তাই
নয়ত কেহ বাজে ভেবে
পুড়ে করবে ছাই। যে নয় তবে নামী লেখক
সবার তুচ্ছ আজ,
যেমন আমি কি লিখেছি
পাই যে ভেবে লাজ। শব্দের ভাণ্ডার অতি অল্প
কই কবিতা হয় ?
পারি

(শুরু করেছি ভারত – বাংলাদেশ – পাকিস্তানের ময়নাতদন্তমূলক নিবন্ধ “এদেশ ওদেশ”। লেখাটি আগে এক‌টি কাগজে প্রকাশিত হয়েছিল। পরে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। কিন্তু আমার মনে হয় ২০১৫ সালে লেখা এই নিবন্ধ এখনো প্রাসঙ্গিক। আজ চতুর্থ পর্ব।) দুই দেশেই প্রথম দিকে মৌলবাদকে মদত দিয়েছিল শাসকগোষ্ঠী। পাকিস্তানের প্রয়োজন

হাঁটতে হাঁটতে যখন উড়তে থাকি তখন ভাবি
এ আর এমন কী? মশা ওড়ে, মাছি ওড়ে
পাখি ওড়ে, তেলাপোকা ওড়ে ওড়ে আরও
এমনি কতো কিছু ভুলে-বেভুলে যে নেয় কিংবা
যারা নেয় তিব্বতের রুপালি গল্পের পিছু!! আসলে জীবন কেবল দু’আঁটি পাটের বোঝা
সরল অংক কেবল নামেই, নয় এতো

কিছুটা বিশিষ্ট হবার আগে এ মাটির অস্তিত্ব ছিল জলের আকর। আঁকাআঁকি নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম বলে আমাদের ও দেখা হয়ে ওঠেনি, বৈঠার টান আর নদীদের বিবিধ সূত্রমুখ। পাশ কাটিয়ে যেতে যেতে
কেবল গোণে রাখতাম দূরের বনমুদ্রা এবং সুদূরের প্রান্তিক পরাণ। কেউ সাথে যাবে না জেনেও আমরাই বাড়িয়ে

দেখা হবে, সুশীলতা স্তনের সন্ধ্যায়
মাছ চোখের মতো চুমুর বিনিময়ে
এই যে ধরুন, শহরে গভীর উৎকণ্ঠা
এমনো সন্ধ্যায়~দ্রৌপদীর বাঁকে
প্রবেশ করবে সম্প্রতি দুগ্ধ নীলিমা
আর অবসান হবে চিকন লজ্জা
দারুণে এক অভ্যর্থনার গ্রন্থিঘোরে-
লাভরোড, আযানু সৌরভ~মন্দির
তারপর এল সুখে মিরপুর জংশন কদাচিৎ এক সনাতনী হাওয়া এসে
শাদা কঙ্কালে লুকোনো পবিত্রতায়
আধ-ঘন্টার মতো সবুজ বনপালা
সুন্দরের গলা

এক কবিতার উষ্ণ পরশ
শুধু প্রেমের দিকেই হাঁটে অথচ
লাল বর্ণের অর্থটাই ভাল করে বুঝি না!
লোকলজ্জায় আজ কাল
সেই শিক্ষাটাই পেলাম না- যত সব বিতর্কই গোল্লাছুট খেলে গেলো;
ফুল কেনো কবিতার প্রেমে পরে;
সময় দিন কাল পত্র

আমার সাথে বন্ধুত্ব করো না,
আমি প্রতিদিন নিজের সাথে যুদ্ধ করছি।
এবং আমি মানুষকে দূরে ঠেলে দিই,
এমনকি তাঁর জন্য আমি দুঃখিত না। তুমি যা ভাবছ আমি সে নই,
আমি ঠান্ডা, অন্ধকার, এবং দূরের বরফে ঢাকা চকচকে অসীম পাহাড়
হয়তো আমার বোঝা তুমি টানতে পারবে না

শুনো বন্ধু শুনো কথা, দুষ্টুমিতে মন ভরেছে,
বৃষ্টি হচ্ছে বাইরে দেখো, অথৈ বৃষ্টি আজ ঝরেছে;
করো না আর মানা তুমি ভিজবো আমি বৃষ্টির জলে
ছেলেবেলায় যাবো ফিরে একটুখানি ভিজার ছলে। দাও ছাতাটা উল্টো করে বৃষ্টির পানি ধরবো তাতে
ঠোঁট বাকিয়ে শুনিয়ো না কটু কথা

আমাদের হাতে পাঁচটি করে আংগুল আছে। প্রতিটি আংগুলের আবার নির্দিষ্ট করে নামও আছে। এই আংগুল গুলো আবার জ্যোতিষ শাস্ত্রের সাথেও সম্পর্কিত। আসুন জেনে নিই আপনার আংগুল গুলোর নাম এবং এ সম্পর্কিত কিছু কার্যাবলী। প্রথমতঃ আঙ্গুলের নাম ও আঙ্গুলগুলির পরিচয় করে দেওয়া

(শুরু করেছি ভারত – বাংলাদেশ – পাকিস্তানের ময়নাতদন্তমূলক নিবন্ধ “এদেশ ওদেশ”। লেখাটি আগে এক‌টি কাগজে প্রকাশিত হয়েছিল। পরে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। কিন্তু আমার মনে হয় ২০১৫ সালে লেখা এই নিবন্ধ এখনো প্রাসঙ্গিক। আজ তৃতীয় পর্ব।) পুরাকালে ভারতবর্ষের পরিধি ছিল আফগানিস্তানের কাবুল (গান্ধার প্রদেশ) থেকে নাগপ্রদেশ

এমন ভাবে চলে যেও না মেয়ে
না হয় রেখে যেও কিছু ধূপছায়া
না হয় দিয়ে যেও একমুঠো রং
শিমূলের পাতায় একফোঁটা জল
সবুজ পাতায় এক চিলতে হাসি
বেড়ার ধারে একটি ছোট গোলাপ
চুল থেকে খুলে রাখা একটি কাঁটা
কালি না

– ব্রেকফাস্ট ইন তেল আভিভ- অনেকদিন হয়ে গেল পাখিদের ডাকে ঘুম ভাঙ্গে না। তাসমান পাড়ের সিডনির ফ্লাটটা ছিল সাগরের খুব কাছে। ওখানে কান পাতলে হরেক রকম পাখিদের গান শোনা যেত। অবশ্য বেলা গড়ানোর সাথে এনযাক প্যারেডের গাড়ির স্রোত গ্রাস করে

আমি বার বার বুঝতে চেয়েছি আমাকে
আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে খুঁজেছি এক একটি যতি চিহ্ন
জীবনের বাঁকে বাঁকে ফোটা ঘাসফুল, বসন্তের রঙ, কাল বৈশাখের তাণ্ডব
দেখতে চেয়েছি কোন অসুখের কবলে মুচড়ে গেছে মনুষ্যত্ব!
কোন ভাঙনের তোড়ে ভেসে গেছে অনন্ত যৌবনের বীরত্ব। আমি শুধু দেখতে চেয়েছি আমারই