ফুটপাত, ধুলাবালি।
ব্যস্ত নগরীর কোলাহল। পিছনে ফেলে ঘরে ফিরা। ফিরে আসার সাঁঝ। শিমুল গাছ।
ঢুস দাঁড়িয়ে ভাঙ্গা সাঁকো।
বাঁকা পথ পেরুলেই উঠোন। লাউ মাঁচা। চেনা ডাকে স্থির চোখ। চৌকাঠ মাড়িয়ে আসা।
তৃষিত চোখের তৃষ্ণা মিটিয়ে শুধু চেয়ে থাকা। ম্লান

কবির সাথে আমার প্রতিদিনই কথা হয়। তাঁকে জানাই, এনগরে কীভাবে
সর্পছানারা বাস করে মানুষের বুকের আস্তিনে। কীভাবে মাঝে মাঝে কারো
পকেট থেকে দ্রুত লাফিয়ে পড়ে ধূর্ত ইঁদুর। কিংবা পোষাকুকুরগুলো কীভাবে
লেজ নাড়াতে নাড়াতে কিছু শুকনো খাবারের জন্য দেখায় নিজেদের মিডিয়া
প্রভূত্ব। কীভাবে কালোকে

তুমি, জাগবে না কাণ্ডারী!
দ্যাখো না কেমনে আন্ধার ঘুরে
বাঁকা ঠোঁটে দিয়ে আড়ি! দেয় না আজকে কিঞ্চিত আলো
ক্ষণিকের তরে শশী,
হয়তো বা আছে মেঘের আড়ালে
তারারাও চুপে বসি।
পেঁচক ডাকছে কর্কশ স্বরে
গড়ে দিয়ে ভীতি ক্ষীণ অন্তরে
বায়ু বুঝি তার উগ্রতা দেখে
কেঁদে করে আহাজারি।
তুমি, জাগবে না কাণ্ডারী! উত্তাল ঢেউ

মন কথনিকা-৪০৯৩
আমারই দোষ, ভালো সবাই, আমার কপাল মন্দ,
ঝগড়া করি তর্কের সাথে দেই লাগিয়ে দ্বন্দ্ব,
আমার চোখে জলই থাকুক, কেউ না দেখুক এসে,
চুপই থাকবো, বোবা ব্যথায় গেলামই বা ভেসে। মন কথনিকা-৪০৯৪
ধৈর্য্য বাড়াও।আরও মাবুদ দাও ক্ষমতা সওয়ার,
দাও খুলে দাও আমার জন্য নিয়ামতের দুয়ার,
বুকে আমার কষ্টের পাহাড়, মনে আক্ষেপ

সবকিছু আজ চলে গেছে
নিয়ন্ত্রণের বাইরে,
নিয়ন্ত্রণ তো নেই এখন
নিজের ঘর সংসারে। নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছে
খোদ দেশের সরকার,
সিন্ডিকেটের নিয়ন্ত্রণে চলে
দেশের হাট বাজার। নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখছে এখন
নেতা-নেত্রীর ক্যাডার বাহিনী,
তাদের দমাতে হিমশিম খায়
দেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। টেন্ডারবাজি চাঁদাবাজি দূর্নীতি
সব ক্যাডারদের