ইয়া আল্লাহ! ইয়া রাব্বুল আলামিন!
অফুরন্ত অসীম তোমার গুণ
ইচ্ছে হলেই সৃষ্টি করো তুমি
শুধু বলো ‘কুন-ফায়াকুন’।
তুমি শুধু বলো, ‘হও’ আর তা সব
নিমিষেই হয়ে যায়
দেখা-অদেখা বিরাজ অসীম
তসবিহ পড়ে সেজদায়।
কেউনা পারে দেখতে তোমায়
না পারে কেউ ছুঁতে
ক্লান্তি তোমায় ধরতে পারেনা
নিদ্রায় যাওনা শুতে।
এতো
পৃথিবী প্রথম যেদিন আমার কাছে এসেছিল, আমি তাকে
উপহার দিয়েছিলাম তিনটি ছায়া,
একটি আমার, একটি শ্রাবণের আর আরেকটি
সে ছায়াটি কার ছিল, তা জানিয়ে তোমাকে এর আগেও
বহুবার লিখেছি প্রবন্ধ। নিবন্ধকার তার লেখার চৌহদ্দি
জানেন না, এমন ইঙ্গিতও ছিল আমার লেখায়, আর ছিল
আগামী শীতে আমাদের বাগানে পাপড়ি কুড়াবে
রাতের বেলা করছে খেলা
আকাশ তলে তারা,
দিনটা হলে যায় যে চলে
না মেলে আর সাড়া।
জোনাক দলে সন্ধ্যা হলে
আলো জ্বেলে জ্বেলে,
কেনো তারা পাগলপারা
ঘোরে ডানা মেলে ?
সুরুজ মামা তার নেই থামা
সাতসকালে জাগে,
তাও প্রতিদিন কী
০১
বিকেলটা জলে দেব ঠিক করেই বাসা থেকে বের হয়েছিলাম। কিন্তু এমনিভাবে জলাঞ্জলি হবে কোনোদিন ভাবিনি। ভাবতে পারিনি। আজকাল মাঝেমাঝেই ব্রহ্মপুত্র দেখতে যাই। যদিও সে এখন আর দেখার মতোন কেউ নেই। হাতি ছোট হতে হতে চামচিকা হলে যেমন কদাকার দেখায়;
গল্প|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৩৫ বার দেখা
| ১৮৯২ শব্দ ১টি ছবি
সে আমাকে দিদি ডাকে;
কেন ডাকে!
বয়সে হয়তো কয়েক মাসের
বড় হতে পারি
দিদির বদলে অন্য ডাক;
কিংবা কিছু না ডাকলেও চলত।
সে সামনে এলে
বুক ধরফর করে
আড়াল হলে উৎসুক চোখ
এ দিক সে দিক খুঁজে।
তার জন্য বিপর্যস্ত
অন্য কিছু ভাবতে পারি না।
সে আমার পাশের বাসার