প্রিয়তা
কেমন আছো ? আজো কি সেই আগের মতো লালগোলাপ খোপায় গাঁথ। তোমার রেশমী কোমল চুল গুলো ছেড়ে পায়চারী করো। সকালের সোনা রোদে ছুটে যাও বকুল তলায়। আমাকে তোমার মনে পড়ে কি প্রিয়তা?
তোমার দেয়া সেই রুমালটায় আজো তোমার গায়ের গন্ধ শুকে যাই। মনে হয় তুমি
★ অনেক দিন পরে ওরা দু’জন একসাথে টিভি দেখছে। কণা আর শিহাব। এখন তো ভারতীয় চ্যানেলগুলোর একচেটিয়া আধিপত্য। আর শিহাবের পরিবারে বউ আর ছেলেমেয়ের। এদের ভিড়ে কদাচিৎ নিজের দেশীয় চ্যানেলগুলোতে পাঁচ দশ মিনিট একটু ঢু’ মারতে পারলেও নিজেকে অনেক সৌভাগ্যবান
আগেই বলেছি ১৯৭১ এর যুদ্ধে ভারত এবং বর্তমান বাংলাদেশ ইউনাইটেড স্টেটস এর রণতরী সপ্তম নৌবহরের আক্রমণ থেকে বেঁচে গেছিল তখনকার সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিরোধের ফলে। আজ যাঁরা আমেরিকার স্বরূপ না জেনে অথবা জেনেও চোখ বুজে আছেন তাঁদের অনেকের এই ঘটনাটি ভালো
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৫৫ বার দেখা
| ৬২৭ শব্দ ১টি ছবি
ভালই ছিল নিউ ইয়র্কের জীবন। ব্যস্ততা ও অলসতার মাঝে যে কোন একটা বেছে নিতে কোন বাধা ছিলনা। ছিলনা ঘরে ফেরার তাগাদা। না ছিল কোন পিছু টান। আমার রাজত্বে আমিই ছিলাম রাজা।
থাকি উডসাইডের একটা বাসায়। বাসার বেইসমেন্টে দুটো রুম থাকলেও
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৮৪ বার দেখা
| ৪৯২ শব্দ ১টি ছবি
শহরকে কাধে নিয়ে হাটছিলাম, ক্রমে হালকা থেকে ভারি হচ্ছিল। এক সময় যে গাছের সাথে প্রাণের সখ্য ছিল সে গাছ খুঁজতে গিয়ে দেখি দানব দালান তার নির্দয় থাবা মেলেছে। প্রতিজ্ঞা ছিল ব্রজেন দাসকেও ছাড়িয়ে যাব; ইংলিশ চ্যানেল পুনরায় পরাভূত হবে। যে পুকুরে ব্রজেনের প্রস্তুতি নিয়েছিলাম
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৩ বার দেখা
| ১৩৬ শব্দ
খোকাখুকি তোমরা সবাই
একটি ভাষণ শোনো
এই ভাষণের মতো ভাষণ
আর যে নাই কোনো।
সেই ভাষণের শব্দে শব্দে
হাজার স্বপন বোনা
সেই ভাষণের বাক্যে বাক্যে
লুকিয়ে আছে সোনা।
যেই ভাষণে দেশের সবাই
কৃষক, কুলি, মুজুর
পায় ফিরে পায় সাহস বুকে
ভয় করেনি জুজুর।
যে যার মতোন অস্ত্র হাতে
পাক হানাদার রুখে
সেই
অফুরন্ত রোদের পসরা সাজিয়ে উড়ে যায় মেঘ
অন্য কোনো রূপের আকাশে, জেগে থাকে তারাতন্ত্র
এই ডেস্কটপে ক্রমশই ঘুরতে থাকে একটি শাদা চাঁদ
ছিল হলুদ, এখন রঙবদল করে পেয়েছে প্রথমা পরশ।
ভোরগুলো রাঙা হবার আগে, জলেরা ভিজিয়ে যায়
নদীর কিনার। আর চরের পাখিরা আবারও বর্ণকোলাহলে