বরাবরের মতই ব্রিটেনের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। প্রথম দেখায় মনে হবে নিশ্চয় বর্ষাকাল এখন। উত্তর সাগর হতে মেঘমালা সহসাই উড়ে এসে ভিজিয়ে দেবে সবকিছু। শরীর হয়ে ধুয়ে মুছে ফেলবে লম্বা জার্নির ক্লান্তি।
এ ধরণের আবহাওয়া টিপিক্যাল ব্রিটেনের জন্যে। যতবার এ দ্বীপপুঞ্জে এসেছি

তোমার মুখ গলে পড়ে সকল অনুবাদের চুমুক
আমি পান করি-ঘোর তেষ্টায়, ক্লান্ত অবসাদে-
আমি তো প্রেমিক হতে পারিনি,
বলতে পারিনি গোলাপের কথা
কেবল বেদনার বাগানে-জন্ম পাওয়া এক কৈশোরত্তীর্ণ যুবক
হাঁটু গেড়ে পৃথিবীর দিকে হামাগুড়ি দেয়-
অথচ তুমি তাহারে ভাবিয়াছ-বাসিফুল! অথচ প্রকাশ্য দাপিয়ে বেড়ায়-সহসা হৃদয়-
মমতার সুগন্ধ আর মধুর পৌরুষ,
তোমার গতর বেড়ে ওঠা

বসন্তকালে এক প্রার্থনা
– রবার্ট ফ্রস্ট আজ ফুলে ফুলে আমাদের আনন্দ দাও;
আর আগত ফসলের আগমনকে অনিশ্চিত করে রেখো না;
বসন্তের সমাবেশে আমাদেরও স্থান দাও। আমাদের শুভ্র ফলের বাগানের সৌরভে আমোদিত করো,
সুখী মৌমাছিদের সাথে তাদের ঘূর্ণাবর্তে সামিল করো। উড়ন্ত পাখিদের কলতানে আনন্দ দাও,
ধূমকেতুর তীক্ষ্ণ সুচের মত পতনের
ও বাতাসে

বিগত শতকের গোড়ার থেকেই বদলে যাচ্ছিল আর্থসামাজিক ব্যবস্থার সমীকরণ। পাল্টে যাচ্ছিল সেই প্রাচীন সিল্ক রুট নীতির বাণিজ্যিক গতিপথ। প্রাচীন রাশিয়াতে অভ্যুত্থান, ইউরোপের দেশগুলোতে একের পর এক বিভিন্ন শাখায়

খুব একা একা লাগে, ভীষনই একা
নিজেকে কষ্ট দিতে ভালো লাগে
ভালো লাগে বখে যেতে, নষ্ট ভাবতে
উপচানো এশট্রেতে গোঁজা সিগারেট মাথা দেখতে
ভালো লাগে ভাবতে কতটা নির্ঘুম ছিলাম গতরাত্তির
আমার কষ্ট ছুঁয়ে দূরে বয়ে যায় এক না দেখা নদী। এখানে সব ছিল; ছিল হাসি, আনন্দ, তামাশা
একদিন নারীর মতো