আজও একটা কবিতা লিখবো বলে-
তিন প্রহর অপেক্ষায় নদের পাশে থাকি!
অথচ কবিতার ঝলঝলে মুখ দর্শন, বৃষ্টি
ছুঁয়া হাত, কেমন জানি মেঘ ভাঙ্গা আর্তনাদ;
বার বার প্রতি ছবি ভেসে উঠে
এক বেদনায় আধার ডেকে আনা-
সোনালি স্মৃতিময়; তবু লেখা
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০১ বার দেখা
| ৭০ শব্দ ১টি ছবি
পাশের গাঁয়ের কদবেল আলী
ভীষণ চতুর লোক,
কোনদিন তারে করতে দেখিনি
পরের কারণে শোক।
কঞ্জুস বলে বেশ আছে খ্যাতি
যদিও পায় না দাম,
সুখে-দুখে তবু সকলেরই মুখে
জেগে থাকে তার নাম।
জমি-জমা আছে পুকুরেও মাছ
খায় না কভু সে ভালো,
খরচের ভয়ে ভুলেও দেয় না
জ্বালাতে সাঁঝের আলো।
কথা বলে সদা শুদ্ধ
কবিতা|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯৩ বার দেখা
| ৭৪ শব্দ ১টি ছবি
ওগো আমার সুন্দর তুমি বড় কম আসো !
কত দিন কত রাত তুমি আমায়
একা ফেলে চলে যাও।
তুমি চলে যাবার পর আমার
দিন আর রাতগুলো শুধু কষ্টেই কাটে।
কেমন করে আমি তোমায়
আবার ফিরে পাবো ?
তুমি কেমন করে সব
অনুবাদ|
৪ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৭৯ বার দেখা
| ২১২ শব্দ ১টি ছবি
রণে বনে জলে জঙ্গলে
মঙ্গলে অমঙ্গলে সবখানে বাঁশ
জন্মায়ও তা সর্বত্র বারোমাস,
বাঁশ, এর নাম বাঁশ।
এই বাঁশ কেউ ধরে কেউ ভরে
কেউ গাড়ে কেউ রোপণ করে
কেউ আবার ঘটায় সর্বনাশ,
বাঁশ, এর নাম বাঁশ।
রাজার থাকে কতো দাস
দাসের হাতে থাকে বাঁশ
বাঁশের আছে
কবিতা|
৮ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৬১ বার দেখা
| ৭৭ শব্দ ১টি ছবি
সান ফ্রানসিসকো। অদ্ভুত সুন্দর একটা শহর। ঘন কুয়াশা, মৃদু শীতের বসন্ত, গোল্ডেন গেইট ব্রিজ আর নটরিয়াস আলকাট্রাস জেলখানার এই শহরে বছর-জুড়ে লেগে থাকে টুরিস্টদের ভিড়। গোটা শহরের একটা স্ন্যাপ শট পেতে উঁচু হতে দেখার কোন বিকল্প নেই। ক্ষণিকের জন্যে হলেও
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৮০ বার দেখা
| ৬৬৯ শব্দ ৪টি ছবি
★ প্রায় সাড়ে পাঁচ বছর আমি এই কন্ডেম সেলে! মৃত্যুর অপেক্ষায়।
সাড়ে পাঁচ বছর ঠায় কারো বা কিছুর জন্য অপেক্ষা করা তোমার কাছে কেমন মনে হয়? মরছিলাম আমি প্রতি পলে পলে। মুহুর্তে। ঘন্টায়। প্রতিটি সূর্যোদয়ে এবং সূর্যাস্তে!
দুর্ভাগ্য আমার। একজন মুক্ত মানুষ
অণুগল্প|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০৩ বার দেখা
| ৪৪৯ শব্দ ১টি ছবি
কোন সুখে বাবুই পাখি
করে শিল্পের বড়াই
যেই সুখেতে মুক্তিযোদ্ধা
করেছিলেন লড়াই।
কোন সুখে একটি শিশু
পতাকার ছবি আঁকে
যেই সুখেতে একটি শিশু
মামা বলে ডাকে।
কোন সুখেতে মাঝি ভাই
ধরে নৌকার হাল
যেই সুখেতে বয়ে চলেছে
বাংলার নদী খাল।
কোন সুখেতে বৃষ্টি ঝরে
মায়ে ফুলায় বুক
যেই সুখেতে চাষি
কত উঁচুতে ঐ আপেল বৃক্ষটি
যেন আমার বড়ই প্রিয় বন্ধুটি
ঝুঁকে আছে আমার দিকে;
নিয়ে এসেছে কত ছেকা রুটি
ঐশ্বরিক চুল্লিতে যা পরিপাটী
খাওয়াতে আমাকে।
কাছাকাছি সে, মুখ মুখের সনে
পল্লব আঙ্গুলে যেন কাছে টানে
চুমু দেবে বাহানায়;
খাইয়ে দেয় তার তৈরি প্রাণজল
তারাই পারে মমতায় যে পাগল
ডুবি প্রেম ভাবনায়।
আমি যে
নগর নগ্ন হয়ে মুছে দেবে এই কৃষ্ণপক্ষ। আর ছায়া কুড়ানি
মানুষেরা মুদ্রিত লোকায়ন চোখে দেখবে সব নমস্য সুন্দর।
বিবর থেকে এর আগে যারা স্থানান্তরিত হয়েছিল অন্য দ্বীপে,
তারাও আসবে ফিরে। ফিরতেই হয়, শতাব্দীর শবদেহ থেকে
যে জ্যোতি থেকে যায় অম্লান – তার চূর্ণ ভেদ করে আবারও
জন্ম নেয় মাঘের
এখনকার জীবন যাত্রা
কবিতার মধ্যে দিয়েই যাচ্ছে-
দুঃখ কষ্ট শুধু ছন্দের
সাথে তালহীন স্বপ্নের মিছিল;
ভাবনার রাত ফুরালেই
দিনের সূর্য প্রণয়ের ঘষা ঘাম!
যেনো জীবনের বার
মাস- এমনি করে ডাক দেয়-
এক সুখের হাঁক অথচ
সুখের ঠিকানা মাটির দুলা
কবিতা|
৯ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২৫২ বার দেখা
| ৫৭ শব্দ ১টি ছবি
আয়োজন করে স্বাধীনতা প্রদর্শিত হয় সাম্যের মুখস্থ বুলি আওড়িয়ে,
ভাষণে মুখরিত হয় একাত্তরের চেতনার গান, দূর থেকে দূরে।
অথচ আমি এই বাংলার নারীদের মগজ ঘুরে দেখি,
সেখানে স্বাধীন ধর্ষকেরা, জারি রেখেছে অনির্দিষ্ট সময়ের কারফিউ।
মধ্যবিত্ত চোখ উপড়ে ফেলতে দেখি ক্রমবর্ধমান স্বাধীন নাগরিক বৈষম্য দিয়ে,
শ্রমিকের
কেবল বৈধ কাগজপত্র ও আর্থিক সংগতি থাকলেই ইসরায়েলের মত সমস্যাসংকুল দেশে যাওয়া যায়না। সমস্যার আগ্নেয়গিরিতে বাসকরে দেশটা। কখন সে আগ্নেয়গিরি হতে লাভা বিস্ফোরিত হবে কেউ জানেনা।
একদিকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন, ইসলামিক জেহাদের মত পশ্চিম তীরের সংগঠন, উত্তরে লেবাননের হেজবল্লাহ, গোলান
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২০১ বার দেখা
| ৩৪৯ শব্দ ১টি ছবি