তলানিতে ঠেকে আছে জীবনের সমস্ত তপস্যা
কিছুই উত্তীর্ণ করেনি,
পরাজিত গ্লানি
আর
চরণ তলে নেতিয়ে থাকা জ্যান্ত শবদেহ!
ভালোবাসা ব্যতিরেকে
কিছুই ছিলোনা জীবনানন্দের দোকানে
লাল নীল ভালোবাসা
মুঠো মুঠো স্বপ্ন
স্তরে স্তরে সাজানো আশা প্রত্যাশা
কান্নার নন্দনে
অবিশ্রান্তির ধারা
চোখের কোণে পুঞ্জিভূত স্বপ্ন!
মৃত্যু এসে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৬ বার দেখা
| ৬৯ শব্দ ১টি ছবি
আমাকে যখন বলা হয় মানুষের কাছে যাও
আমি ঘাসের কাছে মনের দুঃখ বলি
যখন বলা হয় দেখ মানুষের মুখ
আমি উড়ন্ত পাখির ডানায় নীলাকাশ দেখি
মানুষের তৈরি ভজনালয়ে যখন মাথা ঠেকানোর
উপদেশ বর্শিত হয়
আমি নদীর আঁজলা আঁজলা জলে
মুখ ধৌত করি
মানুষ পাঠের ইচ্ছা মরে গেছে
মরে গেছে মানুষ
ভুবনপুর ছেড়ে এসেছি অনেক আগে। এখন বসত করি নরকনগরে, পরখ
করে দেখি নক্ষত্রের চোখ, মুখ,তালু। আমাকেও যেনো দেখে কেউ কেউ, থির
সমুদ্রের ছায়ায় প্রথম যেদিন দাঁড়িয়েছিলাম, ঠিক সেভাবেই দাঁড়াই। দেখে
পাখি, ভোর,ভাস্কর্য। শুধু তুমি বার বার চোখ ফিরিয়ে নাও! বাধ্যবাধকতা
নেই জেনেও আমাকে শেখাও জলখেলা। জলের বাহার
জ্যোৎস্নার সঙ্গে কথা বলতে একটা
নিরিবিলি ময়ূরবসন জায়গা লাগবে
এই ভেবে আশ্বিনের শিশিরবিন্দুকে
শাগরেদ করেছি। আর মুখে-মুখে
ফিরফিরে প্রলাপ ছড়াচ্ছে, মৃদু দৃষ্টি।
দৃষ্টি গাঢ় হলে দারুণ অর্থ জুড়ে যায়
বাড়তি চর্চা, গোপনে চলাচল করে
প্রতিধ্বনি রটে, শান্ত নিশানার ইজম
আমলকির ঝুরিপাতায় চড়ুই-শিশির
হৃদয়গামী রাত্রি কেবল এত জাগে
আকাশ তাঁর সঙ্গে সাঁতরায়, আহ! কবি