কখনও যদি মনে হয় আমি কোথায়
নিজের বুকের মাঝে খুঁজে নিও
আমি লুকিয়ে আছি খুব সংগোপনে
গভীর গোপনে তা কি জানো প্রিয় ?
এক দিন কোনো হরিণ শাবকের মত
শকুন্তলার আঁচলে লুকিয়ে যাব।
তখন যেন আবার বোলো না আমায়
তুমি রাখতে আমায় পারো নি তাই।
একটু হেসে একটু
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৭ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
দু’ একটি বর্ণচোরা অপাংক্তেয় শব্দ
আজ হঠাৎ কমরেড হয়ে উঠতে চাইছে
ওরা এমনই ভয়ংকর যে,
কোনোপ্রকার বুলেট-বোমার ধার ধারে না!
কালবৈশাখী ঝড়ের মতো সত্যকে সত্য বলে
টাইফুনের মতো মিথ্যাকে মিথ্যা বলে!!
অথচ সত্যবাদীকে কেউ কেউ বলে থাকেন
সম্ভবতঃ তাকে পাগলা কুত্তা কামড়াইছে,
তা না হলে এইভাবে কেউ নির্লজ্জের মতো
সত্য বলে!!
অতঃপর
পর্দার
তুমি হুইসেল বাজাতে জানো?
নিমেষে খান খান
ভেঙ্গে ভেঙ্গে চূর্ণবিচূর্ণ করতে পারো
স্থবির পাথরের জগদ্দল স্তব্ধতা?
একটি আকাশপাতাল জোড়া খাতা খুলে বসে আছি।
অমিয় ঘোরে নিষিক্ত নতুন শব্দ লেখা হোক কিছু
এমন ভাবতে ভাবতে
চুরি হয়ে গেলো ভৈঁরো রাগে বাঁধা বেলীর সুগন্ধ।
বাতাসের কানে কানে রেখে দেই
শীতের মধ্য রাত
রাতজাগা পাখির ডানা ঝাপটানোর শব্দে
ঘুম ভেঙে যায়
মনে পড়ে যায় এই দেশে এই পথে
এসেছিলাম এর আগে
এই জনমের আগে
আরো একবার শতবার কিংবা সহস্রবার।
এই আনাচের ক্ষেত
এই ধুন্দল মটর মশুর ডালের ক্ষেত পেরিয়ে
এই জলাশয়ে জাগ দেয়া পাট শুকানোর ঘ্রাণ
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৯৮ বার দেখা
| ১৬৫ শব্দ ১টি ছবি
ওই যারা ঘাড় উঁচু সূর্যটা দেখতে গিয়ে
বেমালুম চুর্ করে মালাইচাকিটা,
নাম কাটা যায় তার দৌড়সারিতে
আর পাঁচটা গড়-পড়তা কাঁধে কাঁধ দিতে।
রাজপথের আদত নির্মিতিই যেন
বহমান প্রাণমিছিল উগলে দিতে,
এবং এ সংসার যার সঙ্গে বাধ্যতার কালই কাটায়
সে-ই বা কীভাবে পেরে ওঠে
ঝিম্ মেরে সেঁটে যেতে
চলন্ত রাস্তা- বিপরীতে।
আজ নয় ন্যালাক্ষ্যাপা
নিদানের দিনে সে আমাকে যত্ন করে সোমরস পান করিয়েছিল। তখন বেকার; টিউশনির যে তরুণীর সাথে প্রেম হব হব করছে, সে হঠাৎ পছন্দ বদলে ফেলল। ফকিরের পুত্রের সঙ্গে প্রেমে তার পোষাবে না। পছন্দের সাথে সাথে বদলে গেল টিউশন মাস্টার।
বিপর্যস্ত আমি মেসের ম্যানেজারের ভয়ে পালিয়ে
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪২ বার দেখা
| ২৩২ শব্দ
পরের জন্মে আমি আয়না হবো,
তোমার ঘরের আয়না হবো।
কাজল দেবার ছল্ করে চোখে চোখ রেখে
চুপটি করে দেখবো তোমায়।
আর কিছু হই বা না হই,
পরের জন্মে ঠিকই আমি তোমার কপালে টিপ হবো।
মাতাল ওই ঠোঁটে লাল লিপিস্টিক হবো।
আর কিছু হই
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩৯ বার দেখা
| ১৩২ শব্দ ১টি ছবি
পর্ব – ৩
মিলুর বাবা সত্যানন্দ বরিশাল শহরের ব্রজমোহন বিদ্যালয়ের শিক্ষক। অল্প বয়সে শিশুদের স্কুলে পাঠানোর পক্ষে নন তিনি। বাড়িতে ভাল মত পাঠ দিয়ে তবেই স্কুলে ভর্তি করতে চান ছেলেদের। তাই স্কুলে যাবার বয়স হলেও মিলুকে স্কুলে ভর্তি না করে বাড়িতেই
গল্প|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৪৯ বার দেখা
| ৫৮৪ শব্দ ১টি ছবি
বিশ্বের এই অভিযাত্রী আলোয় আরও একজন মানুষের নাম
যুক্ত হতে পারতো বড় গর্বের সাথে। আরও দুটি হাতের
কররেখা দেখে পুলকিত হতে পারতো টুঙ্গিপাড়ার আকাশ।
না- ভুল বললাম,
আলোকিত হতে পারতো এই বাংলার মাটি, বিশ্বে ছড়িয়ে
ছিটিয়ে থাকা প্রতিটি বাঙালীর রোজনামচার পাতা।
সিলিকন ভ্যালি থেকে পুরো দুনিয়ায়
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১১৫ বার দেখা
| ১৫৬ শব্দ ১টি ছবি
বিমূর্ত এক ঘোর অন্ধকারে
হেঁটেছি আমি পঁয়ত্রিশ বছর ধরে
একটি হৃদয়ের আশ্রয় পাবো বলে
যে হৃদয় এ হৃদয়ের কথা বলে
যে চোখ এ চোখে দৃষ্টি দিলে
বুঝে নেবে কি ব্যাথা এ অশ্রু জলে
এ জল কেন যে জ্বলে পুড়ে জ্বলে
এ হৃদয় কেন যে অন্তর দহনে