কখন যে এসেছিলো একাদশী চাঁদের ঢেউ আধ-ডোবা
জল জোছনা, কোনদিন কেউ খোঁজও নিল না!
তখন সে পৈথানে রেখে গিয়েছিল প্রশান্তের ভাঙাবুক,
অথচ একদিন দু’আঙ্গুলে
আলগোছে তুলে ধরেছিল এই গাঙ্গেয় চিবুক!
এখন সে তাল খুঁজে বেড়ায় বেতালের কবরে,
রাজপথ ধরা খায় কাগজের ভাঁজে ভাঁজে,
গোকুলের খবরে; বেদনার পাথার
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২০ বার দেখা
| ১০৪ শব্দ
ইচ্ছে করে ছবি তুলি আকাশের, সব মেঘ করি বন্দি
একই জায়গায় রোজ ছবি তুলি, আরও তোলার করি ফন্দি,
মেঘগুলো রঙবাহারী, ইচ্ছেগুলো তাই যায় না মরে,
মেঘের আকাশ দেখলেই শান্তি ফিরে মন ঘরে।
ইচ্ছে করে মেঘেদের বন্দি করি চোখের আয়নায়
মেঘেরাও দুষ্ট ভারি হ্যাঁ মিলায় না
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৭৫ বার দেখা
| ১৪২ শব্দ ১টি ছবি
মেঘ তুমি দাঁড়িয়ে থেকো না
ছুঁয়ে যাও মাটির দেহ পুস্পকল্লানে
গন্ধ ছড়ুক- এভাবেই ভেজা বৃষ্টি
আকাশ বুকে শান্তি থাকুক;
ক্ষিদে পেটে মনের রূপ বড়ই রসহ্যময়!
স্বরূপ চেতনার- গন্ধ ধীরে ধীরে বয়
কি নিয়ম তার, এক সময় কোথায় জানি
চলে যায় আর ফিরে
কবিতা|
৬ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৪ বার দেখা
| ৬৩ শব্দ ১টি ছবি
পর্ব – ৫
সন্ধ্যায় মিলু আর অশোক বসে আছে মামাবাড়ির ছাদে তাদের প্রিয় বড় মামা প্রিয়নাথ দাশের সাথে। হাসিখুশি আড্ডা প্রিয় আর শিশুর মত সরল বড় মামা -মামা নয় যেন মিলুর সমবয়সী বন্ধু। যত বায়না সবই এই মামার কাছে। আর
এক জীবনে অনেক চাওয়া পেয়ে ওঠা যায় না
এদিক টেনে ওদিক খোলে লাথখোর যাপন, উড়ে যাওয়া ময়না
মনখারাপি রঙ বাদুড় কিম্বা কল্পনা
শ্মশানে আলেঢালে দুই পাখা স্বল্প না
জুলপি আর গোঁফের খাঁজে রূপোর নক্সী আলপনা
ক্লাসবেঞ্চে জীবন লক্ষ্য এখন অলীক জল্পনা
আঁকার খাতায় নদী –
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩১ বার দেখা
| ৬৫ শব্দ ১টি ছবি
আমার বড় ভাই প্রায়ই বলে আমাদের পূর্বপুরুষ ডোম ছিল, শ্মশানে মরা পোড়াত। আমাদের বংশের সবাই এটা অবিশ্বাস করলেও আমি খুব বিশ্বাস করি, কারণ আমার রক্তে আগুন; পোড়াতে ভালোবাসি। প্রতি কয়েক মাস অন্তর একবার আমাকে পোড়াতে হয়, পোড়াতে
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০ বার দেখা
| ১৫১ শব্দ ১টি ছবি
দর্শক হতে পারিনি আমি। তাই শ্রোতা হয়ে বসে পড়েছিলাম খোলা আকাশের নীচে।
আর নদীকে বলেছিলাম- তুমি বয়ে যাও, আমি স্থির থেকে যেতে চাই। নদী আমার
দিকে তাকিয়ে কেবল কেঁদেছিল। বলেছিল- তোমার দুইচোখ আমার হোক, কবি!
আমি নদীকে চোখ দুটি ধার দিতে চেয়েছিলাম। আমাকে দেখে এর আগে যেভাবে
কেঁদেছিল
ঘুমিয়ে আছি
অনাদিকাল থেকে
ঘুমের বুকে
অতল যাপনের তৃপ্তিতে, বিভোর সুখে
ঘুম ঘুম চোখে জাগি মাঝে মধ্যে
ক্ষুধার ‘খ’
তৃষ্ণার ‘ত’
আর মোহের ‘ম’ কে মেখে মেখে
এই আমি গমন করতে থাকি পরম মধুসূদনে
অনন্ত উদ্যানে
তলাতে থাকি
যতক্ষণ না পারদের ফোয়ারা হতে
জন্মনিচ্ছে আত্মস্থ জোয়ার, ত্রিমাত্রিক
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৮ বার দেখা
| ৬১ শব্দ ১টি ছবি
পথের ধারে কত যে ফুল
দেখছি ফুটে আছে
মৌমাছি আর প্রজাপতি
উড়ছে তাদের কাছে।
সবুজ পাতা গাছের সারি
পথ গিয়েছে বেঁকে
লম্বা ব্রিজ উঁচু ফ্ল্যাট
ডাইনে বাঁয়ে রেখে।
করছে পাখি কিচিরমিচির
চলছে গাড়ি ঘোড়া
কত রকম যাচ্ছে মানুষ
রঙিন জামায় মোড়া।
রোদের খেলা শিশির ঘাসে
নীল আকাশের নিচে
মাঠ ফসলের লাগছে দোলা
তারই পিছে পিছে।
স্কুলের পথে এসব দেখে
থাকে
পর্ব -৪
রাতে বিছানায় শুয়ে শুয়ে পত্রিকা পড়ছে মিলু। সন্ধ্যায় মায়ের কাছে দুভাই পড়াশুনো সেরে কিছুক্ষণ ঠাকুরমার এক ছোটভাই মামাদাদুর ঘরে গিয়ে গল্প করে এসেছে। ঠাকুর মায়েরা যখন বিক্রমপুর ছেড়ে এখানে চলে আসেন বাপ মা মরা এই মামাদাদুও তার
“বুঝলে, দিনে দুটো খেতাম, আজ থেকে একেবারেই ছেড়ে দিলাম” বলে বাবা ম্যাচটা মা’র হাতে ফিরিয়ে দিলেন। মা বহুবার বাবাকে সিগারেট ছেড়ে দিতে অনুরোধ করেছেন, বাবা ছাড়েন নাই। তবে বাবা শোভনের সামনে সিগারেট খায় না। বাবার শার্টে গন্ধ
অণুগল্প|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৯০ বার দেখা
| ১২৯৬ শব্দ ১টি ছবি