পর্ব – ৫
সন্ধ্যায় মিলু আর অশোক বসে আছে মামাবাড়ির ছাদে তাদের প্রিয় বড় মামা প্রিয়নাথ দাশের সাথে। হাসিখুশি আড্ডা প্রিয় আর শিশুর মত সরল বড় মামা -মামা নয় যেন মিলুর সমবয়সী বন্ধু। যত বায়না সবই এই মামার কাছে। আর
এক জীবনে অনেক চাওয়া পেয়ে ওঠা যায় না
এদিক টেনে ওদিক খোলে লাথখোর যাপন, উড়ে যাওয়া ময়না
মনখারাপি রঙ বাদুড় কিম্বা কল্পনা
শ্মশানে আলেঢালে দুই পাখা স্বল্প না
জুলপি আর গোঁফের খাঁজে রূপোর নক্সী আলপনা
ক্লাসবেঞ্চে জীবন লক্ষ্য এখন অলীক জল্পনা
আঁকার খাতায় নদী –
কবিতা|
৩ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১২৭ বার দেখা
| ৬৫ শব্দ ১টি ছবি
আমার বড় ভাই প্রায়ই বলে আমাদের পূর্বপুরুষ ডোম ছিল, শ্মশানে মরা পোড়াত। আমাদের বংশের সবাই এটা অবিশ্বাস করলেও আমি খুব বিশ্বাস করি, কারণ আমার রক্তে আগুন; পোড়াতে ভালোবাসি। প্রতি কয়েক মাস অন্তর একবার আমাকে পোড়াতে হয়, পোড়াতে
জীবন|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১৩০ বার দেখা
| ১৫১ শব্দ ১টি ছবি
দর্শক হতে পারিনি আমি। তাই শ্রোতা হয়ে বসে পড়েছিলাম খোলা আকাশের নীচে।
আর নদীকে বলেছিলাম- তুমি বয়ে যাও, আমি স্থির থেকে যেতে চাই। নদী আমার
দিকে তাকিয়ে কেবল কেঁদেছিল। বলেছিল- তোমার দুইচোখ আমার হোক, কবি!
আমি নদীকে চোখ দুটি ধার দিতে চেয়েছিলাম। আমাকে দেখে এর আগে যেভাবে
কেঁদেছিল
ঘুমিয়ে আছি
অনাদিকাল থেকে
ঘুমের বুকে
অতল যাপনের তৃপ্তিতে, বিভোর সুখে
ঘুম ঘুম চোখে জাগি মাঝে মধ্যে
ক্ষুধার ‘খ’
তৃষ্ণার ‘ত’
আর মোহের ‘ম’ কে মেখে মেখে
এই আমি গমন করতে থাকি পরম মধুসূদনে
অনন্ত উদ্যানে
তলাতে থাকি
যতক্ষণ না পারদের ফোয়ারা হতে
জন্মনিচ্ছে আত্মস্থ জোয়ার, ত্রিমাত্রিক
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৭ বার দেখা
| ৬১ শব্দ ১টি ছবি