মাঝে মাঝে আকাশের রংটাও বদলাতে দেখেছি,
কখনও কখনও লাল হলুদে মিশে যেতে দেখেছি
আবার পুরো নীল আকাশটা কালো হতে দেখেছি
কখনও কখনও রেগেমেগে বৃষ্টি ঝরাতে দেখেছি
সময়তে আকাশটাকে ভীষণ রাগে কাঁপতে দেখেছি
সেসময় আকাশের চারদিকে প্রলয় নিত্য দেখেছি
বৃষ্টির আর বাতাসের সাথে বজ্র
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৮৩৭ বার দেখা
| ৭৯ শব্দ ১টি ছবি
আয় ছেলেরা আয় মেয়েরা
দেখবি যদি আয়,
হাতে হাতে রেখে মোরা
টুঙ্গিপাড়ায় যায়।
টুঙ্গিপাড়া সোনার গ্রাম
ইতিহাসের অংশ,
চাইলে কেউ পারে না তা
মনের অভিলাষে ধ্বংস।
টুঙ্গিপাড়ার ছেলে হলো
স্বাধীনতার জনক,
তার অবদান বাংলার ইতিহাসে
করছে মাইলফলক ।
রচনাকালঃ
০৮/০৪/২০২১
কোভিড পরীক্ষার দীর্ঘ লাইন। সামাজিক দূরত্ব নামক নিরাপদ দূরত্বে দাঁড়ানোর চেষ্টায় লাইন আরও দীর্ঘ। গরমের কারণে অনেকেই অল্প সময়ের জন্য মাস্ক নাকের নিচে নামিয়ে শ্বাস নিচ্ছেন, আবার মাস্ক ঠিকমত পরছেন। এই আবহাওয়ায় লাইনে দাঁড়ানো বয়স্ক এবং শিশুদের কষ্ট অবর্ণনীয়। এরই
পথে হাঁটতে নেমেও কেউ পশ্চাৎ যায়,
দেখছি অহরহ। যে বালক বুকের বোতাম খুলে
দৌড়ে ফড়িং ধরবে; সে মক্তবে মুফতির
পাঠ নেয়। যে বালিকা বেণী দুলানো
হাসিতে জানাবে চাঁদের নিমন্ত্রণ; সে
আপাদমস্তক অন্ধকারে নিজেকে সুরক্ষিত ভাবে।
গতকাল যার টগবগানো রক্তে বিপ্লব সমাগত
ছিল আজ সে ক্ষমতার জুতো শুঁকে।
যার সৌম্যমূর্তি স্মরণে অনেক
আমার ভালোবাসা গাল বেয়ে গড়িয়ে পড়ে-
তৈরি হোক নদী। যেমন ঝর্ণা থেকে নদী হয়।
সেই নদী হবে ভালোবাসার নদী।
তোমার বাড়ির উঠোনের সামনে দিয়ে বয়ে চলবে।
সারাদিনের কাজের ফাঁকে যতবারই তোমার চোখ
জানলা গলিয়ে দূরে দিগন্তে যাবে
ভালোবাসার নদী কাছে টানবে তোমায়।
রোজ বিকেলে পায়চারি করতে যাবে
কবিতা|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
৩৭৭ বার দেখা
| ৯৪ শব্দ ১টি ছবি
বাবা নেই অনেক দিন হলো। দেড় যুগ পেরিয়ে গেছে। মাঝেমধ্যে মনে হয় কে যেন নাম ধরে ডাক দেয়। ঠিক বাবার কণ্ঠের মতো। রাশভারি গলা। আমি হুড়মুড় করে উঠে বসি বিছানায়। ঘুম ভাঙ্গলে দেখি গলা শুকিয়ে গেছে। দ্বিপ্রহর রাত। টেবিলের ওপর
জীবন|
২ টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
১০৭১ বার দেখা
| ৪৭৩ শব্দ ১টি ছবি
পিচ ঢালা এই পথের উপর
কাটে সারাবেলা,
যে যেমন কাজ দেয়
করি না তো হেলা।
রৌদ্রে পুড়ি নিত্যদিন
ভালো থাকার জন্য,
কষ্টে আমার স্ত্রী সন্তান
উদরে নেই অন্ন।
হঠাৎ যখন ভুল করি
বকে মালিকগণ,
অনেক সময় প্রহার করে
কান্না করি তখন।
দূর্ঘটনা নিত্য সাথী
জীবনে অর্ধেক মরে আছি,
গরিব ঘরে জন্ম আমার
ভস্ম স্বপ্ন
নির্দয় মানুষের মনে কী
কান্না থাকে! খরার
চৌচির মাঠের গভীরে
জলের নহর থাকে জানি।
নির্দয় ভেবে এই যে
ফেলে চলে গেলে, যদি
ফিরে তাকাতে; দেখতে
আকাশ ভেঙ্গে ঝরছে জল।
দেখতে; উপচানো জলে
তলিয়ে যাচ্ছে নদী,
দেখতে; হাবুডুবু খেতে থাকা
নদী প্রাণপণ চেষ্টা করছে,
ভেসে থাকার চেষ্টা করছে।
নির্দয়ের হৃদয়েও থাকে জল
অনুভবের স্পর্শে সে জল
অবিরল ঝরতে পারে।
কাউকে
তুমি যে মোদের জাতির জনক
তোমার জন্ম দিন,
রইবে গো তুমি হৃদয়ে সতত
মুছবে না কোনোদিন।
শিমুল পলাশে লাল চারিদিক
সেজেছে তাই যে ধরা,
জন্মদিনেতে প্রকৃতিও যেনো
রঙিন আবিরে ভরা।
দেশের সেবায় ছেলেবেলা থেকে
ছিলে গরিবের পাশে,
দিন মজুর বা গাঁয়ের কৃষাণ
আজো আনন্দে হাসে।
পাক সেনাদের নির্মমতায়
হারিয়েছি শত প্রাণ,
তুমি না হলে
কবিতা|
১টি মন্তব্য
| মন্তব্য বন্ধ রাখা আছে
|
২২৭ বার দেখা
| ৫৭ শব্দ ১টি ছবি